গত তিন বছর আগের ব্যর্থতাকে ঝেড়ে ফেলে চাঁদের অভিযানকে পাখির চোখ করেছেন দেশের মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।চন্দ্রযান-২-এর ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েই এবার আরও সতর্ক ইসরোর বিজ্ঞানীরা। শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টারের ‘লঞ্চিং প্যাড’ থেকে আপাতত সফলভাবেই চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছে চন্দ্রযান-৩। যা নিয়ে বিপুল উচ্ছ্বাস দেখা গিয়েছে দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যেও।কিন্তু অভিযান নিয়েই সম্প্রতি সমাজ মাধ্যমে রীতিমতো ব্যঙ্গ করে চলেছেন কর্ণাটকের এক অধ্যাপক হুলিকুস্তে মূর্তি।তিনি সমাজ মাধ্যমে স্পষ্ট লিখেছেন, ‘গতবারের মতো এবারেও লক্ষ্যে পৌঁছানোর আগেই ব্যর্থ হবে চন্দ্রযান।”কিন্তু চন্দ্রযান অভিযানকে যেভাবে বিপুল গুরুত্ব দিচ্ছে কেন্দ্র সরকার, সেই প্রেক্ষিতে এহেন ব্যঙ্গবিদ্রুপ মোটেও ভাল চোখে দেখছে না বিজেপি শিবির।আর তার জেরেই রীতিমতো বিপাকে পড়েছেন ওই অধ্যাপক। চন্দ্রযান-২ মিশনের দায়িত্বে থাকা ইসরোর এক বৈজ্ঞানিক জানিয়েছিলেন,চাঁদের কক্ষপথে ঘুরতে থাকা ল্যান্ডারটি ‘প্রপালশান মডিউল’।এই প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্য হল; ল্যান্ডারকে সামনে এগিয়ে দিতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ মূল কৃত্রিম যান থেকে প্রথমে আলাদা হয়ে যাওয়ার পর চন্দ্রপৃষ্ঠে নামার প্রক্রিয়া শুরু হবে। এই পর্যায়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।অতি সাবধানে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করতে হবে যন্ত্রটিকে।পাশাপাশি যে গতিতে এই ল্যান্ডারটি দুলছে তার গতিও নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে।কর্ণাটকের মালেশ্বরমের একটি প্রি-ইউনিভার্সিটি পর্যায়ের কলেজের অধ্যাপক হুলিকুন্তে।তিনি সমাজ মাধ্যমে বিদ্রুপের সুরে লিখেছেন, ‘এবারের চন্দ্রাভিযানও সফল হবে না।’ ২০১৯ সালে চাঁদে অবতরণের সময় যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে রোভারটি ঠিকমতো ল্যান্ড করতে পারেনি। ফলে গোটা অভিযানই ব্যর্থ হয়। সেবার অটোমেটিক সফট ল্যান্ডিং করার কথা ছিল বিক্রম ল্যান্ডারের। কিন্তু যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে চাঁদের পিঠে আছড়ে পড়ে সেটি। এর ফলে রোভারের অংশ নষ্ট হয়ে যায়। একই কারণে ব্যর্থ হয়েছিল জাপানের ‘হাকুটো-আর মিশন ১’।চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি পৃথিবীর তুলনায় অনেকটাই কম। সফল চন্দ্ৰ অভিযানের বাস্তবায়নের জন্য চাঁদের অভিকর্ষকে বিশেষভাবে নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।সেখানেই সামান্য হিসাবের ভুলচুক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।চাঁদের মাটিতে অবতরণের জন্য গতিকে নিয়ন্ত্রণ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।মহাকাশযানের অবতরণের গতি যথাযথভাবে পরিচালনা করতে হবে। কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষির ফল যাই আসুক না কেন হুলিকুম্ভের ইস্যুতে জল গড়িয়েছে দিল্লি পর্যন্ত। ওই অধ্যাপকের ট্যুইট নিয়ে পদক্ষেপ করেছেন বিজেপি নেতা এস সুরেশ কুমার। এই ইস্যুতে কর্ণাটকের নতুন শিক্ষামন্ত্রী মধু বঙ্গরাপ্পার দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই মন্তব্যের ব্যাখ্যা দাবি করেছেন তিনি। ঘটনার জেরে ইতিমধ্যেই ওই অধ্যাপকের কৈফিয়ত তলব করেছে কর্ণাটকের প্রি-ইউনিভার্সিটি শিক্ষা দপ্তরও। অধ্যাপকের জবাবের উপর ভিত্তি করেই পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করবে দপ্তর, এমনটাই জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…