অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলাদেশে
আওয়ামী লীগের পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ-সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইউনুস সরকার। সরকারের পক্ষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানিয়ে বলেছেন, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ সমাবেশ করার সাহস দেখালে তাদের আইনের মুখোমুখি হতে হবে। বুধবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে শফিকুল আলম বলেছেন, আমরা দেশকে সহিংসতার দিকে ঠেলে দেওয়ার কোনও ধরনের প্রচেষ্টাকে সুযোগ দেব না।
আওয়ামী লীগ মঙ্গলবার রাতে দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ফেব্রুয়ারী মাসে প্রচারপত্র বিলি, অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে নির্যাতন ও নিপীড়নের প্রতিবাদ এবং দেশের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন দাবিতে ১ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারী লিফলেট বা প্রচারপত্র বিলি, ৬ ফেব্রুয়ারী প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ, ১০ ফেব্রুয়ারী বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ, ১৬ ফেব্রুয়ারী অবরোধ এবং ১৮ ফেব্রুয়ারী দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক কঠোর হরতালের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের এসব কর্মসূচি ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে শফিকুল আলম তাদের কঠোর হাতে দমন করা এবং শাস্তির মুখোমুখি করার কথা জানান। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে গত পাঁচ আগষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। দলের সভাপতি ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান। দলটির নেতা-কর্মীরা অনেকেই বিদেশে। দেশে থাকা নেতারা আত্মগোপনে। এমন অবস্থায় ফেসবুকে দলটি কর্মসূচির কথা জানাল।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব লিখেছেন, সরকারের কি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে বিক্ষোভ করার সুযোগ দেওয়া উচিত এ প্রশ্ন তুলে শফিকুল আলম লিখেছেন, ‘জুলাই-আগষ্টের ভিডিও ফুটেজে স্পষ্ট দেখা যায় যে আওয়ামী লীগের কর্মীরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের হত্যায় অংশ নিয়েছিল। তাদের পরিচালিত হত্যাকাণ্ডে শহিদ হয়েছেন কয়েকশ তরুণ শিক্ষার্থী, এমনকী নাবালক শিশুরাও। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় গণহত্যা, খুন ও তাণ্ডবের জন্য দায়ী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের দলীয় সরকার।’ যতক্ষণ আওয়ামী লীগ এই গণহত্যা, হত্যাকাণ্ড এবং প্রকাশ্য দুর্নীতির জন্য ক্ষমা না চাইবে, যতক্ষণ তাদের অন্যায়কারী নেতা-কর্মীরা বিচার ব্যবস্থার কাছে আত্মসমর্পণ করে তদের অপরাধের জন্য বিচারকার্যের প্রক্রিয়া শুরু করে পাপমোচন করতে উদ্যোগ না নেবে, যতক্ষণ না আওয়ামী লীগ তাদের বর্তমান নেতৃত্ব ও ফ্যাসিবাদী আদর্শ থেকে নিজেকে আলাদা না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের বিক্ষোভ করার অনুমতি দেওয়া হবে না বলে উল্লেখ করেন শফিকুল আলম। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘মিত্রবাহিনী কি নাৎসিদের বিক্ষোভ করার অনুমতি দিয়েছিল?’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব আরও লিখেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশের জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। আমরা দেশকে সহিংসতার দিকে ঠেলে দেওয়ার কোনও ধরনের প্রচেষ্টাকে সুযোগ দেব না। আওয়ামী লীগের পতাকাতলে কেউ যদি অবৈধ বিক্ষোভ করার সাহস করে তবে তাকে আইনের মুখোমুখি হতে হবে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ফলাফল প্রকাশ হবে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে।একযোগে রাজ্য পর্ষদের মাধ্যমিক,…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের পর্যটন শিল্পের বিকাশে সি-প্লেন পরিষেবা চালুর উদ্যোগ নিয়েছে পর্যটন দপ্তর।রাজ্যের সি-প্লেন পরিষেবা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান সরকারের শ্লোগান হচ্ছে সবকা সাথ, সবকা বিকাশ। কিন্তু বাস্তবে এই শ্লোগান কতটা…
বাণিজ্য সংকট বলতে আমরা সাধারণত কী বুঝি?অথবা বাণিজ্য সংকট কাকে বলে?খুব সহজ ভাবে বলতে গেলে,…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে শূন্যপদ ৫১ হাজার ৭৮৪টি।নিয়োগ নেই।২০২৫ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত…
অনলাইন প্রতিনিধি :- অনেক রাতে এমবিবি আগরতলা বিমানবন্দরে বিলম্বিত বিমান যাত্রীরা আবারও যানবাহনের অভাবে চরম…