অনলাইন প্রতিনিধি :-গত এক বছর আগে ক্রীড়া দপ্তরের একশো জুনিয়র পিআই নিয়োগের সিদ্ধান্ত ও পরে তা আবার বাতিলের ঘটনায় রাজ্যের বেকার যুবক যুবতীদের মধ্যে এখনও ক্ষোভের আগুন জ্বলছে। চাকরির নামে রাজ্যের বেকার খেলোয়াড়দের সাথে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছিল ক্রীড়া দপ্তরের বিরুদ্ধে।এই ঘটনার রেশ এখনও কাঁটিয়ে উঠেনি।তবে এরই মধ্যে রাজ্য যুব কল্যাণ ও ক্রীড়া দপ্তরে ফের নতুন করে এখন পিআই নিয়োগের বিষয়ে তৎপরতা শুরু হলো। তবে সংখ্যাটা এবার একশো নয়, তা বাড়িয়ে এখন ২২৬ জন ডেভলপমেন্ট স্কিমে তিন ক্যাটাগরিতে আরও ৬০/৭০ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট কোচ, জুনিয়র কোচ ও কোচ নিয়োগের বিষয়ে আলোচনা চলছে।জানা গেছে,নিয়োগ সংক্রান্ত গোটা প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে ক্রীড়া দপ্তর। ফিনান্সের কাছে এই বিষয়টি অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে বলেও খবর ক্রীড়া দপ্তর সূত্রে।ফিনান্সের তরফে সবুজ সংকেত মিললে তবে নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে ক্রীড়া দপ্তরের তরফে।জানা গেছে,গত এক বছর আগে ক্রীড়া দপ্তরের মাধ্যমে সরাসরি একশো জুনিয়র পিআই নিয়োগের সিদ্ধান্ত ছিল।তবে সংখ্যাটা এবার বাড়িয়ে ২২৬ করা হয়েছে।যার মানে পোস্ট আরও ১২৬ জন বাড়ানো হয়েছে।এর পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী ডেভেলেপমেন্ট স্কিমে ফিক্সড পে-তে অ্যাসিস্ট্যান্ট কোচ, জুনিয়র কোচ ও কোচ পদে আরও ৬০/৭০ জন নিয়োগ করা হবে।এর জন্য বিশেষ ক্রাইটেরিয়া তৈরি করা হয়েছে। মাধ্যমিক পাস উত্তীর্ণ বেকার যুবক ও যুবতী যারা জাতীয় স্তরে খেলাধুলায় সফলতা অর্জন করেছে তাদের অ্যাসিস্ট্যান্ট কোচ পদে নিয়োগ করা হবে। তাদের জন্য ১৫ হাজার টাকা মাইনে স্থির করা হয়েছে। অন্যদিকে, খেলাধুলায় সফল ও এনআইএস হোল্ডার বেকার যুবক যুবতীদের জুনিয়র কোচ পদে নিয়োগ করা হবে।তাদের মাসিক বেতন হবে কুড়ি হাজার টাকা এবং এনআই কোর্স হোল্ডার ও পাশাপাশি যারা নিয়মিত খেলাধুলায় কোচিংয়ের সাথে যুক্ত তাদের কোচ হিসাবে নিয়োগ করা হবে।তাদের মাইনে ৩৫ হাজার টাকা স্থির করা হয়েছে।এছাড়াও আরও বে তিন জানা গেছে, কমিউনিটি ট্রেনার হিসাবে ও আরও কিছু সংখ্যক নিয়োগ করা হবে।এমনটাই খবর ক্রীড়া দপ্তর সূত্রে।জানা কোচও গেছে। দীর্ঘ সময় ধরে রাজ্যে পিআই পদে নিয়োগ না হবার কারণে তাতে একটা বড় ঘাটতি তৈরি হয়েছে। মহকুমা ও জেলা দপ্তরগুলোতে পিআই-এর সংখ্যা স্বাভাবিকের চাইতে অনেকটাই কম।এরমধ্যে প্রতিবছর পিআইদের একটা অংশ চাকরি থেকে অবসরে যাচ্ছেন। ফলে দিনের পর দিন পিআইয়ের সংখ্যাটা কমছে। খেলার মাঠে ছেলেমেয়েদের কোচিং দেবার মতো পিআইয়ের যথেষ্ট অভাব। বর্তমানে অনেক মহকুমা ও জেলা দপ্তরগুলোতে পিআই থাকলেও সংখ্যাটা একেবারেই কম।এমন বহু জায়গায় হাতে গোনা কয়েকজনকে মাঠঘাট সামলাতে হচ্ছে।খেলার মাঠে যা একটা জ্বলন্ত সমস্যা। ক্রীড়া দপ্তর বহুদিন ধরে চেষ্টা করেও সমস্যা নিরসন করতে পারেনি। তবে এবার নতুন করে ২২৬ জন জুনিয়র পিআই এবং এর বাইরে অ্যাসিস্ট্যান্ট কোচ, জুনিয়র কোচ ও কোচ নিয়োগের উদ্যোগ চলছে ক্রীড়া দপ্তরের তরফে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-পাক অধিকৃত কাশ্মীরে একাধিক জঙ্গিঘাঁটি ভারতীয় সেনা গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বৃহস্পতিবার সর্বদলীয় বৈঠক ডাকল কেন্দ্র।২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ের বৈসরনে পর্যটকদের উপর হামলা পরপাকিস্তানের বিরুদ্ধে…
শূন্য কলসি বাজে বেশি,আশৈশব এই বাক্যটি পাঠ্যে পড়ে বেড়ে উঠেছি আমরা সকলে।এখন পাক ফৌজির হম্বি…
অনলাইন প্রতিনিধি :-মে মাসের মাঝামাঝি ক্রোয়েশিয়া, নরওয়ে ও নেদারল্যান্ড সফরে যাওয়ার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পাকিস্তানে ভারতের হামলায় মৃত বেড়ে ২৬। পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ দপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক জানিয়েছেন,…
অনলাইন প্রতিনিধি :;মঙ্গলবার সারা রাজ্যে একাধিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গত বছর রাজ্যের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের…