অনলাইন প্রতিনিধি :-কাটতে চলেছে রাতের আঁধার।চাঁদের বুকে আবার উদয় হচ্ছে সূর্য। আর নতুন সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই আশায় বুক বাঁধছেন ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের বিজ্ঞানীরা। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের পর যাবতীয় কাজ সেরেছে চন্দ্রযান-৩ এর ল্যন্ডার বিক্রম এবং রোভার প্রজ্ঞান। এরপর চাঁদে রাত নামতেই দুই সপ্তাহের জন্য টানা ঘুম লাগিয়েছিল তারা।
১৪ দিন পর চাঁদে সূর্যোদয় হতেই জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করা হবে বিক্রম ও প্রজ্ঞানকে।শুক্রবার অর্থাৎ ২২ সেপ্টেম্বর চাঁদে সূর্য উঠতে শুরু করেছে। সূর্য অস্ত যাওয়ার আগে ১০ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করে ফেলেছিল ল্যান্ডার এবং রোভার। যেহেতু সূর্যের আলো থেকে শক্তি সঞ্চয় করে কাজ করবে ল্যান্ডার আর রোভার, তাই হিসাব কষেই সেই মতো চাঁদের মাটিতে অবতরণ করানো হয়েছিল চন্দ্রযানকে।
১৪ দিন সূর্যের আলো থাকার পর চাঁদে আঁধার নেমে আসায় রোভার এবং প্রজ্ঞানকে ‘স্লিপ মোডে’ পাঠিয়ে দেওয়া হয়। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে এই ১৪ দিন আঁধারের সময় তাপমাত্রা কখনও কখনও মাইনাস ২৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যায়। এখন প্রশ্ন সেই তাপমাত্রা চন্দ্রযান- ৩-এর প্রযুক্তি সহ্য করতে পারবে কি না। তবে আশাবাদী ইসরোর বিজ্ঞানীরা। ইসরোর তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, রোভার প্রজ্ঞানের ব্যাটারিতে সম্পূর্ণ চার্জ রয়েছে।সেটির সোলার প্যানেলকে এমন ভাবে স্থাপন করা হয়েছে যাতে সূর্য উঠলেই ওই প্যানেলে আলো পড়বে।উল্লেখ্য; গত ২৩ আগস্ট চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফলভাবে অবতরণ করে ল্যান্ডার বিক্রম। তারপর তার গর্ভ থেকে বেরিয়ে আসে প্রজ্ঞান। সূর্যের আলোর সাহায্যে ১৪ দিন ধরে চাঁদে অনেকগুলি অনুসন্ধান চালিয়েছে প্রজ্ঞান। ল্যান্ডার বিক্রম এবং রোভার প্রজ্ঞানের সঙ্গে থাকা পোলেডের মাধ্যমে অনেক তাৎপর্যপূর্ণ তথ্য পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি ইসরোর বিজ্ঞানীদের।প্রথমত, চাঁদের দক্ষিণ মেরুর মাটির উষ্ণতা এবং খনিজের উপলব্ধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য মিলেছে।চন্দ্যযান-৩ সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে চাঁদে ভূমিকম্পের। এরপর ধীরে ধীরে চাঁদে নেমে এসেছে রাত।কার্যকারিতা হারায় ঘুমের রাজ্যে রয়েছে বিক্রম ও প্রজ্ঞান।সংসদের বিশেষ অধিবেশনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ বলেছেন, ‘কয়েক ঘণ্টা পরেই চাঁদে সূর্য উঠবে। আমাদের বিক্রম ল্যান্ডার এবং প্রজ্ঞান রোভার আবার জেগে উঠবে। আমরা এমনভাবে সোলার ব্যাটারি এবং সোলার প্যানেল রেখেছি যাতে বিক্রমের উপর যখন সূর্যের আলো পড়বে, তখন যোগাযোগের সার্কিট সক্রিয় হয়ে উঠবে।ঘুম থেকে ওঠার অপেক্ষায় আছে ল্যান্ডার বিক্রম এবং রোভার প্রজ্ঞান।’ ইসরো আগেই জানিয়েছিল, রোভার প্রজ্ঞানের ব্যাটারিতে সম্পূর্ণ চার্জ রয়েছে।সেটির সোলার প্যানেলকে এমন ভাবে স্থাপন করা হয়েছে যাতে সূর্য উঠলেই ওই প্যানেলে আলো পড়ে।চাঁদে রাত নামার পর তাপমাত্রা হিমাঙ্কের এতটাই নিচে নেমে যায় যে সেখানে কোনও যন্ত্রের কাছেই তার কার্যকারিতা শক্তি ধরে রাখাটা চ্যালেঞ্জের বিষয়। নজর রাখছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। আর মাত্র দু’দিনের অপেক্ষা। আর সেই অপেক্ষার প্রহর গুনছে ইসরোসহ গোটা দেশ।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…