আইপিএস সঞ্জয়কুমার সিংহ, যিনি শাহরুখ খান পুত্র আরিয়ান খানের মাদক মামলার তদন্তের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। সেই দুদে অপিএস’কে প্রজাতন্ত্র দিবসে ‘বিশেষ সম্মান’
দেওয়া হল। একনিষ্ঠ পরিষেবার জন্য
সঞ্জয়কুমারকে প্রেসিডেন্সিয়াল পুলিশ মেডেল দেওয়া হয়। ১৯৯৬ সালের ওড়িশা থেকে ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস ক্যাডারের অফিসার সঞ্জয়কুমার। ওডিশা পুলিশ এবং সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন বা সিবিআই-এর বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল বা ডিডিজি পদে নির্বাচিত হন। কর্ডেলিয়া ক্রুজ থেকে শাহরুখ খানের ছেলেকে আটক এবং পরে গ্রেফতার করেছিলেন সমীর ওয়াংখেরের নেতৃত্বাধীন টিম। পরে সেই মামলা আসে দিল্লিতে এনসিবি সদর দফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর-জেনারেল সঞ্জয়কুমার সিংহের হাতে। এই সময় খোদ সমীর ওয়াংখেড়ের নামেই ওঠে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ। ২০২১ সালের নভেম্বরে তৈরি বিশেষ তদন্ত কমিটির মাথা ছিলেন সঞ্জয়। ২০২২ সালে এই কমিটিই মাদক মামলায় ক্লিনচিট দেয় আরিয়ানকে। মাদক মামলার রেশ কাটিয়ে এখন আরিয়ান ফিরেছেন স্বভাবিক জীবনে। ২০২২ সালের শুরু থেকেই আরিয়ান তার বাবা শাহরুখের ‘নাইট রাইডার্স’ আইপিএলের দলে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছেন। তদন্তকারীদের হাতে যে
ভিডিও ফুটেজ এসেছিল তাতে বেশ কয়েকজন হাই প্রোফাইল বলিউড তারকার
নাম প্রকাশ্যে চলে আসে। সেই সময় কয়েকটি সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হয়
যে, আরিয়ান প্রযোজনার কাজে নামবেন শীঘ্রই। এ প্রসঙ্গে এক টেলিভিশন চ্যানেলের রিপোর্টে উঠে এসেছে, আরিয়ান এবং তার দুই অংশীদার- বান্টি সিংহ এবং লেটি ব্লাগোয়েভা- একটি প্রিমিয়াম ভদকা ব্র্যান্ড চালু করার পরিকল্পনা করেছেন। এর জন্য, তারা ‘স্ল্যাব ভেঞ্চার্স’ নামে একটি কোম্পানি চালু করতে চলেছেন, যেটি বিতরণ এবং বিপণনের দায়িত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল বিশ্বের বৃহত্তম মদ প্রস্তুতকারক সংস্থা ‘এবি ইনবেভ’। এনসিবিতে যোগদানের আগে সঞ্জয় অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল
হিসাবে ওডিশা পুলিশের ড্রাগ টাস্ক ফোর্সের প্রধান ছিলেন। ডিটিএফ-এর সঙ্গে তার মেয়াদকালে তিনি গুজরাতে মাদক বিরোধী অভিযানের একটি সিরিজ চালু করেছিলেন এবং ভুবনেশ্বরে বেশ কয়েকটি মাদক পাচারের র্যাকেট পর্দা ফাঁস করেছিলেন। ২০০৮ থেকে সঞ্জয় ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল হিসাবে কাজ চালিয়ে গিয়েছিলেন। ২০১৫ সাল পর্যন্ত সিবিআইয়ের সঙ্গে কাজ করেছিলেন। সিবিআইয়ে থাকাকালীনও তিনি বেশ কয়েকটি হাই-প্রোফাইল মামলা পরিচালনা করেছিলেন। প্রজাতন্ত্র দিবসে মোট ৯০১জন পুলিশকর্মী বিভিন্ন পদক পেয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মুর হাত থেকে। সঞ্জয় সেই পদক পাওয়ার পরে এক
প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, ‘যেকোনো পুলিশের চাকরির জীবনে স্বপ্ন থাকে রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পুরস্কার নেওয়া। আমার সেই স্বপ্ন সফল হল, এতেই আমি খুশি। নিজের কর্তব্যকে সামনে রেখে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে আমি সব সময় অবিচল।’
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…