অনলাইন প্রতিনিধি :-কাঞ্চনপুর গ্রামোন্নয়ন দপ্তরে আট কোটি চব্বিশ লক্ষ টাকার সাগর চুরির ঘোটালা ঘিরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। নজিরবিহীন ঘোটালায় কাঞ্চনপুর গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকার থেকে শুরু করে একজন সহকারী বাস্তুকার জড়িত বলে অভিযোগ। জানা গেছে, ভূতপূর্ব জেলা শাসক দেবপ্রিয় বর্ধনকে ঘুমে রেখে গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের এক দুর্নীতিবাজ সহকারী বাস্তুকারকে জম্পুই থেকে দামছড়া আরডি দপ্তরে বদলি করে এনে তার সার্টিফাইয়ে পুরো অর্থ লোপাট করা হয়েছে।
অভিযোগ, আরআইডিএফ স্কিমে দামছড়া আরডি সাব ডিভিশনে No.F.8(4)/EE/RD/KCP/DIV/202 3-24/9905-17 Date 19/2/24 সেহামূলে Construction of Ce-ment Concrete Road from Ra-nipara to Jalidhanpara Kacharicherra VC, Damcherra RD Block under RD Kanchan-pur Division during the year 2023-24 সিসি রোড নামকে ওয়াস্তে করে এক কোটি আটাত্তর লক্ষ ছয়শ সাইত্রিশ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।এভাবে দামছড়া গ্রামোন্নয়ন দপ্তরে এই ধরনের পাঁচটি সিসি রোড নামকাওয়াস্তে নির্মাণ করে প্রায় সাড়ে আট কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। অভিযোগ, এই সিসি রোডগুলির সুপারভিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী বাস্তুকার ছিলেন সৌমিত্র দেব, কিন্তু কাজের গুণগতমান প্রচণ্ড খারাপ হওয়ায় ওই সহকারী বাস্তুকার সৌমিত্র দেব গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের কাঞ্চনপুর নির্বাহী বাস্তুকার সৌমেন্দ্র ভৌমিককে লিখিতভাবে অবগত করানো হয় যে কাজের গুণগতমান প্রচণ্ড খারাপ হয়েছে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী কাঞ্চনপুর নির্বাহী বাস্তুকার সৌমেন্দ্র ভৌমিক ওই সিসি রোড নির্মাণকারী এজেন্সিকে নোটিশ দিয়ে কাজগুলিকে রেক্টিফাই করার জন্য নির্দেশ দেয়।ইতিমধ্যে দামছড়া আরডি ডিভিশনের ওই নির্বাহী বাস্তুকার অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনি ছুটিতে চলে যান।তখন পানিসাগর গ্রামোন্নয়ন সাব ডিভিশনের আরেক সহকারী বাস্তুকার সুখেন পাটারিকে ওই সিসি রোডগুলি দেখাশোনার দায়িত্ব দেওয়া হয় কিন্তু সিসি রোডগুলি নির্মাণ প্রচণ্ড খারাপ হওয়ায় সুখেন পাটারি বিলের জন্য কোন সার্টিফাই করেননি, কারণ নির্মাণ এজেন্সি সিসি রোডের কাজ সঠিকভাবে না করে মাটি-বালু সামান্য কংক্রিট সিমেন্ট দিয়ে রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ করে। ফলে রাস্তা তৈরির আটচল্লিশ ঘন্টা পরেই রাস্তা ভেঙে যায়। তারপরও আরডি দপ্তর অর্থাৎ কাঞ্চনপুর নির্বাহী বাস্তুকার নির্মাণকারী ঠিকাদারের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নিয়ে তিনি তৎকালীন জেলাশাসক দেবপ্রিয় বর্ধনকে নোট দেয় দামছড়া সাব ডিভিশনের দায়িত্ব যেন জনৈক সঞ্জয় রিয়াংকে দেওয়া হয়।সঞ্জয় রিয়াং দায়িত্ব পেয়ে নির্মাণ এজেন্সি ঠিকাদারের সাথে গোপন বৈঠক করে গোটা বরাদ্দ ভাগবাটোয়ারার মাধ্যমে সিসি রোডের কাজ সম্পন্ন দেখিয়েছে। কিন্তু রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ হয়নি। তারপরও কীভাবে নির্বাহী বাস্তুকার নির্মাণ এজেন্সিকে বিল দিয়ে দিয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে?কেন ওই এজেন্সিকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়নি তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।বর্তমান জেলা শাসক চাঁদনী চন্দ্রন ওই কাজটি সরেজমিনে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দামছড়ায় এলাকার মানুষ দাবি জানিয়েছেন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বিজেপির প্রতিষ্ঠাদিবসে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সিপিএম এবং কংগ্রেসকে…
ভারতের বৃহত্তম কমিউনিস্ট দল সিপিএমের ২৪ তম পার্টি কংগ্রেস মাদুরাইয়ে সম্পন্ন হয়েছে।গত ২ থেকে ৬…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পাঁচিল টপকে এসে ঘরে ঘুমন্ত যুবতীর উপর অ্যাসিড হামলা বাখরি এলাকার বিজেপির ভাইস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রবিবার মধ্য প্রদেশের উজ্জয়িনীর তারানা স্টেশনের কাছে ট্রেনে আগুন লাগে। বিলাসপুর থেকে বিকানের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এমবিবি আগরতলা বিমানবন্দরে আসা-যাওয়ায় যাত্রী পরিবহণ ব্যবস্থায় ক্যাব বুকিং তথা অনলাইনে ওলা, উবের,…
অনলাইন প্রতিনিধি :-আইনে পরিণত হলো ওয়াকফ বিল। বুধবার বিলটি পেশ করা হয়েছিল লোকসভায়।দীর্ঘ আলোচনার পর…