অনলাইন প্রতিনিধি || প্রয়াত হলেন রাজ্য বিধানসভার প্রাক্তন সদস্য অমল মল্লিক।মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। তিনি স্ত্রী, এক পুত্র এবং এক কন্যা সন্তান সহ বহু আত্মীয় পরিজন, বন্ধু-বান্ধব,গুণমুগ্ধদের রেখে গিয়েছেন।তার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে আসে গোটা বিলোনীয়া এলাকায়।মঙ্গলবার সকালেই শারীরিক অসুস্থতাজনিত কারণে বিলোনীয়া হাসপাতালে যান প্রয়াত বিধায়ক।পরে সেখান থেকে বাড়িও ফিরে আসেন। কিন্তু বিকালের দিকে আরও একবার অসুস্থতা বোধ করায় ফের বিলোনীয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। যদিও এ যাত্রায় আর শেষ রক্ষা হয়নি। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সন্ধ্যার আগেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। তার এই মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমে আসে। রাতে সংবাদ লেখা অবধি মৃতদেহ বিলোনীয়ার ৪ নং সেতু সংলগ্ন নিজ বাড়িতেই শায়িত রাখা হয়েছে। পাড়া-পড়শী থেকে শুরু করে বহু গুণমুগ্ধরা এদিন শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ভিড় জমান তার বাসভবনে। প্রয়াত বিধায়কের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, রাতের মধ্যেই সম্পন্ন করা হবে তাঁর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া।এদিকে, প্রাক্তন বিধায়কের প্রয়াণে রাজধানী দিল্লী থেকে এক শোক বার্তায় প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বীরজিৎ সিনহা গভীর শোক ব্যক্ত করেন। প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করে তার পরিবার পরিজনদের প্রতিও সমবেদনা জানান। তিনি বলেন, একসময় দলের একজন বরিষ্ঠ নেতা ছিলেন প্রয়াত অমল মল্লিক। আশির দশকে তিনি গোটা দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলায় সুনামের সাথে সক্রিয় রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন। এছাড়াও সেসময় জেলা যুব কংগ্রেসেরও সভাপতি ছিলেন তিনি। যদিও পরবর্তী সময়ে টিএমসি এবং নানা সময়ে দল অদলবদল করেছেন বলে তিনি জানান। এদিন তাঁর মৃত্যুর পর হাসপাতাল থেকে সরাসরি মৃতদেহটি নিয়ে যাওয়া হয় দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলা বিজেপি কার্যালয়ে।সেখানেই জেলা বিজেপির বিভিন্ন নেতা-কর্মীরা ফুলমালায় শেষ শ্রদ্ধা জানান তাকে। যদিও এর আগেই তার মৃত্যুর সংবাদ শুনে হাসপাতালে ছুটে গিয়েছিলেন বিলোনীয়া মণ্ডল সভাপতি গৌতম সরকার, জেলা সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ দাস, বিধায়ক সিপিআইএম) দীপঙ্কর সেন, সিপিআইএম বিলোনীয়ার মহকুমা সম্পাদক তাপস ত্ত, বিলোনীয়া পুর পরিষদের চেয়ারপার্সন নিখিল চন্দ্র গোপ, জেলা পরিষদের হ-সভাপতি বিভীষণ চন্দ্র দাস, বিজেপি নেতা সুবল ভৌমিক সহ আরও অনেকেই। প্রসঙ্গত, ১৯৬৯ সালে বিলোনীয়া কলেজে পড়াশোনা চলাকালীন সময়ে এনএসইউআই সংগঠনের সাথে যুক্ত হন তিনি।এরপরই ধীরে ধীরে সক্রিয় রাজনীতিতে ময়দান কাঁপাতে শুরু করেন প্রাক্তন এই বিধায়ক। ১৯৮৩ সালে তিনি ঋষ্যমুখ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে লড়েও হেরে যান।কিন্তু এতেই ক্ষান্ত না থেকে ১৯৮৮ এবং ১৯৯৩ সালে টানা দুবার তিনি কংগ্রেস দলের টিকিটে জয়ী হন। মাঝখানে ১৯৮৯ সালে তিনি ভিকটিমাইজড্ কমিটির চেয়ারম্যান হিসাবে বয়সোত্তীর্ণ বহু বেকারকে চাকরি প্রদানের মাধ্যমে রাজ্যস্তরে বিশেষ পরিচিতি পান।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…