ত্রিপুরার সাহিত্য চর্চায় নয়া ইতিহাস রচনা করেছে উড়ান: জয় গোস্বামী।।
অনন্য নজির শাশ্বতী,রবিশংকরের !!

অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান সময়ে অনন্য এক নজির স্হাপন করলেন শাশ্বতী ভট্টাচার্য এবং রবিশংকর দেব নামে দুই শিক্ষক, শিক্ষিকা। যাঁরা প্রকৃত অর্থেই শিক্ষকতাকে মন প্রান দিয়ে ভালোবাসেন৷ ছাত্র ছাত্রীদের নিজেদের সন্তানের মতো স্নেহ করেন, ভালোবাসেন। তাই শিক্ষকতার চাকরি থেকে অবসরে চলে যাওয়ার পরেও, স্কুলে এসে তাঁরা প্রতিদিন বিনা পারিশ্রমিকে শিক্ষাকতা করছেন। কারন, স্কুলে শিক্ষক স্বল্পতা এতটাই মারাত্মক যে, স্কুলের পঠন -পাঠন চালোনই কষ্ট সাধ্য।

ঘটনা বিশালগড় মহকুমার পশ্চিম গকুলনগর উচ্চ বিদ্যালয়ে। ওই বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষকের সংখ্যা মাত্র পাঁচ জন। ফলে অবসরে চলে যাওয়ার পরেও ওই স্কুলের ভূগোল শিক্ষক রবিশংকর দেব এবং বাংলার শিক্ষিকা শাশ্বতী ভট্টাচার্য প্রতিদিন স্কুলে এসে ছাত্র ছাত্রীদের পড়াচ্ছেন। শুধু তাই নয়, মধুপুর দ্বাদশ শ্রেণী বিদ্যালয়ে নার্সারি থেকে ক্লাস-৫ পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২১৬ জন। অথচ শিক্ষক রয়েছে মাত্র পাঁচজন। তার মধ্যেও দুজন শিক্ষক অন্য স্কুল থেকে ডেপুটেশনে আনা। অথচ, সরকার দাবি করছে, রাজ্যে নাকি “শিক্ষা হাব” হবে। এটাই যদি শিক্ষা হাবের নমূনা হয়, তাহলে আর কি বলার থাকতে পারে।