অনলাইন প্রতিনিধি :-বিজেপি প্রদেশ লিগ্যাল সেলের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক। আইনি কোনও সমস্যা হলে লিগ্যাল সেলের কর্মকর্তারা সহায়তা করবেন এমন দৃঢ় বিশ্বাস মানুষের মধ্যে রয়েছে। দলের প্রতি মানুষের সমর্থন আদায় করার প্রশ্নেও সেলের কাছে অনেক প্রত্যাশা রয়েছে।পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষার প্রশ্নে আইনজীবীদের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। রবিবার আগরতলার টিবি অ্যাসোসিয়েশন প্রেক্ষাগৃহে বিজেপি প্রদেশ লিগ্যাল সেলের উদ্যোগে আয়োজিত স্বেচ্ছা রক্তদান শিবিরের উদ্বোধন করে এমনই বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা।
তিনি বলেছেন, মানুষের সেবার জন্যই সংগঠন।এই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সংগঠনগুলিকে কাজ করতে হবে।সেবার মানসিকতা নিয়েই মানুষের সার্বিক কল্যাণে কাজ করছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন বর্তমান রাজ্য সরকার।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পথ নির্দেশে মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে।সম্পর্ক স্থাপনের পাশাপাশি মানুষের সমর্থন আদায় করাও জরুরি।এদিন স্বেচ্ছা রক্তদান কর্মসূচি আয়োজন করায় লিগ্যাল সেলকে ধন্যবাদ জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, রক্তদান একটি মহৎ দান।এর উপরে কিছুই হয় না। জনসংখ্যার অনুপাতে অন্তত ১ শতাংশ রক্ত মজুত রাখতে হয়। বর্তমানে রাজ্যে লোকসংখ্যা প্রায় ৪০ লক্ষ।সেই হিসেবে সারা রাজ্যে ৪০ হাজার ইউনিট রক্ত মজুত রাখতে হবে। রক্তের স্বল্পতা দেখা দিলে মানুষের সমস্যা হয়। গত বছর বিভিন্ন স্বেচ্ছা রক্তদান কর্মসূচির মাধ্যমে প্রায় ৪২ হাজার ইউনিট রক্ত সংগ্রহ হয়েছে সারা রাজ্যে। কিন্তু এবার বিধানসভা নির্বাচনের সময়ে রক্তের কিছুটা ঘাটতি দেখা দিয়েছিলো। সেই ঘাটতি নিরসনে এগিয়ে আসতে রাজ্যবাসীর উদ্দেশে আহ্বান রাখা হয়েছিল।এরপরই বিভিন্ন ক্লাব, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, সংগঠন এগিয়ে আসে। এতে রক্তের স্বল্পতা দ্রুত কাটিয়ে উঠা সম্ভব হয়।
রক্ত ভগবানের দেওয়া একটা সেরা উপহার। রক্তের বিকল্প একমাত্র রক্তই।মুখ্যমন্ত্রী ডা. সাহা আরও বলেন, রক্তের কোনও ধর্ম নেই, বর্ণ নেই।যে কেউ রক্তদান করতে পারেন। এরমধ্যে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান কোনও ভেদাভেদ নেই। রক্তকে কেন্দ্র করে অনেক কিছু শিক্ষণীয় বিষয় রয়েছে।রক্তদানের মাধ্যমে মানুষের সঙ্গে মানুষের আত্মিক সম্পর্ক গড়ে উঠে। রক্ত দেওয়া-নেওয়ার মধ্যে একটা আত্মিক সম্পর্ক চলে আসে।মুখ্যমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নের লক্ষ্য নিয়েই কাজ করছে এই সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও উন্নয়নের স্বার্থে সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করে চলেছেন।প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনায় উন্নয়নের জন্য কাজ করছে রাজ্য সরকারও। উন্নয়নের কোনও ধর্ম হয় না। আর এই বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারায় সাম্প্রতিক উপ নির্বাচনে বক্সনগর বিধানসভা কেন্দ্রের বিশাল সংখ্যায় ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী। তিনি বলেন, মানুষের আস্থা রয়েছে এই সরকারের উপর। মানুষকে ন্যায় বিচার পাইয়ে দিতে বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে বিজেপি লিগ্যাল সেলের সদস্যদের।অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি প্রদেশ সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য, প্রদেশ বিজেপি সহ-সভাপতি ডা. অশোক সিন্হা সহ অন্যরা। এদিন মুখ্যমন্ত্রী রক্তদান শিবির পরিদর্শন করে রক্তদাতাদের উৎসাহিত করেন।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…