অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজধানীর আইজিএম হাসপাতালে রোগীর আধুনিক উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালের নতুন আটতলা ভবনে সুপার স্পেশালিটি চিকিৎসা পরিষেবা আর চালু হলো না।২০১৮ সালে বিজেপি জোট সরকার ক্ষমতায় এসে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আইজিএমের নতুন আটতলা ভবনে বেসরকারীভাবে মাল্টি সুপার স্পেশালিটি চিকিৎসা ব্লক চালু করা হবে।তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন সুদীপ রায় বর্মণ।রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত কার্যকর করার জন্য সেই সময় বহি:রাজ্যের নামিদামি হাসপাতালকে দিয়ে আইজিএমে নতুন আটতলা ভবনে সুপার স্পেশালিটি চিকিৎসা পরিষেবা চালু করার জন্য অনলাইনে দরপত্রও আহ্বান করা হয়।তামিলনাড়ুর কোয়েমবাটুরের রয়েল কেয়ার হাসপাতাল সেই দরপত্রে চূড়ান্ত হয়।তখন ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারী-মার্চ মাস হবে।দরপত্রের শর্ত অনুযায়ী বু রাজ্যবাসীর স্বার্থের দিকে চেয়ে কোয়েমবাটুরের বেসরকারী সেই হাসপাতালকে পুরো আটতলা ভবন দেওয়া হবে সুপার স্পেশালিটি চিকিৎসা পরিষেবা চালু করার জন্য। শর্তে আরও ছিল সেই হাসপাতালের তরফে রাজ্য সরকারকে আরও ৫ শতাংশ টাকা দিতে হবে।৫ বছর পর তার সঙ্গে লভ্যাংশের আরও আড়াই ব শতাংশ বাড়বে। বহি:রাজ্যের বিখ্যাত চিকিৎসকরা চিকিৎসা পরিষেবার কাজে যুক্ত থাকবে বলে সরকারী আবাসন দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।আইজিএম হাসপাতালের কাছেই রবীন্দ্রপল্লীতে সরকারী আবাসে তাদের থাকার ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।রাজ্যে চিকিৎসা পরিষেবার অনুন্নয়ন দশায় রাজ্যের রোগীরা যাতে উন্নত চিকিৎসা পরিষেবার সংকটে বিপুল টাকা খরচ করে বহি:রাজ্যে চিকিৎসা করাতে না যেতে হয় সেই লক্ষ্যে বিজেপি জোট সরকারের তরফে সেই বলিষ্ঠ ও প্রশংসনীয় উদ্যোগ তাহ নিয়েছিলেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। লক্ষ্য ছিল, তাতে রাজ্যের রোগীরা যেমন উন্নত ও আধুনিক চিকিৎসা পরিষেবার সুযোগ পাবেন তেমনি বাংলাদেশ রাজ্যের পার্শ্ববর্তী দেশ হওয়ায় সেই দেশের চিকিৎসা পরিষেবা তেমন উন্নত না থাকায় এখানে এসে হাসপাতালের নির্ধারিত টাকায় উন্নত চিকিৎসা পরিষেবার সুযোগ নিতে পারবেন।কারণ বাংলাদেশ থেকে আখাউড়া ও অন্যান্য চেকপোস্ট দিয়ে বহু রোগী আগরতলায় আসেন।এখানে এসে বিমানে কলকাতায়, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, হায়দ্রাবাদ চলে যান উন্নত চিকিৎসার জন্য। চিকিৎসা সুবিধা চালু হলে সেসব বাংলাদেশি রোগীরা আইজিএমে বেসরকারী হাসপাতালের সুপার স্পেশালিটির উন্নত চিকিৎসা পরিষেবার সুযোগ নিতে পারবেন।উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অন্যান্য রাজ্য থেকেও আইজিএমের সেই চিকিৎসা পরিষেরার সুযোগ নিতে বহু রোগী আসবেন বলে ধরে নেওয়া হয়।তাহলে রাজ্যও আর্থিকভাবে আরও শক্ত হবে।টাকা আসবে।এসব সম্ভাবনাকে সামনে রেখে বহি:রাজ্যের নামিদামি বেসরকারী হাসপাতালের পরিচালনায় আইজিএমের নতুন ৮তলা ভবনে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল বুক চাল করার সেই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।রাজ্যবাসীও তাতে সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।প্রায় সব কিছু চূড়ান্ত হয়ে যাওয়ার পর আচমকাই স্বাস্থ্যমন্ত্রী থেকে সুদীপ রায় বর্মণকে সরিয়ে দেওয়ায় সব কিছু থেমে যায়।সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন আটকে যায়। পরবর্তী সময়ে সেই দরপত্রও রাজ্য সরকার বাতিল করে দেয়।রাজ্যবাসী আর আইজিএমে বহি:রাজ্যের নামিদামি হাসপাতালের সেই সুপার স্পেশালিটি চিকিৎসা পরিষেবার সুবিধা পাননি। এখন আইজিএমের সেই ভবনে সরকারী ডেন্টাল কলেজ চালু করা হয়েছে। সুপার স্পেশালিটি চিকিৎসা পরিষেবা সেই ভবনে চালুর আর সুবিধাও নেই।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…