মাঝখানে শুধু নিজে এই নিয়ে উচ্চবাচ্য করেননি। শনিবার। রবিবার তিনি কী করবেন? তবে রবিবার আসার আগেই কংগ্রেস তার দল কংগ্রেস তো বটেই। প্রধান প্রতিপক্ষ বিজেপি অথবা জাতীয় স্তরের সব দল ও রাজনৈতিক মহলের কাছে ঘনিষ্ঠ কে সি বেণুগোপাল বলেছেন, আপাতত সব থেকে বেশি আগ্রহ ও চর্চার কেন্দ্রস্থলে শচীন পাইলট। পিতা প্রয়াত কংগ্রেস নেতা রাজেশ পাইলটের মৃত্যুবার্ষিকীতে পাইলট কোনও ঘোষণা করবেন? আগেই তিনি জানিয়েছেন ওই দিনে তিনি মুখ খুলবেন। স্বাভাবিকভাবেই কংগ্রেসের মধ্যে আলোচনা সীমিত থাকেনি। কারণ টেনশন ও রক্তচাপ বাড়ছে। কারণ যে সম্ভাবনা নিয়ে জোরদার জল্পনা সেটি হল, পাইলট নাকি কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেবেন এবং নতুন দল গড়তে চলেছেন। সেই দলের নাম হবে প্রগতিশীল কংগ্রেস। যদিও পাইলট হাইকমাণ্ড সক্রিয়তা বাড়িয়েছে। সাধারণ সম্পাদক ও রাহুল গান্ধীর আমার সঙ্গে শচীন পাইলটের কথা হয়েছে। পাইলটের কথায় আমার মনে হয়নি যে তিনি কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করবেন। এরকম কোনও আভাসও তার কথা থেকে পাওয়া যায়নি। এদিকে ফোনালাপের মধ্যেই সেই শোনা যাচ্ছে, পাইলট কে সি বেণুগোপাল এবং কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের সঙ্গে দেখাও করেছেন। যদিও এই সাক্ষাতের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেস স্বীকার করছে না। তবে কংগ্রেস সূত্রে জানা যাচ্ছে, দলের হাইকমাণ্ডের প্ল্যান হল, পাইলটকে রাজ্য সভাপতি করে দেওয়া এবং আগামী বিধানসভা ভোটে তারই নেতৃত্বে যাতে কংগ্রেস লড়াই করে। রাজ্য সভাপতি হলে নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ের প্রধান ভূমিকা থাকে তারই। সুতরাং তার ক্ষোভের আঁচে সন্তুষ্টির জল ঢালা সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও এই প্ল্যান যদি পাইলট মেনেও নেন এবং সেই মতোই বিদ্রোহ ছেড়ে দলের হয়ে কাজ করতে শুরু করেন, তাহলে মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট কি মেনে নেবেন? সেটাও এক কোটি টাকার প্রশ্ন। কারণ মুখ্যমন্ত্রী তিনি। আগামী নির্বাচনে তিনিই মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হতে চান। দলের
কর্তৃত্বও তার হাতে রয়েছে। এখন যদি হঠাৎ প্রার্থী নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে তার সেই কর্তৃত্ব চলে যায় এবং দলীয় প্রতিপক্ষ পাইলটের হাতে রাশ চলে যায় তাহলে তার আসন ও ক্ষমতা দুর্বল হতে বাধ্য। স্বাভাবিকভাবেই বিধায়ক এবং তাবৎ নেতৃত্ব পাইলটের দিকে চলে যাবে প্রার্থী হওয়ার তাগিদে। আবার এমনও হতে পারে পাইলট এই ফর্মুলায় রাজি হলেন না। তিনি যে দাবি এতদিন ধরে করে আসছেন সেই দাবিতেই অনড় থাকবেন। অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হয়েই তিনি আগামী ভোটে লড়াই করবেন। আদতে পাইলট কী অবস্থান। নেবেন সেটা নিয়ে শুক্রবার এআইসিসি দপ্তর থেকে বিজেপি সদর দপ্তর সর্বত্র জোরদার আলোচনা হয়েছে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলায় চুনি, ইংরেজিতে রুবি।চুনির রং কতটা টকটকে লাল, তার উপর এই মানিকের দাম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…
কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…