অনলাইন প্রতিনিধি :-আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতাদের সাংগঠনিক পাঠ দিয়ে গেলেন বিজেপি সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বি এল সন্তোষ। বুধবার রাজ্যে পা রেখে তিনি প্রদেশ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সাথে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন। বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা, বিজেপি রাজ্য সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য সহ অন্যরা ছিলেন। বৃহস্পতিবার বিএল সন্তোষ বিজেপি রাজ্য কার্যালয়ে লোকসভা বিস্তারক প্রশিক্ষণবর্গে অংশ নেন। তার সাথে কর্মসূচিতে যোগ দেন মুখ্যমন্ত্রী ডা. সাহা, রাজ্য বিজেপি সভাপতি সহ বিভিন্ন বিধানসভা কেন্দ্রের বিস্তারকগণ। বিজেপির উত্তর- পূর্বাঞ্চলের বিস্তারক প্রমুখ বিধায়ক কিশোর বর্মণ কর্মসূচিতে বিস্তারকদের দিশা নির্দেশ করেন। লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রে বিস্তারকদের কী কী ভূমিকা পালন করতেহবে তা নিয়ে বিস্তৃত পরিসরে আলোচনা হয়। পরবর্তী সময়ে শহরের একটি হোটেলে বিজেপি রাজ্যস্তরের নেতাদের নিয়ে হয় সাংগঠনিক বৈঠক। বৈঠকে রাজ্য সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য সহ প্রদেশ কমিটির সকল পদাধিকারীগণ, সকল জেলা সভাপতিগণ, সকল মোর্চার সভাপতিগণ, মিডিয়া ইনচার্জ, আইটি এবং সোশ্যাল মিডিয়া ইনচার্জগণ অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় তাত্ত্বিক নেতা শ্রীসন্তোষ দলীয় নেতাদের সঠিক দিশায় কাজ করতে বলেছেন। মানুষের প্রয়োজনে মানুষের পাশে দাঁড়াতেও সর্বভারতীয় নেতা নির্দেশিকা দিয়েছেন শাসকদলীয় নেতাদের। কেন্দ্র এবং রাজ্য স্তরের প্রকল্পগুলির প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে নেতাদের আরও মনোযোগী হতে বলেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক শ্রীসন্তোষ। তিনি এদিন নমো অ্যাপ এবং বিকশিত ভারত কর্মসূচি নিয়ে আরও সক্রিয়ভাবে কাজ করতে বলেছেন। এক ব্যক্তি এক পদ নিয়েও এদিন শাসকদলীয় নেতাদের সুস্পষ্ট নির্দেশিকা দেন তিনি। শ্রীসন্তোষ বলেছেন, যারা চেয়ারম্যান হয়ে প্রশাসনিক পদে চলে গেছেন তারা কোন অবস্থাতেই দলীয় পদে থাকতে পারবেন না। দলীয় নেতাদের সাংগঠনিক কাজে বাড়তি উদ্যমী হতেও বলেছেন শ্রীসন্তোষ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গত সাড়ে নয় বছরের কর্মকাণ্ডের ব্যাপক প্রচার ও প্রসারে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেন তিনি। এছাড়া বর্তমান রাজ্য সরকারের জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডগুলির প্রচারেও তিনি সমানভাবে গুরুত্ব দেন। বিজেপির সর্বভারতীয় তাত্ত্বিক নেতা এ দিন দলের দশটি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি এবং মোর্চা সভাপতি সহ প্রদেশ বিজেপির পদাধিকারীদের সাথে সাংগঠঠনক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মত বিনিময় করেন। অনেকের কাছেই সংগঠনিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সাজেশনও চাওয়া হয়। পদ্মশিবির সূত্রে জানা গেছে, লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তার আগমন হলেও রাজ্যস্তরে সংগঠনের আসন্ন পরিবর্তন নিয়ে দলীয় শীর্ষ নেতৃত্বের সাথে তার রুদ্ধদ্বার বিচার বিশ্লেষণ হয়েছে। এই বিচার বিশ্লেষণের পথ অনুসরণ করে বিজেপি রাজ্য সংগঠনে আগামী কিছুদিনের মধ্যে ব্যাপক রদবদল ও পরিবর্তন হতে চলেছে। শ্রীসন্তোষ, সম্বিত পাত্রা, ডা. মহেশ শর্মা, রবীন্দ্র রাজুদের উপস্থিতিতে গোটা বিষয় পাকা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। শ্রীসন্তোষ এ দিন বিকালে রাজ্যত্যাগ করেছেন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলায় চুনি, ইংরেজিতে রুবি।চুনির রং কতটা টকটকে লাল, তার উপর এই মানিকের দাম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…
কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…