অনলাইন প্রতিনিধি :-শুরু হলো ভোট মরশুম? অন্তত বিরোধীদের অভিযোগ অথবা কটাক্ষ এরকমই। বহু প্রতীক্ষিত সুখবর মঙ্গলবার দিয়েছেন তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রান্নার গ্যাসের র দাম কমলো সিলিণ্ডার পিছু ২০০ টাকা করে। উজ্জ্বলা গ্যাস প্রকল্পের গ্রাহকরা এর ফলে নির্ধারিত দামের উপর ৪০০ টাকার সুরাহা পাবে। কারণ উজ্জ্বলা গ্যাসের গ্রাহকদের ২০০ টাকা করে ভরতুকি দেওয়া হয়। তার সঙ্গে সংযুক্ত হ হলো আরও নতুন করে ২০০ টাকা দাম কমার জেরে তাদের সম্মিলিত আর্থিক লাভ হবে ৪০০ টাকা । মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই প্রস্তাব অনুমোদিত হওয়ার পর কেন্দ্রীয় তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর বলেছেন, রাখী বন্ধন এবং ওনাম উপলক্ষে এই সিদ্ধান্ত আসলে হলো দেশের নারীশক্তির প্রতি প্রধানমন্ত্রীর উপহার। প্রধানমন্ত্রী এভাবেই যখনই সুযোগ পেয়েছেন তখনই সাধারণ মানুষের স্বার্থে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। অনুরাগ ঠাকুর আরও বলেছেন, একই সঙ্গে আজ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে নতুন করে ৭৫লক্ষ সংযোগ বিনামূল্যেদেওয়া হবে উজ্জ্বলা’ গ্যাস প্রকল্পে। গরিবের জন্য চালু করা হয়েছিল এই প্রকল্প ২০১৬ সালে। আজ এই প্রকল্পের জেরে উজ্জ্বলা গ্যাস প্রকল্পের গ্রাহক সংখ্যাপৌঁছবে ১০ কোটি ৩৫ লক্ষে। এই সিদ্ধান্তের ঠিক পরই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, আমাদের সরকার সর্বদাই গরিব ও মধ্যবিত্তের স্বার্থের কথা ভেবেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারই আর একটি উদাহরণ আজকের রান্নার গ্যাসের দাম কমানো। প্রসঙ্গত, জুলাই মাসেই বাড়ানো হয়েছিল সিলিণ্ডারপিছু ৫০ টাকা করে রান্নার গ্যাসের দাম। বস্তুত বিগত বছরগুলিতে লাগাতার বাড়ানো হয়েছে রান্নার গ্যাস এবং পেট্রপণ্যের দাম। আর পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মূল্যবৃদ্ধি। বিরোধীদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ ছিল মোদি সরকার সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা এক প্রকার ধ্বংস বি করে দিতে চাইছে এভাবে মূল্যবৃদ্ধির রাশ সম্পূর্ণ ছেড়ে দিয়ে। সবজি থেকে পেট্রপণ্য সবকিছু আকাশছোঁয়া। অবশেষে রান্নার গ্যাসের দাম আজ আচমকা কমিয়ে দিয়ে মোদি সরকার চমক দিয়েছে। কিন্তু বিরোধীদের বক্তব্য, এটা হলো ভোটের দিকে তাকিয়ে মোদি সরকারের নির্বাচনি উপহার। মনে করা হচ্ছে, পাঁচ রাজ্যের ভোটের প্রাক্কালে ভোট ঘোষণার আগেই এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ভোট মরশুম শুরু করে দিল মোদি সরকার। সুতরাং এই ঘোষণার মধ্যে দিয়েই শুরু হবে মোদির ভোটপ্রচার। বস্তুত আজ এই রান্নার গ্যাসের দাম কমানোর সঙ্গে সঙ্গেই বিজেপি এবং সরকারের পক্ষ থেকে জোরদার প্রচার শুরু হয়ে গিয়েছে। পক্ষান্তরে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভোটে পরাজয়ের আশঙ্কাই এই সিদ্ধান্তের কারণ। কংগ্রেসে নেতা জয়রাম রমেশ বলেছেন, কর্ণাটকের ভোটে মূল্যবৃদ্ধি ছিল প্রধান ইস্যু। সেই ভোটে বিজেপি মুখ থুবড়ে পড়েছে। আগামী পাঁচ মাস ধরে তাই আরও এরকম উপহার আসতে চলেছে। কারণ, মোদিজি জানেন যে, তার ভোটব্যাঙ্ক কমছে। ইন্ডিয়া জোটের উত্থান প্রধানমন্ত্রী ও বিজেপিকে ভয় পাইয়ে দিয়েছে বলে কংগ্রেসের দাবি। অন্যদিকে, বিজেপি সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডা বলেছেন, বিগত দশ বছর ধরে জনতা জনার্দন বুঝেছেন যে, তাদের পাশে সর্বদাই কে আছেন। নরেন্দ্র মোদির উপর মানুষের বিশ্বাস অটুট।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…