অনলাইন প্রতিনিধি :-সম্প্রতি রাজ্যের দুটি বিধানসভা ধনপুর ও বক্সনগর কেন্দ্রে উপনির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। দুই কেন্দ্র থেকেই শাসকদল বিজেপির দুই প্রার্থী রেকর্ড ভোটে জয়ী হয়েছেন। ধনপুর কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন বিন্দু দেবনাথ এবং বক্সনগর কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন তফাজ্জল হোসেন।এই পর্যন্ত সবই ঠিক আছে। কিন্তু বক্সনগর কেন্দ্র থেকে বিধায়ক পদে জয়ী হয়েই তফাজ্জল হোসেন যেন নিজেকে মন্ত্রী এবং আরও বড়কিছু ভাবতে শুরু করেছেন।বিধায়ক পদে শপথ নিয়েই তিনি এক্তিয়ার বিহীন কাজকর্ম শুরু করেছেন বলে বড় ধরনের অভিযোগ উঠেছে।জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়া বিধায়ক, বিধায়ক পদে শপথ নিয়ে জনগণের কাছে না গিয়ে তিনি তার বিধানসভা এলাকায় বিভিন্ন থানা পরিদর্শন করছেন। থানা পরিদর্শনে গিয়ে তিনি পুলিশকে নরমে-গরমে ধমকি দিচ্ছেন। পুলিশকে নানা রকম নির্দেশ দিচ্ছেন। পুলিশকে কিভাবে কাজ করতে হবে, তার মৌখিক নির্দেশ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। নবনির্বাচিত বিধায়কের এই ভূমিকায় ইতিমধ্যে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে পুলিশ মহলেও।প্রশ্ন হচ্ছে, একজন বিধায়ক কি এটা করতে পারেন? রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রাজ্য স্বরাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান।পুলিশ প্রশাসন মুখ্যমন্ত্রীর হাতে।থানা পরিদর্শন থেকে শুরু করে পুলিশের যাবতীয় কাজকর্ম নিয়ে যাবতীয় নির্দেশিকা মুখ্যমন্ত্রী দেবেন। এছাড়াও মন্ত্রী, পুলিশের উচ্চ আধিকারিক, প্রশাসনের জেলাস্তরের এবং রাজ্য স্তরের শীর্ষ আধিকারিকরা থানা পরিদর্শন করতে পারেন। সরকারের এবং মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক প্রশাসন ও পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকরা থানা পরিদর্শনে গিয়ে পুলিশের কাজকর্ম সম্পর্কে প্রয়োজনীয় নির্দেশ ও পর্যালোচনা করতে পারেন। কিন্তু একজন বিধায়ক কী করে থানা পরিদর্শনে গিয়ে পুলিশকে কাজের পাঠ দেন? বিধায়কের কি এই এক্তিয়ার রয়েছে?বিগত বাম সরকারের আমলে এমন কি বর্তমান বিজেপি-আইপিএফটি সরকারের পূর্বতন মুখ্যমন্ত্রীর কার্যকালের সময়েও রাজ্যের কোনও বিধায়ক বা বিধায়িকাকে এইভাবে থানা পরিদর্শন এবং পুলিশের কাজকর্ম নিয়ে নির্দেশ ও পাঠ দিতে দেখা যায়নি। শুধু তাই নয়, পূর্বতন মুখ্যমন্ত্রীর কার্যকালের সময়ে কোনও বিধায়ক বা বিধায়িকাকে থানায় গিয়ে অভিযুক্তের পক্ষে সাওয়াল করতে এবং পুলিশি কাজকর্মে হস্তক্ষেপ করতে দেখা যায়নি। সম্প্রতি কি এমন পরিস্থিতি তৈরি হলো যে সদ্য নির্বাচিত একজন বিধায়ক এইভাবে থানা পরিদর্শনে গিয়ে পুলিশকে তাদের কাজের পাঠ দিচ্ছেন? স্বাভাবিকভাবেই এই নিয়ে জনগণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। শুধু তাই নয়, এই নিয়ে পুলিশ মহলেও ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে বিধায়ক হয়ত তার এক্তিয়ার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…