অনলাইন প্রতিনিধি:-বিজ্ঞান এমন আশ্চর্য একটি বস্তু আবিষ্কার করে ফেলেছে,যা ভবিষ্যতে মানুষের যাতায়াতের ধারণাকে ১৮০ ডিগ্রি বদলে দিতে চলেছে। চোখের পলকে দিল্লি থেকে নিউ ইয়র্ক।নিশ্চয়ই ভাবছেন, এ কি ভূতের রাজার বর নাকি যে,হাতে তালি মারা হবে আর নিমেষে পৌঁছে যাওয়া যাবে সেই প্রান্তে?বিষয়টা অনেকটা সেই রকমই।হলিউডের কল্পবিজ্ঞান নির্ভর ছবিতে, কিংবা ধর্মীয় টেলি সিরিয়ালে এমন অদ্ভুত প্রযুক্তির ব্যবহার দেখা গেছে।সেটিকে সিনেমায় বলা হয়েছে ‘সাই-ফাই’ প্রযুক্তি।তাতে দেখা গেছে, নিমেষে কোনও মানুষ এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে যাচ্ছে।তাও ট্রেন,বাস বা প্লেনে ভ্রমণ না করে।বাস্তবে কি এমনটা সম্ভব হতে পারে? বিজ্ঞানীরা আপাতত কোনও মানুষকে শারীরিকভাবে না পাঠিয়ে,একটি ছবি টেলিপোর্ট করেছে।তাও শুধু একটি নয়, বিভিন্ন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে। যেখানেই ছবি পাঠানো হয়েছে,আসলটির কোনও ক্ষতি না করেই ছবিটি গন্তব্যে পৌঁছে গেছে।বিশেষজ্ঞরা বলছেন,এটি একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি।যা কোয়ান্টাম যোগাযোগের মাধ্যমে ছবি টেলিপোর্ট করতে
পারে।জোহানেসবার্গের ইউনিভার্সিটি অফ দ্য উইটওয়াটারসরান্ড এবং স্পেনের ইনস্টিটিউট অফ ফটোনিক সায়েন্সেসের গবেষকরা এই নিয়ে গবেষণা করে প্রাথমিক সাফল্যে পৌঁছে গেছেন বলে দাবি করেছেন। তারা বলেছেন,“কোয়ান্টাম কমিউনিকেশনের মাধ্যমে আমরা ছবিগুলিকে শারীরিকভাবে না পাঠিয়ে টেলিপোর্ট করতে পারি। কোয়ান্টাম কমিউনিকেশনে যে কোনও তথ্য ‘১এস’ এবং০ ‘এস’-এর মতো তথ্য আকারে পাঠানো হয়।বিজ্ঞানীরা বলেছেন,এই টেলিপোর্টেশন সম্পূর্ণ করতে একটি উজ্জ্বল লেজার আলো প্রয়োজন যাতে ননলাইনার ডিটেক্টর সক্রিয় করা যায়।এর মাধ্যমে তথ্য প্রেরক জানতে পারবেন। কী পাঠানো হচ্ছে।তবে এটা জরুরি নয় যে তিনি এটি শারীরিকভাবে পাঠাচ্ছেন কি না।যেমন আপনার আঙুলের ছাপ আপনার কাছে থাকে কিন্তু আপনার প্রিন্ট আপনার ব্যাঙ্কে পৌঁছে যায়।অথবা যেভাবে আধার কার্ডে তথ্য যুক্ত হয়।টেলিপোর্ট প্রযুক্তিতে মানুষের মুখ বা আঙুলের ছাপও পাঠানো যেতে পারে। বিজ্ঞানীরা এই ১এস এবং ০এস বর্ণমালাগুলিকে প্রশস্ত করতে কোয়ান্টাম অপটিক্স ব্যবহার করেছেন।অর্থাৎ ভবিষ্যতে আঙুলের ছাপ বা যে কোনও মানুষ বা প্রাণীর মুখও এর মাধ্যমে পাঠানো যাবে।বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এটি টেলিপোর্টেশন অনুপ্রাণিত কনফিগারেশন। তথ্য পাঠানোর জন্য কোনও নির্দিষ্ট মাধ্যমের প্রয়োজন নেই।টেলিপোর্টেশন অনুপ্রাণিত কনফিগারেশন মানে কোনও তথ্য শারীরিকভাবে ভ্রমণ করে না।
স্মার্টফোন বা টিভি সম্প্রচারে এটি ঘটে।অধ্যাপক অ্যান্ড্রু ফোর্বস বলেছেন, ঐতিহ্যগতভাবে তথ্য দুটি যোগাযোগকারী পক্ষের মধ্যে শারীরিকভাবে আদান- প্রদান করা হয়।ফোন বা টিভির মাধ্যমে।অধ্যাপক ফোর্বস বলেন, ‘এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি যে কোনও তথ্য টেলিপোর্ট করতে পারবেন। তাও কানও নেটওয়ার্কে শারীরিকভাবে পাঠানো ছাড়াই।যেমন স্টার ট্রেক ফিল্মে দখানো হয়েছিল।’এই প্রযুক্তি চূড়ান্ত ভাবে সফল হলে,দিল্লিতে বসে থাকা ব্যক্তি চোখের পলকে নিউ ইয়র্কেও উপস্থিত থাকতে পারেন।তাও কোনও নেটওয়ার্ক ব্যবহার না করেই।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…