সম্প্রতি রাজ্যের সেচ দপ্তরের তরফে নয়ডার গ্রামীণ এলাকায় সমীক্ষা চালানো হয় । আর তাতেই দেখা যায় , নয়ডার মোট ৯০ টি গ্রামে এখনও পর্যন্ত পৌঁছয়নি ট্যাপের জল । ফলে এই গ্রামগুলির বাসিন্দাদের ভৌমজলের ওপরেই নির্ভরশীল হয়ে থাকতে হচ্ছে । তাদের কাছে আর কোনও উপায়ও নেই । জেলা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে , চলতি বছরের মধ্যেই এই গ্রামগুলিতে ট্যাপের জলের ব্যবস্থা করে দেওয়ার বিষয়ে ভাবনাচিন্তা চলছে । যে ৯০ টি গ্রামে সমীক্ষা চালানো হয় তার মধ্যে ১২ টি গ্রামকে কর্তৃপক্ষের কাছে স্থানান্তরিত ( নয়ডা , গ্রটার নয়ডা এবং যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে ) করা হয়েছে । বাকি ৭৮ টি গ্রাম রয়েছে জেলা প্রশাসনের হাতে । গত দু’মাসে যে সমীক্ষা চালানো হয় তাতে দেখা গিয়েছে , ৬৮ টি গ্রামে সরকার বা সম্প্রদায়ের কিছু জমি রয়েছে । গৌতম বুদ্ধ নগরের জেলাশাসক সুহাস এল ওয়াই বলেন , ‘ আমরা এখন বিভিন্ন পদ্ধতিতে গ্রামে জমি চিহ্নিত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছি । তার ভিত্তিতে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করা হচ্ছে । তারপরেই গ্রামগুলিতে জলের ট্যাঙ্কার এবং ট্যাপের জলের সংযোগ দেওয়া হবে । এখানকার বেশিরভাগ বাড়িতেই পাম্প রয়েছে । আর তার মাধ্যমে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি জল তোলা হচ্ছে । কিন্তু এবার যদি ট্যাপের সংযোগ দেওয়া হয় তাহলে জলের অপচয় রোধ করা যাবে এবং ভৌমজলের এই ব্যবহার বন্ধ হওয়ার ফলে ভৌমজল স্তরও বাড়বে । ‘ দ্রুত এই জলের সংযোগ দেওয়ার কাজ শেষ করতে চাইছে প্রশাসন । প্রত্যেকটি গ্রামের জন্য পূর্ণাঙ্গ প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করা হচ্ছে এবং তারপরেই তা অনুমোদনের জন্য নমামি গঙ্গে প্রকল্পের আওতায় স্টেট ওয়াটার স্যানিটেশন মিশনের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে । প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে , ইতিমধ্যে ৪৮ টি গ্রামের রিপোর্ট পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে । তার মধ্যে আবার ৩৭ টি গ্রামের রিপোর্ট অনুমোদনও পেয়ে গিয়েছে বলেও জানানো হয়েছে । সেচ দপ্তরের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার ভরত ভূষণ বলেন , ‘ আমরা ইতিমধ্যে স্টোরেজ ট্যাঙ্কার তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছি । কিছু গ্রামে ট্যাপের জলের সংযোগের জন্য পাইপলাইন তৈরির কাজও শুরু হয়েছে । পাঁচটি গ্রামে জলের গতি কেমন তাও পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে । এই গ্রামগুলিতে ৩৫০০ টি ট্যাপের জলের সংযোগ দেওয়া হবে । চলতি বছরের শেষেই ৪৮ টি গ্রামের সম্পূর্ণ কাজ শেষ করার বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে । আর আগামী বছরের শেষের মধ্যে সব গ্রামেই এই ট্যাপের জলের সংযোগ দিয়ে দেওয়া হবে বলে ঠিক হয়েছে । ‘ যে পাঁচটি গ্রামে সংযোগের দিকটি পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে সেই গ্রামগুলি হল নাগলা চামরু , চক্রসেনপুর , খানগোরা , বল্লভনগর এবং মিলাখ করিমাবাদ । সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে , দাদরি ব্লকের বেশিরভাগ গ্রামেই ট্যাপের জলের সংযোগ নেই । প্রথম ধাপে যে ৪৮ টি গ্রামে জলের সংযোগের কাজ চলছে তাতে খরচ হবে ১১৫ কোটি টাকা । সূত্রের খবর , এই কাজ সম্পূর্ণ হলে ১৮ হাজার পরিবারের ১ লক্ষ ১৩ হাজার বাসিন্দা উপকৃত হবেন ।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ আজকের সমাজে একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে পরিচিত।এই রোগটি ধীরে ধীরে বাড়ছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষাসূচি এগিয়ে আনা হবে।২০২৫ সালে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক এবং…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠার পর রাজ্যের কৃষকদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সরকারের…
গুণ-বিচার পরে, আগে তো দর্শনধারী!এই আপ্তবাক্য আজকের ডিজিটাল জেট যুগে একেবারে সর্বাংশে সত্য। দর্শন অথে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডবলইঞ্জিনের সরকারের ক্ষমতা ঠুনকো।কোনও প্রতিশ্রুতি পালন বা পদক্ষেপ নিতে পারছে না।অন্তত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার উত্তরাখণ্ডের গারওয়াল থেকে কুমায়ুন এর দিকে গন্তব্য ছিল বাসটির। বাসে তখন কমপক্ষে…