দৈনিক সংবাদ অনলাইন প্রতিনিধি || ধর্মনগরে টিসিএ-এর এক ক্রিকেট স্পটার (কোচ) শিলু দেবনাথ (সাতাশ) এর নামে দুই নাবালিকার সাথে যৌন – লালসা।চরিতার্থ করার অভিযোগ উঠেছে।ঘটনার বিবরণে দুই নাবালিকা জানায়, তারা মধ্যপ্রদেশে জাতীয় স্তরের কুস্তি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পায়।এই প্রতিযোগিতায় নাম রেজিস্ট্রেশনের জন্য সোমবার ছিল শেষ দিন। শিলু দেবনাথের আসল বাড়ি পানিসাগর মহকুমার তিলথৈয়ে হলেও কর্মসূত্রে সে স্ত্রী ও এক সন্তানকে নিয়ে ধর্মনগরে আলগাপুরে ভাড়া থাকতো এবং আলগাপুর স্কুলে কুস্তির প্রশিক্ষক হিসাবে নিযুক্ত ছিল।নাবালিকাদের অভিযোগ, তাদের নাম রেজিস্ট্রেশনের জন্য সোমবার শিলু দেবনাথের সাথে ফোনে যোগাযোগ করার পর তারা আলগাপুর স্কুলে গিয়ে তার সাথে দেখা করে। পরবর্তীতে সেখান থেকে শিলু তাদের ভাড়া বাড়িতে নিয়ে যায়। অভিযোগ, শিলু সারা দিন ভাত খায়নি বলে তাদের জানায় এবং রান্না করতে বলে। সেই সময় বাড়িতে শিলুর স্ত্রী ও সন্তান ছিল না। সন্ধ্যায় তারা বাড়িতে আসে বলে জানা যায়। অভিযোগ,শিলু ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয় এবং তাদের জলের সাথে কিছু মিশিয়ে খাইয়ে দেয়। যার ফলে তাদের মাথা ঘুরতে থাকে।তারপরই তাদের সাথে খারাপ আচরণ করতে শুরু করে শিলু। কোন মতে নিজেদের রক্ষা করে দুই নাবালিকা পালিয়ে ধর্মনগর মহিলা থানার শরণাপন্ন হয়। থানায় লিখিত অভিযোগ জানায়। এদিকে, সোমবার রাত আটটায় রক্তাক্ত অবস্থায় ধর্মনগর ট্রাফিক দপ্তরের সামনে থেকে এক যুবককে উদ্ধার করে দমকল বাহিনীর কর্মীরা উত্তর জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসে। এই ঘটনার খবর পেয়ে ধর্মনগর মহিলা থানার পুলিশ সহ ধর্মনগর থানায় কর্মরত প্রফেশনাল আইপিএস অফিসার আয়ুষ শ্রীবাস্তব জেলা হাসপাতালে ছুটে যান। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আহত যুবক তার নাম শিলু দেবনাথ বলে জানায়।সে পুলিশকে জানিয়েছে, সোমবার রাত সাড়ে সাতটা নাগাদ স্ত্রী ফোন মারফত স্বামীকে জানায় বাড়িতে পনেরো কুড়ি জনের একদল যুবক শিলুর খোঁজে ভাড়া বাড়ি এসেছে। এই খবর পেয়ে শিলু বাড়িতে এলে তাকে ধরে প্রচন্ড মারধর করে ওই দলবেঁধে আসা যুবকরা। পরবর্তীতে তাকে ই-রিকশায় তুলে আনা হয় এবং ধর্মনগর ট্রাফিক দপ্তরের সামনে এনে পুনরায় তাকে মারধর করে রাস্তায় ফেলে চলে যায় এরা।
এরপরই ট্রাফিক পুলিশের কর্মীরা এই ঘটনা দেখতে পেয়ে দমকল অফিসে খবর দিলে দমকল কর্মীদের সহযোগিতায় নিয়ে আসা হয় জেলা হাসপাতালে। এদিকে, দুই নাবালিকার বয়ান অনুযায়ী ধর্মনগর মহিলা থানার পুলিশ রাতেই ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৫৪(বি)/৩২৩ এবং পকস আইনের আট ধারায় মামলা গ্রহণ করে। যার নম্বর ১১/২০২৩ ধর্মনগর মহিলা থানা।মহিলা থানার অফিসার ইনচার্জ জানিয়েছেন,অভিযুক্ত আহত অবস্থায় জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।তাই অভিযুক্তকে এখনও গ্রেপ্তার করা হয়নি। সে সুস্থ হয়ে উঠলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…