অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তর হাসপাতাল আইজিএমের চিকিৎসা পরিকাঠামোর স্বল্পতায় রোগীর দুর্ভোগের শেষ নেই। রেডিওলজি বিভাগে রেডিওলজিস্ট সংকটে ধুঁকছে।রেডিওলজি বিভাগে রেডিওলজিস্ট সংকট এতটাই তীব্র যে রোগীর রোগ পরীক্ষা পর্ব চালাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে।রোগীর রোগ পরীক্ষা যথারীতি ও সুষ্ঠুভাবে চালু রাখা প্রশ্নের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। হাসপাতালের ইনডোর ও আউট ডোরের চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশনে দেওয়া রোগীর বিভিন্ন ধরনের রোগ পরীক্ষা করাতে গিয়ে রেডিওলজিস্টের সংকটে রোগীকে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে।এমনটাই অভিযোগ রোগী ও রোগীর আত্মীয়ের। রেডিওলজিস্ট বিভাগ সময়মতো চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশনের সব ধরনের রোগ পরীক্ষা করাতে পারছে না।কোনও কোনও পরীক্ষা করাতে ও পরীক্ষার রিপোর্ট পেতে অনেক বিলম্ব হচ্ছে।দ্রুত রোগ পরীক্ষার রিপোর্ট রোগী বা রোগীর আত্মীয়ের হাতে না পৌঁছায় চিকিৎসক রোগীর সঠিক চিকিৎসা পরিষেবা দিতে আটকে যাচ্ছেন।তাতে রোগ যন্ত্রণা নিয়ে রোগীকে অবর্ণনীয় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। বিস্ময়কর ব্যাপার হলো, রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তর সরকারী হাসপাতালের রেডিওলজি বিভাগে মাত্র দুজন রেডিওলজিস্ট রয়েছেন।আগে তিনজন রেডিওলজিস্ট ছিলেন। গত তিন মাস আগে অশোক মজুমদার নামের একজন রেডিওলজিস্ট চাকরিতে অবসরে গেছেন।হাসপাতালে তিনজন রেডিওলজিস্ট যখন ছিলেন তখনই রেডিওলজি বিভাগে রোগীর রোগ পরীক্ষার পরিষেবা চালু রাখতে গিয়ে রেডিওলজি বিভাগকে প্রচণ্ড হিমশিম খেতে হয়েছে।তার মধ্যে এখন রেডিওলজিস্ট একজন কমে যাওয়ায় গত তিন মাস ধরে রোগীর রোগ পরীক্ষার চাপে রেডিওলজি বিভাগের অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো।সিটি স্ক্যান, সনোগ্রাফি, এক্সরে রেডিওলজি বিভাগে এসব মেশিনে রোগীর রোগ পরীক্ষা করা হয়।আইজিএম হাসপাতালে দিনের পর দিন প্রচণ্ড রোগীর চাপ কেবল বাড়ছেই।তাতে রেডিওলজি বিভাগে রোগ পরীক্ষার জন্য রোগীর চাপও বেড়েই চলেছে।হাসপাতালের ইনডোরে যেসব রোগীর রোগ পরীক্ষা জন্য চিকিৎসকরা প্রেসক্রিপশনে লিখে দিচ্ছেন সেসব রোগী রোগ পরীক্ষার
রেডিওলজি বিভাগ দ্রুততার সঙ্গে করে রিপোর্ট তৈরি করে দিলেও আউটডোরের রোগীরা কিন্তু সেই সুবিধা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ। তাই এক্সরে হোক বা সিটি স্ক্যান ও সনোগ্রাফিই হোক
আউটডোরের রোগীদের জন্য এসব পরীক্ষা করানোর জন্য অপেক্ষমাণ তথা ওয়েটিং তালিকায় নাম লিখে রাখা হচ্ছে।সিটি স্ক্যান ও সনোগ্রাফি পরীক্ষা করানোর চাপ সবচেয়ে বেশি হওয়ায় বাধ্য হয়ে রেডিওলজি বিভাগ রোগীর অপেক্ষমাণ তালিকা তৈরি করে রাখা হচ্ছে। রোগীর অপেক্ষমাণ তালিকায় নাম লেখার পর কোনও রোগীকে সিটি স্ক্যান ও সনোগ্রাফি করার জন্য সাতদিন বা তার বেশি সময় নেওয়া হচ্ছে বলে রোগী ও রোগীর আত্মীয়ের অভিযোগ।আউটডোরের রোগীর ক্ষেত্রে অপেক্ষমাণ তালিকা অনুযায়ী রোগ পরীক্ষা করাতে এতদিন সময় লেগে যাওয়ায় রোগীরা প্রচণ্ড রোগ যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছেন। রোগ পরীক্ষার পর রিপোর্ট হাতে পেলেই রোগীকে পুনরায় আউটডোরে গিয়ে চিকিৎসক দেখাতে হয়। এদিকে হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট বিভাগের দাবি রোগীর চাপ এতটাই যে সিটি স্ক্যান ও সনোগ্রাফি পরীক্ষার জন্য অপেক্ষমাণ তালিকা তৈরি করতে হচ্ছে।তাতে রোগীর রোগ পরীক্ষায় কদিন সময় লাগবেই বলে সংশ্লিষ্ট বিভাগের দাবি।আরও অন্ততপক্ষে দুজন রেডিওজিস্ট দিলে তারপর আর অপেক্ষমাণ তালিকা থাকবে না বলে সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রে খবর। এদিকে হাসপাতালে এখনও রোগ পরীক্ষার আধুনিক ব্যবস্থা এমআরআই মেশিন চালু না করায়ও রোগীরা বিপাকে পড়ছেন।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…