অনলাইন প্রতিনিধি || সরকারী অফিসগুলিতে কর্মসংস্কৃতি কেরাতে ২৪ বছর আগের মুখ্যসচিবের একটি অর্ডার পালন করতে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। ২৫ মে রাজ্য সরকারের সচিব অভিষেক সিংয়ের স্বাক্ষরিত মেমোরেন্ডাম ঘিরে দপ্তরে দপ্তরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।১৯৯৯ সালে তৎকালীন মুখ্যসচিব ভি তুলসী দাস সরকারী দপ্তরগুলিতে ওয়ার্ক কালচার ফেরাতে যে ‘এবস্ট্রক্ট’ ইস্যু কয়েছিলেন, এতবছর পর তা আজও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে।তৎকালীন সময়ে নয়া মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকারের নির্দেশে মুখ্যসচিব ওই নির্দেশ জারি করেছিলেন বলে জানা যায়।২৪ বছর বাদে অবাম দলের নতুন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহাও একই কায়দায় অফিসগুলিতে কর্মচারীদের সময়নিষ্ঠা মেনে চলার জন্য বারবার আহ্বান রেখেছেন।এবার সরকারের তরফে লিখিত অর্ডারই বের হলো।সেই অর্ডারে স্পষ্টতই বলা হয়েছে,সরকারী কর্মচারীরা যেন আন্তরিকতার সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করেন।সেই সাথে সময়নিষ্ঠা মেনে যেন চলেন।এ ব্যাপারে সঠিক অ্যাটেণ্ডেন্স যেন নিয়মিত রক্ষা করা হয়।সরকার অধিগৃহীত সংস্থার কর্মীদেরও একই নিয়ম মেনে চলতে নির্দেশ দেওয়া হয়।এই সংক্রান্ত নির্দেশে বলা হয়েছে, সকাল দশটার মধ্যেই যাতে কর্মচারীরা অফিসে হাজির হন।বিকাল সাড়ে পাঁচটার আগে কেউই যেন অফিস ত্যাগ না করেন।যারা নির্দেশ অমান্য করবেন তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।
নিয়মানুবর্তিতা ও সময়নিষ্ঠা সংক্রান্ত১৯৯৯ সালে জারি করা মুখ্যসচিবের মেনে চলার জন্যও অভিষেক সিংয়ের স্বাক্ষরিত
নির্দেশনামায় বলা হয়েছে।১৯৯৯ সালের ২০ ডিসেম্বর জারি করা মুখ্যসচিব ভি তুলসীদাসের স্বাক্ষরিত সরকারী কর্মচারীদের সময়নিষ্ঠা সংক্রান্ত নির্দেশনামায় বলা হয়েছে অফিসে উপস্থিতির নির্দিষ্ট সময়ের থেকে ১৫ মিনিট অর্থাৎ ১০.১৫ টা পর্যন্ত হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দেওয়ার জন্য বিবেচনা করা হবে।গ্রেস পিরিয়ড সোয়া দশটার পর অফিসে ঢুকলে ‘লেট’ হিসাবে বিবেচিত হবে। পৌনে এগারোটার মধ্যে অফিসে পৌঁছলেও হাজিরা খাতায় উপস্থিতির স্বাক্ষর দেওয়া যাবে। এ রকম তিনদিন ‘লেট’ উপস্থিতির জন্য একটি সিএল কাটা যাবে।পৌনে এগারোটার পর পৌঁছলে হাফ ডে সিএল কাটা যাবে।তবে সিএল কাটার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মচারী তার কর্তৃপক্ষের কাছে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে আবেদন করবেন।তৎকালীন সময়ে এই নির্দেশ জারির পর কঠোরভাবে মানা হয়েছিল সব অফিসে।পরবর্তীতে ধীরে ধীরে সময়ের গর্ভে হারিয়ে যায় সময়নিষ্ঠার নির্দেশ।এখন আবার একই নির্দেশ জারির পর অফিসগুলিতে ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটছেন কর্মচারীরা।কিছু কিছু অফিসে বায়োমেট্রিক অ্যাটেন্ডেন্স ডিভাইসও বসানো হচ্ছে।তবে এ নিয়ে অফিসার কর্মচারী মহলে প্রশ্ন উঠেছে। হাজিরা তত্ত্বাবধানের জন্য বা কর্মচারীদের সময় নিষ্ঠা মাপার জন্য বায়ো মেট্রিক ডিভাইস বসাতে সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে কিনা অনেকে জানতে চাইছেন। জানা গেছে, রাজ্য শিল্প দপ্তরের অধিকর্তা কার্যালয়ে সমস্ত অফিসার কর্মচারীদের বায়োমেট্রিক ডিভাইসে নাম নথিভুক্ত করতে বলা হয়েছে। অফিসারদের অ্যাটেণ্ডেন্স রেজিস্টারে স্বাক্ষর করার নিয়ম নেই রাজ্যে। ফলে এ নিয়ে গুঞ্জন উঠেছে।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ আজকের সমাজে একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে পরিচিত।এই রোগটি ধীরে ধীরে বাড়ছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষাসূচি এগিয়ে আনা হবে।২০২৫ সালে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক এবং…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠার পর রাজ্যের কৃষকদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সরকারের…
গুণ-বিচার পরে, আগে তো দর্শনধারী!এই আপ্তবাক্য আজকের ডিজিটাল জেট যুগে একেবারে সর্বাংশে সত্য। দর্শন অথে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডবলইঞ্জিনের সরকারের ক্ষমতা ঠুনকো।কোনও প্রতিশ্রুতি পালন বা পদক্ষেপ নিতে পারছে না।অন্তত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার উত্তরাখণ্ডের গারওয়াল থেকে কুমায়ুন এর দিকে গন্তব্য ছিল বাসটির। বাসে তখন কমপক্ষে…