অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে
অনুপ্রবেশ,নেশা পাচার সহ মানব পাচারের ঘটনায় উদ্বিগ্ন এনআইএ।অনুপ্রবেশ, নেশা পাচার ও মানব পাচার ইস্যুতে বারবার রাজ্যে আসলেও ঘটনা ইতি টানতে পারছে না এনআইএ। ইতিমধ্যে কয়েক ধাপে রাজ্যে এসে অনুপ্রবেশ,নেশা পাচার ও মানব পাচার কাণ্ডে যুক্ত থাকার অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে জালে তুললেও তেমন বিশেষ ক্লু পায়নি এনআইএ।সম্প্রতি এনআইএ’র একটি টিম রাজ্যে এসে এধরনের ঘটনার তদন্ত করছে।জানা গেছে, এবারের এনআইএ’টিমের সঙ্গে ফরেন্সিক এক্সপার্ট ও সাইবার ক্রাইম এক্সপার্ট অফিসাররাও রয়েছেন।প্রশ্ন উঠেছে ত্রিপুরার সঙ্গে বাংলাদেশ সীমান্তের সিংহভাগ এলাকায় কাঁটাতারের বেড়া হয়ে যাওয়ার পরও কিভাবে রাজ্যে লাগামহীনভাবে অনুপ্রবেশ ঘটছে। কাঁটাতারের পাশাপাশি সীমান্তের ভারতীয় অংশে বিএসএফ, বাংলাদেশ অংশে বিজিবি- এর জওয়ানরা সীমান্তের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকার পরও কিভাবে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটছে— তা নিয়ে দেখা দিয়েছে নানা গুঞ্জন ও প্রশ্ন।রাজ্যের নিজস্ব গোয়েন্দা শাখা ও কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা শাখার অফিস ও অফিসাররা কর্মরত থাকার পরও কিভাবে অনুপ্রবেশ, নেশা পাচার,মানব পাচারের মতো ঘটনা লাগামহীনভাবে চলছে তা নিয়েও বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন উঠছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে গড়ে প্রতিদিনই সীমান্তের বিভিন্ন এলাকা দিয়ে রাজ্যে বাংলাদেশি নাগরিকদের অবৈধ অনুপ্রবেশ ঘটছে। বাংলাদেশি নাগরিকদের পাশাপাশি সীমান্ত পেরিয়ে অনুপ্রবেশ করছে রোহিঙ্গারাও।ত্রিপুরাকে অনুপ্রবেশের করিডর হিসাবে ব্যবহার করে বাংলাদেশি নাগরিকদের একটা অংশ রাজ্যে অবৈধভাবে অবস্থান করে প্রয়োজনীয় নথিপত্র করে নিচ্ছে।অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশি একটি বড় অংশ ত্রিপুরা হয়ে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ঝাড়খণ্ড, দিল্লী, মুম্বাই অবস্থান করছে। এদের একটা বড় অংশ আবার দালাল চক্রের হাতে ধরে প্রয়োজনীয় নথিপত্র বের করে পাসপোর্ট করে বিদেশেও পাড়ি দিচ্ছে।কেন না, ভারতীয় নাগরিক হিসাবে ওয়ার্ক ভিসায় বিদেশে গেলে বেশি বেতন ও সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়।পাশাপাশি ত্রিপুরার সীমান্ত ব্যবহার করে ফেন্সিডিল, ইয়াবা, চিনি, গাঁজা পাচার হচ্ছে বাংলাদেশে। একইভাবে বাংলাদেশ হয়ে অবৈধভাবে রাজ্যে প্রবেশ করছে আগ্নেয়াস্ত্র, সোনা সহ হেরোইন, ব্রাউন সুগারের মতো নেশা সামগ্রী। তাছাড়াও বাংলাদেশ থেকে কাজের নাম করে মেয়ে ও মহিলা এনে ত্রিপুরা হয়ে বহিঃরাজ্যে এবং বিদেশেও পাচারের কাজ চলছে। পাশাপাশি বহিঃরাজ্যে বিয়ে দেওয়ার নাম করেও রাজ্যের গরিব মেয়েদের পাচার করছে পাচারকারীরা।এনিয়ে দৈনিক সংবাদে ধারাবাহিকভাবে তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।সংবাদ প্রকাশের পর সমালোচনার মুখে পড়ে শেষ পর্যন্ত নড়েচড়ে বসেছে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের গোয়েন্দারা। নড়েচড়ে বসে এনআইএ-ও। সম্প্রতি কয়েক দফায় রাজ্যে এসে এনআইএ’র টিম ঘটনার তদন্তে নেমে বেশ সাফল্যও পায়। কয়েকজনকে জালেও তুলেছে। ধৃতদের কাছ থেকে অনুপ্রবেশ, মানব পাচার সহ নেশা পাচারের সঙ্গে যুক্তদের ও দালাল চক্রের হদিশ পেতে পারে বলে আশা করছে এনআই টিম। কেননা, অনুপ্রবেশ, মানব পাচার, নেশা পাচার, আগ্নেয়াস্ত্র আমদানির ঘটনায় প্রশ্নের মুখে এসে দাঁড়াচ্ছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…