কাতারের মাটিতে আর্জেন্টিনার হার ব্রাজিল শিবিরকে করেছে সতর্ক। সবার শেষে এই দেশে পা রেখেছে তিতের ছেলেরা। দলকে সমর্থন করতে প্রায় হাজার চল্লিশ সমর্থক ব্রাজিল থেকে উড়ে এসেছেন এই দেশে। সারাক্ষণ ওই হলুদ সমর্থকরা নেইমারদের অস্থায়ী শিবিরের সামনে ধরনা দিয়ে পড়ে রয়েছে। তবে এই সমর্থকরা চুপচাপ বসে থাকার পাত্র নয়। সারাক্ষণ নেচে গেয়ে ফুটবলারদের উদ্বুদ্ধ করার কাজ করে চলেছেন তা নেইমার, ভিনিসিয়াসদের কানে না পৌঁছলেও। প্রফেসর তিতেও শুরু করে দিলেন ক্লোজ ডোর প্র্যাকটিস। যা নিয়ে আবার বিরক্ত ব্রাজিলের মিডিয়াকুল। আসলে এখানে প্রথম দুদিন প্র্যাকটিসে কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করেননি ব্রাজিল দলেরহেড স্যার তিতে। কিন্তু সৌদির কাছে মেসিদের হার দেখে ব্রাজিল শিবিরকে করে তুলেছে আরও সতর্ক। শেষবার বিশ্বকাপ ব্রাজিলের মধুচন্দ্রিমা দেখা গিয়েছিল ২০০২ সালে। তারপর থেকে দীর্ঘ ২০টা বছর অতিক্রান্ত। কখনও ইটালি তো কখনও স্পেন, কখনও আবার জার্মানি-ফ্রান্স, লাতিন আমেরিকা ছেড়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যাযাবরের মতো ঘুরে বেরিয়েছে বিশ্বকাপ ট্রফি। এবার কি তাহলে নিজের পুরনো বাসস্থানে ফেরার পালা? উত্তর না হয় তোলা থাক সময়ের জন্যই। তবে বরাবরের মতো ফেভারিট তকমাটা কিন্তু গায়ে সেঁটেই বেদুইনের দেশে পা রেখেছেন নেইমার-হেসুস-ভিনিসিয়াসরা। বৃহস্পতিবার রাতে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে কাপ অভিযান শুরু করবে ব্রাজিল। প্রথম একাদশ গঠন থেকে দলের স্ট্র্যাটেজি, প্রতিপক্ষ সার্বিয়া যেন কিছুই টের না পায়, তার জন্য এমন আয়োজন। বোঝাই যাচ্ছে, র্যাঙ্কিংয়ে ২১ নম্বরে থাকা দলটিকে যথেষ্ট সমীহ করছে বিশ্বের এক নম্বর ব্রাজিল। আদৌ সমীহ, নাকি পড়শি দেশের বিপর্যয়ে বাড়তি সতর্কতা, অঘটনের দেশ যে কাতার। জার্মানিদের যে ভাবে হারাল জাপান তারপর সতর্ক না হয়ে মাঠে না নামাটা ভয়ঙ্কর পরিণতি হতে পারে ব্রাজিলের কাছে। তবে সাংবাদিকদের সামনে মুখোমুখি হয়ে তিতে জানান অন্যদল কি করেছে না করেছে তা নিয়ে আমরা ভাবছি না। আমরা আমাদের নিয়েই ভাবছি। তিনি আরও বলেন, ব্রাজিল সব সময়ে চাপ নিয়েই মাঠে নামে এই ধরনের পরিস্থিতির সঙ্গে আমার ছেলেদের পরিচয় আছে। মনে রাখবেন ব্রাজিল ফুটবলের একটা ইতিহাস আছে। দলে অনেক স্টার ফুটবলার আছে। এই সব চাপে আমার ছেলেরা অভ্যস্ত। কিন্তু আপনার দল তো গত কুড়ি বছরে ট্রফির দেখা পায়নি। এক বিদেশি সাংবাদিকের করা এই প্রশ্নের জবাবে নেইমারদের হ্যাডস্যার তিতে বিরক্ত মুখে জবাব দিলেন এই প্রশ্নটা আমাকে করছেন কেন। তখন যারা দায়িত্বে ছিলেন তাদের গিয়ে এই প্রশ্নটা করুন। প্রতিপক্ষ দল সম্পর্কে ব্রাজিল কোচের বক্তব্য সার্বিয়া যথেষ্ট ভালো দল হলেও আমরা এখানে কাপের জন্য এসেছি। এদিন এখানে খবর ছড়িয়েছে সার্বিয়ার বিরুদ্ধে প্রফেসর তিতের প্রথম একাদশে কি হতে চলেছে তা নাকি ব্রাজিলের এক টিভি চ্যানেলে লিক হয়ে গেছে। যদি তা হয়ে থাকে তাহলে বলতে হয় ব্রাজিল কোচ রাতারাতি দলে পরিবর্তন আনবেন। কারণ সেই সুযোগ তার হাতে আছে। ব্রাজিল দলে এখন এমন অবস্থা যে, প্রথম একাদশ গড়তেই রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে তিতেকে। কাকে বসাবেন আর কাকে খেলাবেন, এই নিয়ে ধন্দে নেইমারদের হেডস্যার। কিন্তু আর যাই হোক না কেন, ব্রাজিলের প্রাক্তন ফুটবলাররা যতই বলুন না কেন এই ব্রাজিল দল নেইমার নির্ভর নয়। কিন্তু ওকে ছাড়া দল গড়ার কথা বোধ হয় স্বপ্নেও ভাবেন না তিতে। কারণ ওইতো দলের ধ্রুবতারা। নেইমার যে প্রথম একাদশে থাকছেনই, তা একেবারে নিশ্চিত।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ আজকের সমাজে একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে পরিচিত।এই রোগটি ধীরে ধীরে বাড়ছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষাসূচি এগিয়ে আনা হবে।২০২৫ সালে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক এবং…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠার পর রাজ্যের কৃষকদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সরকারের…
গুণ-বিচার পরে, আগে তো দর্শনধারী!এই আপ্তবাক্য আজকের ডিজিটাল জেট যুগে একেবারে সর্বাংশে সত্য। দর্শন অথে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডবলইঞ্জিনের সরকারের ক্ষমতা ঠুনকো।কোনও প্রতিশ্রুতি পালন বা পদক্ষেপ নিতে পারছে না।অন্তত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার উত্তরাখণ্ডের গারওয়াল থেকে কুমায়ুন এর দিকে গন্তব্য ছিল বাসটির। বাসে তখন কমপক্ষে…