অনলাইন গেমের জন্য প্রয়োজন একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা। দক্ষতা বা সুযোগের ভিত্তিতে
অনলাইন গেমগুলিকে শ্রেণিবদ্ধ করার জন্য একটি সরকারি সংস্থার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণের কথা জানাল কেন্দ্রীয় প্যানেল। সম্প্রতি এক সংবাদ সংস্থায় প্রকাশিত রিপোর্টে এই খবর সামনে এসেছে। নিষিদ্ধ ফরম্যাটগুলিকে ব্লক
করার নিয়ম ফিরিয়ে আনা এবং জুয়া খেলা আর ডেটিং ওয়েবসাইটগুলিতে কঠোর অবস্থান নেওয়া উচিত বলে এই প্যানেল সুপারিশ করেছে বলে জানানো হয়েছে রিপোর্টে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শীর্ষ আধিকারিকদের প্যানেল কয়েক মাস ধরে ‘ড্রিম-১১’-এর মতো দেশের অনলাইন গেমিং
সেক্টরের জন্য নিয়মের খসড়া তৈরি করছে।
দেশে অনলাইন গেমিং এবং ডেটিং ওয়েবসাইটগুলির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে এই উদ্যোগ নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই বিষয়ে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট সকলের মতামতও নিয়েছে কেন্দ্র। এর পাশাপাশি কর
বিশেষজ্ঞদের থেকেও মতামত নেওয়া হচ্ছে। মূলত, ভারতে লকডাউন পরবর্তী সময়ে অনলাইন গেমিংয়ের ব্যবসা ৩৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় এই খসড়া তৈরি করা হচ্ছে। যা আগামী দিনে বিল আকারে আসতে পারে।
এই দুই ওয়েবসাইটগুলির খপ্পরে পড়ে হাজার হাজার টাকা যেমন খোয়া যাচ্ছে তেমনই মানহানির মতো ঘটনাও ঘটছে। গবেষণা সংস্থা রেডসিয়ার অনুমান বলছে, ২০২৬ সালের মধ্যে গেমিং ব্যবসার মূল্য হতে পারে
সাত’শো কোটি ডলার। আগামী দিনে এই অনলাইন গেমগুলি রিয়েল-মানি গেমের গুরুত্ব পাবে। এই ব্যবসা দ্রুত বৃদ্ধির কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ভারতে গেমিংয়ে প্রচুর বিনিয়োগ করছে। এই প্রসঙ্গে
গত বছর একটি রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। যেখানে বলা হয়েছে, কার্ড গেম রামি ও কিছু ফ্যান্টাসি গেম দক্ষতার ওপর নির্ভর করে আইনি বৈধতা দেওয়া যেতে পারে। তবে ডেটিং ওয়েবসাইটগুলিকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করার কথাও বলা হয়েছে। অনেক রাজ্যের হাইকোর্টপোকারের মতো গেম সম্পর্কেও ভিন্ন মতামত দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও
তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রক বর্তমানে এই নিয়মনীতির খসড়া তৈরি করছে। রয়টার্সের সূত্রে পাওয়া খবর, এই গেমগুলি নিষিদ্ধ করার অধিকার
রাজ্য সরকারগুলিকে দেওয়া হতে পারে। মন্ত্রকের তরফে নয়া একটি প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অনলাইন গেমিং সংস্থাগুলিকে গ্রাহকদের জন্য কেওয়াইসি বাধ্যতামূলক করতে হবে। ওই প্রস্তাবে আরও বলা হয়েছে যে, অনলাইন গেম এবং গেমিং সংস্থাগুলির জন্য একটি সেল্ফ রেগুলেটরি অর্গ্যানাইজ়েশন থাকা উচিত। এছাড়াও গেমিং সংস্থাগুলির ভারতে একটি নির্দিষ্ট অফিস ঠিকানা থাকা উচিত, যেখানে একজন নোডাল অফিসারকে থাকতে হবে। এই প্রসঙ্গে আইটি ও ইলেকট্রনিক্স মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর বলেছেন, ‘এই নিয়ম জারি করা হবে মূলত বেটিং সম্পর্কিত গেমগুলি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য। যে কোনও
খেলায় এবার থেকে বাজি ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে। সেল্ফ রেগুলেটরি অর্গ্যানাইজ়েশনের কাজ হবে, কোনও গেম অনুমোদিত কি না, তা নির্ধারণ করা।’
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…