অনলাইন প্রতিনিধি :-এই জিত কোনও রাজনৈতিক দলের নয়।সমগ্র তিপ্রাসা জাতির জিত।ত্রিপাক্ষিক চুক্তির পর রাজ্যে ফিরে রবিবার দুপুরের আগেই বড়মুড়ার (হাতইকাতর) অনশন মঞ্চে ছুটে যান প্রাক্তন মথা সুপ্রিমো প্রদ্যোত কিশোর দেববর্মণ।তিপ্রাসাদের উদ্দেশে এরপরই তিনি বললেন,এই জিত সমগ্র তিপ্রাসা জাতির। এটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জিত।অনশনমঞ্চে হাজির হয়ে ত্রিপাক্ষিক চুক্তির বেশ কিছু বিষয় নিয়ে এদিন তিনি আলোচনা করেন অন্যদের সাথে।এরপরই মঞ্চে স্বাগত জানানো হয় তাকে। মাইক্রোফোন হাতে এই মঞ্চ থেকে শুরুতেই প্রদ্যোত বলেন, আজ থেকে ৬ বছর আগেও এনআরসির বিরুদ্ধে মামলা করেছিলাম।কংগ্রেস সে সময় মামলাটি প্রত্যাহারের জন্য চাপও দেয় আমাকে। কিন্তু আমি দল ছেড়েছি,বরং তিপ্রাসাদের স্বার্থে আঘাত আসতে দেইনি।তিনি বোঝালেন, অনশনমঞ্চ ছাড়ার আগে যেভাবে কথা দিয়ে গিয়েছিলেন যে কিছু না কিছু এনেই ছাড়বেন, ঠিক সেভাবেই সাংবিধানিক সমাধান ইস্যুতে ষাট ভাগ সফলতা এনেছেন।অবশিষ্ট চল্লিশ শতাংশের জন্য বসে থাকলে চলবে না। পরিশ্রম করতে হবে।টিটিএএডিসির উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান প্রদ্যোত কিশোর বলেন, সরকার চাইছে এক ত্রিপুরা শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা বানাতে।অথচ বছরের পর বছর ভূমিহীন হয়ে আসছে তিপ্রাসারা আমরা আমাদের জমি ফিরে পেতে চাই।ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে চাই যাতে অন্য আরও ১০জন তার অধীনে থেকে কাজ করতে পারে। তিনি বলেন, হাসপাতালগুলিরও বেহাল অবস্থা। ডায়ারিয়া, ম্যালেরিয়া, ম্যানিনজাইটিসের মতো রোগীদের ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেয়। এসব কিছুই ঠিক করতে হবে। তবে মনে করিয়ে দেন যে রাজনৈতিকভাবে নয়, আইনগতভাবে।তার কথায়, এক ত্রিপুরা শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা বানাতে গেলে তা কখনওই এডিসিকে বাদ দিয়ে সম্ভব হবে না।মাইক্রোফোনে হিন্দি- ইংরেজির মিশেলে তিপ্রাসাদের উদ্দেশে এদিন প্রদ্যোত বলেন, দেববর্মা, জমাতিয়া, রাংখল, ডালং, রুপিণী কিংবা আরও অন্য সম্প্রদায়ের জনজাতিরা যদি আলাদা-আলাদাভাবে লড়াই করতো তাহলে আজ কিছুই মিলতো না।সমগ্র তিপ্রাসা জানান একসাথে লড়াই করেছে বলেই আজ এই সুফল মিলেছে।তিনি বলেন, বিধানসভা (২০২৩) নির্বাচনের সময়ও কেউ কেউ বলেছে হয় কংগ্রেস না হয় সিপিএম, না হয় বিজেপির সাথে মিশে যাবে মথা।কিন্তু কাজে কী হলো?যতোক্ষণ না লিখিত প্রতিশ্রুতি মিলেছে আমরা কোনও ধরনের সমঝোতায় যাইনি।তবে কী শাসকের সাথে আসন সমঝোতা?এ নিয়ে অবশ্য অনশনমঞ্চ থেকে কিছুই খোলসা করলেন না প্রদ্যোত। শুধুই বললেন, জাতির জন্য এই লড়াইকে পেছন থেকে সমর্থন জানিয়েছেন সকলেই। সবশেষে তার বার্তায় মঞ্চ ত্যাগ করে এদিন যে যার মতো করে ঘরে ফেরেন। প্রাক্তন মথা সুপ্রিমোর সাথে রাজ্যে ফিরে এদিন বিরোধী দলনেতা অনিমেশ দেববর্মা, মথা সভাপতি বিজয় কুমার রাংখল, জগদীশ দেববর্মা সহ অন্যরাও মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…