বিফলেই গেলো ঋদ্ধিমান সাহা (৮১)ও মণিশঙ্কর মুড়াসিংয়ের (৬৯)জোড়া হাফ সেঞ্চুরি।একই সাথে দীপক ক্ষত্রির লড়াইও। বিজয় হাজারে ট্রফি একদিনের ক্রিকেটে নিজেদের পঞ্চম তথা ভাইটাল ম্যাচে আজ ত্রিপুরা সিনিয়র দল গুজরাটের কাছে সহজ আত্মসমর্পণই করে বসে। ত্রিপুরার দেওয়া ২২৯ রানের টার্গেট গুজরাট দল ত্রিশ বল বাকি থাকতেই সাত উইকেটের জয় তুলে নেয়। বোঝা গেলো না টিম ম্যানেজমেন্ট বিক্রম কুমার দাসকে বসিয়ে কেন উদীয়ানকে খেলাতে গেলো।কেন সুদীপ চ্যাটার্জিকে বসানো হলো না।পেশাদার ক্রিকেটার নেওয়ার অর্থ হলো সে দলকে টেনে তুলবে।সেই জায়গায় যদি ম্যাচের পর ম্যাচ সুযোগ পেয়েও ব্যাটে হতাশ করতে থাকে তাহলে নিয়মে তো তারই বসার কথা। কিন্তু পেশাদারকে কিছুতেই বসানো চলবে না। তা সে বারবারই ব্যাট হাতে ব্যর্থ হোক-ই না কেন।দলের কাছে বোঝা হলেও সুদীপই চান্স পাবে। আজও সুদীপ ব্যাটে ফ্লপ করলো।শুধু সুদীপই নয়, ত্রিপুরার টপ অর্ডারের চার ব্যাটসম্যানই সম্পূর্ণ ব্যর্থ। যে কারণে দলকে শুরুতে বাইশ রানে চার উইকেট হারিয়ে সঙ্কটের মুখে পড়তে হলো।চার ম্যাচ দলের বাইরে থাকার পর আজ ম্যাচে সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারলো না উদীয়ান বোস (০)।প্রথম বলেই আউট।বিশাল ঘোষও(৪) ব্যর্থ। শুভম ঘোষকে টিম ম্যানেজমেন্ট হঠাৎ উপরে কেন খেলাতে গেলো তাও বোঝা গেলো না।শুভম চার রানে আউট।রজত ঘোষও (০) ব্যর্থ।সুদীপ চ্যাটার্জি (০)।২২/৪ হলে অধিনায়ক ঋদ্ধিমান ৮১ (৮৯)দীপক ক্ষত্রিকে ৪২ (৬৭) নিয়ে পঞ্চম উইকেটের জুটিতে মূল্যবান ৮৭ রান যোগ করে।ঋদ্ধিমান আজ যেভাবে খেলছিল মনে হচ্ছিল দ্বিতীয় শতকটি আজও পেয়ে যাবে। কিন্তু প্যাটেল তাকে ফিরিয়ে দেয়। দীপক দেশাইয়ের শিকার। ঋদ্ধিমান আউট হলে মণিশঙ্কর হিমাচল ম্যাচের মতোই ব্যাট হাতে জ্বলে উঠে।১৪৬/৭ থেকে ২২৬/৮ দলকে টেনে তুলে মণিশঙ্কর।৫৯ বলে ৬৯ রানের একটি মারকাটারি ইনিংস খেলে মণিশঙ্কর।তার ইনিংসে ছয়টি চার ও দুটি ছয় ছিল।মূলত মণিশঙ্করের জন্যই দলীয় স্কোর ২২৮ রানে পৌঁছে।অজয় সরকার ১৮ রান করে অপরাজিত থেকে যায়।গুজরাটের পক্ষে নাগোয়াস উল্লা ৯.২ ওভারে ৪০ রান দিয়ে ৫ উইকেট তুলে।নাগোয়াস উল্লার বোলিং ঝড়েই আজ ত্রিপুরার ব্যাটিং লাইনে শুরুতেই ধস নামে। ম্যাচ জেতার জন্য দরকার ২২৯ রান।কাথান প্যাটেলও পি পাঞ্চাল ইনিংস শুরু করে।অজয় সরকার এই জুটি ভেঙে দেয়।১০/১। এরপর কাথান ও প্রিয়েশ ৬৭ (৯২) জুটি স্কোর ৭১/২ টেনে তুলে।কাথান ৩৭ যখন দীপকের বলে আউট হয় তখন গুজরাটের স্কোর ১৫১/৩।এ জায়গা থেকে হেট ও ওমাং জুটি আর পেছনে তাকায়নি।এই জুটি ৪৫ ওভারে দলকে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়। হেট ৭৪ (৮০)ও ওমাং ৪৩ (৩৫) অপরাজিত থেকে যায়।এদের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ৭৯ রান যোগ হয়।সাত উইকেটের জয় পায় গুজরাট।ত্রিপুরার মতো গুজরাটের পয়েন্টও পাঁচ ম্যাচে আট হলো।ত্রিপুরার পক্ষে অজয় সরকার(৮-০-৪৬-১)পারভেজ সুলতান(১০-০-৫২-২) ও দীপক ক্ষত্রি (৬-০-৩২-১)উইকেট পায়। আগামী একুশ নভেম্বর ত্রিপুরার প্রতিপক্ষ সৌরাষ্ট্র।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ আজকের সমাজে একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে পরিচিত।এই রোগটি ধীরে ধীরে বাড়ছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষাসূচি এগিয়ে আনা হবে।২০২৫ সালে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক এবং…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠার পর রাজ্যের কৃষকদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সরকারের…
গুণ-বিচার পরে, আগে তো দর্শনধারী!এই আপ্তবাক্য আজকের ডিজিটাল জেট যুগে একেবারে সর্বাংশে সত্য। দর্শন অথে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডবলইঞ্জিনের সরকারের ক্ষমতা ঠুনকো।কোনও প্রতিশ্রুতি পালন বা পদক্ষেপ নিতে পারছে না।অন্তত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার উত্তরাখণ্ডের গারওয়াল থেকে কুমায়ুন এর দিকে গন্তব্য ছিল বাসটির। বাসে তখন কমপক্ষে…