লক্ষ্মণের মূর্তি তৈরিতে ছাড়পত্র দিল লখনউ পুর নিগম । ১১১ ফুটের এই মূর্তি তৈরিতে বরাদ্দ করা হয়েছে ৪৭.১১ কোটি টাকা । সম্প্রতি এই মূর্তি তৈরিতে ছাড়পত্র দেওয়া হয় নিগমের তরফে । সেইসঙ্গে মূর্তি তৈরিতে সেচ দপ্তরের গড়িমসির বিষয়টি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করা হয় নিগমের পক্ষ থেকে । লক্ষ্মণকে ভগবান রামের কনিষ্ঠ ভ্রাতা বলেই মনে করেন হিন্দু ধর্মাম্বলম্বীরা । এবার সেই লক্ষ্মণের মূর্তি তৈরি করা হবে লখনউতে । যে অর্থের বরাদ্দ করা হয়েছে তার মধ্যে ১৫.২০ কোটি টাকা খরচে মূর্তি তৈরি করা হবে এবং ২৯.২১ কোটি টাকা মূর্তির আশেপাশের এলাকার উন্নয়নে খরচ করা হবে । নিগমের এক আধিকারিক জানিয়েছেন , এই মূর্তি ছাড়াও দর্শকরা এখানে একটি জাদুঘরও দেখতে পারবেন । এই টাকা খরচ করার পরে যে টাকা পড়ে থাকবে তা দিয়ে মূর্তির আশেপাশে বাগান এবং অন্যান্য । সৌন্দর্যায়নের কাজ করা হবে । গোমতী নদীর পাড়েই এই মূর্তি তৈরি করা হবে বলেই জানিয়েছেন পুর নিগমের আরেক আধিকারিক । গত ৬ জুন এই মূর্তি তৈরির বিষয়টি উল্লেখ করে সেচ দপ্তরের কাছ থেকে ছাড়পত্র চেয়েছিল লখনউ পুর নিগম । কিন্তু এই ছাড়পত্র দিতেই দেরি করছিল সেচ দপ্তর । তাদের যুক্তি ছিল , যে জায়গায় এই মূর্তি তৈরির প্রস্তাব দিয়েছেন পুর নিগম।সেটি বন্যাপ্রবণ এলাকা। নিগমের কয়েকজন আধিকারিক দাবি করেছেন , এই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বাধা দিতেই এতে ছাড়পত্র দিতে দেরি করেছিলেন সেচ দপ্তরের কিছু আধিকারিক । সেচ দপ্তরের কিছু আধিকারিকের এমন কাজকর্মে বিরক্তি প্রকাশ করেছে লখনউ পুর নিগমের এগজিকিউটিভ কমিটি । পুর নিগমের এক আধিকারিক জানিয়েছেন , সেচ দপ্তরের ছাড়পত্রের গড়িমসির বিষয়টি লখনউয়ের মেয়র সংযুক্তা ভাটিয়াকে জানায় নিগমের এগজিকিউটিভ কমিটি এবং এ নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের সঙ্গে কথা বলার জন্যে আবেদন জানানো হয় । পুর নিগমের মুখ্য বাস্তকার মহেশ ভার্মা বলেন , ‘ গত ৬ জুন এই বিষয়ে ছাড়পত্রের আবেদন জানিয়ে চিঠি পাঠানো হয় সেচ দপ্তরকে । কিন্তু মাসের পর মাস কেটে গেলেও তাদের তরফে থেকে কোনও সদুত্তর পাওয়া যায়নি । গুরু গোবিন্দ সিং ওয়ার্ডের কর্পোরেটর এবং লখনউ পুর নিগেমর এগজিকিউটিভ কমিটির অন্যতম সদস্য শ্রাবণ নায়েক বলেন , ‘ সামতামূলক ক্রসিং এবং গোমতী নদীর ধারে উন্নয়নমুখী কর্মসূচীতে এই সেচ দপ্তরই কোনও আপত্তি জানায়নি । কিন্তু এখন ভগবান লক্ষ্মণের মূর্তি তৈরিতে আপত্তি জানানো হচ্ছে । ‘ সেচ দপ্তরের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সত্যপ্রিয় বলেন , ‘ গোটা বিষয়টি উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে । আমি শুধু এটুকু বলতে পারি , ভগবান লক্ষ্মণের মূর্তি তৈরির বিষয়ে এখনও লখনউ পুর নিগমকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি । ১৯৯২ সালের ৩ ফেব্রুয়ারীতে যে আদেশ দেওয়া হয়েছিল সেই অনুযায়ী , এই নদীর পাড়ে যে বাঁধ তৈরি করা হয় সেই দুই নদীবাঁধের মধ্যে দূরত্ব অনেকটাই কম । এটি বন্যাপ্রবণ এলাকা বলেই চিহ্নিত । আর সেই কারণে এখানে কোনও ধরনের নির্মাণ কাজে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে । ‘
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্য এবার ধান ও সবজির পাশাপাশি ডাল জাতীয় শস্য উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জনের পথে…
সর্বস্বান্ত গফুর, গ্রাম ছেড়ে মেয়ে আমিনার হাত ধরে ফুলবেড়ের সর্বমা চটকলের দিকে পা বাড়িয়েছিল বাঁচার…
অনলাইন প্রতিনিধি :-১০০ এবং ২০০ টাকার নোটের বিষয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বড়সড় সিদ্ধান্ত।সোমবার জারি করা এক…
অনলাইন প্রতিনিধি :-আচমকাই আগুন লাগে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে । সোমবার সন্ধ্যায় আগুন…
পহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হানার একদিন পরে বৃহস্পতিবার ভারতের জলসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব দেবশ্রী মুখার্জি পাকিস্তানের জলসম্পদ মন্ত্রণালয়ের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পহেলগাঁও হামলার পর থেকে কেন্দ্রীয় সরকার অ্যাকশন মোড অন করেছে । সোমবার কেন্দ্রীয়…