অনলাইন প্রতিনিধি :- প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রায়শই বলেন যুবা সম্প্রদায় হচ্ছে দেশের অন্যতম সম্পদ। যুবাদের উন্নয়ন না হলে দেশকেও উন্নতির চূড়ান্ত শিখরে পৌঁছে নেওয়া যাবে না। শুক্রবার প্রজ্ঞা ভবনে স্টার্ট আপ ত্রিপুরা পোর্টালের সূচনা করে মুখ্যমন্ত্রী বললেন, রাজ্যের যুবা সম্প্রদায়ের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে অগ্রাধিকার দিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে ২০১৬ সালে দেশব্যাপী স্টার্টআপ ইন্ডিয়া প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন। এরপর থেকে রাজ্য সরকারও প্রধানমন্ত্রীর মার্গদর্শনে রাজ্যে স্টার্টআপ ইন্ডিয়া প্রকল্পের সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে। প্রজ্ঞা ভবনে ত্রিপুরা স্টার্টআপ পলিসি – ২০২৪ এর সূচনা করে মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা বলেন, রাজ্যের উদ্যোগী যুবক যুবতীরা এই পলিসির মাধ্যমে আর্থিক সুযোগ-সুবিধা ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা পাবেন। যুবা সম্প্রদায়ের উদ্যোগপতি হওয়ার স্বপ্নপূরণেও ত্রিপুরা স্টার্টআপ পলিসি- ২০২৪ সহায়ক ভূমিকা নেবে বলে তিনি মনে করেন। তার কথায়, এই পলিসির মূল লক্ষ্য হচ্ছে যুবক- যুবতীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা। এছাড়াও এর মাধ্যমে যুবক- যুবতীরা জব ক্রিয়েটর হিসাবেও নিজেদের তৈরি করতে পারবে। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ত্রিপুরা স্টার্টআপ পলিসি – ২০২৪ এর তথ্য সম্বলিত একটি প্রচার বাহনেরও ফ্ল্যাগঅফ করেন এ দিন। স্টার্টআপ ত্রিপুরা পোর্টালের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তথ্য ও প্রযুক্তিমন্ত্রী প্রণজিৎ সিংহরায়, তথ্য ও প্রযুক্তি দপ্তরের সচিব কিরণ গিত্যে, অধিকর্তা জেয়া রোগুল গেশান বি, মেইটি স্টার্টআপ হাবের সিইও পান্নীরসেলভাম মদনগোপাল এবং তামিলনাড়ু টেকনোলজি হাবের সিইও বনিতা বেণুগোপাল, সিপাহিজলা জেলার জেলাশাসক সিদ্ধার্থ শিব জয়সওয়াল সহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। মুখ্যসচিব জে কে সিনহা এদিন বলেন, উদ্ভাবনী ক্ষেত্রে রাজ্যের যুবক যুবতীদের কৌতূহল বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়। ত্রিপুরায় স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তরুণ উদ্যোগীদের মধ্যে দারুণভাবে উৎসাহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে তার তথ্য, রাজ্যে গত তিন বছরে ১২৭টি স্টার্টআপের রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে। তিনি মনে করেন, ত্রিপুরা স্টার্টআপ পলিসি বিভিন্ন উদ্ভাবনী ক্ষেত্রে উদ্যোগীদের জন্য সহায়ক ত ভূমিকা পালন করবে। এই পলিসিতে রাজ্যের বেকার যুবারা ২ লক্ষ টাকার প্রাথমিক পুঁজির সুবিধা, ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত মাসিক পরিচালন ব্যয় ভুর্তকি মহিলা এবং দিব্যাঙ্গজনদের নেতৃত্বাধীন স্টার্টআপগুলির জন্য আরও বেশ কিছু সুবিধা প্রদান করা হবে। অনুষ্ঠানে ত্রিপুরা স্টার্টআপ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড থেকে মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহ আগস্ত্য এডুটেক স্টার্টআপের সিইও’র হাতে ৭৫ লক্ষ টাকার একটি চেক তুলে দেন। এছাড়াও আই-লগিট্রন টেকনোলজিস প্রাইভেট লিমিটেড এবং এক্স-লেয়ার টেকনোলজি প্রাইভেট লিমিটেডকে এলিজিবিলিটি সার্টিফিকেট তুলে দেন তিনি।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…