অনলাইন প্রতিনিধি :-নাট্যভূমির উদ্যোগে নাট্যপ্রেমীদের আকাঙিক্ষত চন্দন সেনগুপ্ত স্মৃতি জাতীয় নাট্য উৎসব আগামী ১৫ জানুয়ারী থেকে আগরতলার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনের দ্বিতীয় প্রেক্ষাগৃহে শুরু হচ্ছে। এবার এই উৎসবের ১৬তম আয়োজন। ছয়দিনের এই নাট্য উৎসব চলবে ২০ জানুয়ারী পর্যন্ত।
রবিবার সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা জানান নাট্যভূমির নির্দেশক সঞ্জয় কর। এই প্রসঙ্গে শ্রীকর আরও জানান, ১৯৯৩ সালে নাট্যভূমি স্থাপনের এক বছর পর অর্থাৎ ১৯৯৪ সাল থেকেই দ্বিবার্ষিক এই নাট্য উৎসব ধারাবাহিকভাবে আয়োজিত হচ্ছে। সম্ভবত সমগ্র উত্তর পূর্বাঞ্চলে এটাই দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা একমাত্র নাট্য উৎসব।
বিগত দিনে এই নাট্য উৎসবে দেশের বরেণ্য নাট্য নির্দেশক রুদ্র প্রসাদ সেনগুপ্ত, কুমার রায়, অরুণ মুখোপাধ্যায়, হাবিব তনভীর, রতন থিয়াম, এইচ কানাইলাল, ত্রিপুরারি শর্মা, বিপিন কুমার, সুমন কুমার, রণধীর কুমার থেকে শুরু করে অসংখ্য নির্দেশকের প্রযোজনা সহ বাংলাদেশ ও নেপালের নাটক এ শহরের দর্শক দেখেছেন।
সেই ঐতিহ্যকে পাথেয় করে এবারের আয়োজনেও থাকছে চমক। মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, আসাম, পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরার ছয়টি নাটক এবারের আকর্ষণ।
১৫ জানুয়ারী সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিটে নাট্য উৎসবের উদ্বোধন করবেন প্রবীণ নাট্য ব্যক্তিত্ব রবীন্দ্র ভট্টাচার্য। সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যভিত্তিক সাংস্কৃতিক উপদেষ্টা কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত চক্রবর্তী।
সংক্ষিপ্ত উদ্বোধন পর্বের পরই প্রযোজিত হবে নাট্যভূমি প্রযোজনা মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ও সঞ্জয় কর নির্দেশিত প্রহসন ‘বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ’।
১৬ তারিখ মুম্বাইয়ের অন্যতম নাট্যদল একজোটে নিবেদন করবে মঞ্চ, চলচ্চিত্র ও টিভি সিরিজের স্বনামধন্য অভিনেত্রী জুহি বব্বার নির্দেশিত ও অভিনীত নাটক ‘উইথ লাভ আপ কি সাইয়ারা’।
১৭ তারিখ পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরের যুগাগ্নী প্রযোজনা করবে উৎপল দত্তের
কালজয়ী নাটক দেবাশিস সান্যাল নির্দেশিত ‘রাতের অতিথি’।
আসামের শিলচর থেকে আজকের প্রজন্ম ১৮ জানুয়ারী মঞ্চস্থ করবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত উপন্যাস অবলম্বনে উদীয়মান নাট্য নির্দেশক সায়ন বিশ্বাস নির্দেশিত নাটক ‘নৌকাডুবি’।
কলকাতার থিয়েটার প্ল্যাটফর্ম প্রযোজনা করবে বর্তমান বাংলা নাটকের অন্যতম নক্ষত্র দেবাশিস রায় রচিত ও নির্দেশিত নাটক ‘ঘরের মধ্যে বাড়ি’।
শেষ সন্ধ্যায় ২০ জানুয়ারী ভূপালের রঙ বিদূষক প্রযোজনা করবে ভারত বিখ্যাত নাট্য নির্দেশক বংশী কাউল নির্মিত নাটক ‘তুকে পে তুক্কা’। প্রতিদিনের প্রবেশপত্র সকাল ১০টা থেকে হলে পাওয়া যাবে।
এছাড়া ১৬ তারিখ থেকে সদ্য প্রয়াত যুব শিল্পী আরাধ্য আচার্য নামাঙ্কিত মঞ্চে বিকেল সাড়ে পাঁচটা থেকে থাকবে যুব শিল্পীদের লোক সঙ্গীত পরিবেশনা। অন্যান্য বছরের মতো এবারও আগরতলার নাট্যপ্রেমী দর্শকদের উপস্থিতিতে নাট্য উৎসবের চূড়ান্ত সফল হবে বলে নাট্যভূমি আশা ব্যক্ত করেছে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বিভিন্নঅঞ্চলে সবজি চাষিদের ফসলে নানা ধরনের পোকার আক্রমণ হচ্ছে। বামুটিয়া কৃষি মহকুমাধীন এলাকার…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চুলে পাকধরার আগ পর্যন্ত কোনও মূল্যই থাকে না কমিউনিস্টদের ঘরে।জাতীয় যুব দিবসের এক…
গত বছরের মে মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাউন্সিলে গৃহীত হয় গত বছরের মে মাসে ইউরোপীয় ই…
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে আরও সংখ্যা বাড়িয়ে,তিনশোর বেশি আসন নিয়ে বিজেপির ক্ষমতায় ফেরার পরে অনেক রাজনৈতিক…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যসরকার হাসপাতালে রোগীর চিকিৎসা পরিষেবা ও অন্যান্য ব্যবস্থাপনায় রোগীর দুর্ভোগ কমাতে সচেষ্ট হয়েছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এই রাজ্যে যে কৃষ্টি সংস্কৃতি ঐতিহ্য ছিল, তা দীর্ঘ কমিউনিস্ট শাসনকালে হারিয়ে গিয়েছিল।…