অনলাইন প্রতিনিধি :- বহুল “প্রতীক্ষিত আখাউড়া-আগরতলা রেলরুটে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলতে পারে মঙ্গলবার।এই রেলরুটের বাংলাদেশ অংশে হবে ট্রায়াল।রেলরুটের আখাউড়ার গঙ্গাসাগর থেকে মনিয়ন্দ সীমান্ত পর্যন্ত সোমবার সকাল থেকে অতিরিক্ত লোকবলে চলে প্রস্তুতি।রেলরুটে গ্যাং কারে করে পাথর দেওয়ার কাজও দেখা গেছে।আগামী ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দিল্লী থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই রেলরুটের উদ্বোধন করবেন বলে জানা গেছে।দফায় দফায় প্রকল্পের কাজের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।চতুর্থ দফার মেয়াদের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়া নিয়েও ছিল শঙ্কা।তবে সবকিছু কাটিয়ে উঠে আখাউড়া-আগরতলা রেললাইনে হুইসেল বাজিয়ে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচলের উপযোগী হয়ে গেছে।এই দাবি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভারতের নয়াদিল্লীর টেক্সমেকো রেল অ্যাণ্ড ইঞ্জিনীয়ারিং লিমিটেডের।প্রতিষ্ঠানটির প্রকৌশলী রিপন শেখ সোমবার দুপুরে বলেছেন,এই রেলরুটে ট্রায়ালের জন্য ট্রেন চলতে উপযোগী। ট্রায়ালে কোথাও ত্রুটি দেখা গেলে সেগুলো চিহ্নিত করে রেললাইনকে পুরোপুরি প্রস্তুত করা হবে। উদ্বোধনের আগেই এমনটি সম্ভব। তবে এখন পর্যন্ত প্রায় পঁচানব্বই ভাগ কাজ শেষ হওয়ার কথাও বলেছেন অপর প্রকৌশলী।সোমবার দুপুরে আখাউড়ার গঙ্গাসাগর রেলস্টেশন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে আখাউড়া-আগরতলা রেলরুটে চলছে গ্যাং কার। এই কারে করে রেললাইনে পাথর ফেলা হচ্ছে। শ্রমিকরা এই পাথর সমান করছেন। আখাউড়ার গঙ্গাসাগর রেলস্টেশন থেকে আগরতলার নিশ্চিন্তপুর সীমান্ত পর্যন্ত নির্মাণ করা রেলরুটটি ডুয়েলগেজের। অর্থাৎ মিটার এবং ব্রডগেজ দুই সুবিধাই রয়েছে এই রেলরুটে। নিশ্চিন্তপুর পর্যন্ত রেলরুটটি সাড়ে দশ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের।এখানে ছয় কিলোমিটার অংশ বাংলাদেশে।বাকি সাড়ে চার কিলোমিটার আগরতলা অংশে।প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক ও রেল যোগাযোগ বাড়াতে ভূমিকা রাখবে এই রেলরুট প্রকল্প। কলকাতা থেকে আখাউড়া হয়ে আগরতলা পর্যন্ত চলাচল করতে পারবে পণ্য ও যাত্রীবাহী ট্রেন। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে রেল যোগাযোগও স্থাপন হবে এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।শুরুতে মিটার গেজ ট্রেন চলাচল করবে এই রুটে। কারণ আখাউড়া থেকে ঢাকার পাশের টঙ্গী পর্যন্ত রেলরুট মিটার গেজের।এই রুটে মিটার ও ব্রড দুই সুবিধা বা ডুয়েলগেজে রূপান্তর হওয়া সময় সাপেক্ষ, জানিয়েছেন রেলওয়ের আধিকারিকরা।উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ১০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আখাউড়া- আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। ১৮ মাস মেয়াদি প্রকল্পটি চার দফায় মেয়াদ বাড়ানোর পর এখন পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচলের উপযোগী হয়েছে।
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…
অনলাইন প্রতিনিধি:-মুখ্যমন্ত্রীডা. মানিক সাহার নির্বাচনি এলাকার আপনজন ক্লাবের চাঁদার নামে বড় অঙ্কের তোলাবাজির অভিযোগের রেশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ইচ্ছে ছিলো অনেক আগে থেকেই। অবশেষে নিজের ইচ্ছেকেই বাস্তবে পরিনত করলো ঝুমা দেবনাথ।…
রাজ্যে কি সত্যিই আইনের শাসন রয়েছে?সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।সরকার বলছে রাজ্যে সুশাসন…