অনলাইন প্রতিনিধি :-গত এক দশকে দেশের মানুষ নয়া ভারত গঠন প্রক্রিয়ার সাক্ষী থেকেছেন।এই সময়ে অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটেছে দেশের।পরবর্তী বছরের বড়জোর এক বছরের মধ্যে ভারতবর্ষ হয়ে উঠবে যুবশক্তি স্বপ্নভূমি।এই মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বলেন, অদূর ভবিষ্যতে দেশের চমকপ্রদ অগ্রগতি ঘটবে। পরবর্তী লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই তিনি দাবি করে বসলেন যে আসন্ন জুন মাসে তার নেতৃত্বাধীন তৃতীয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা গঠন হবে।শ্রীমোদি আরও দাবি করেন যে তার দশ বছরের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে দেশে উন্নয়নের গতি ও বহর আগের ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়েছে।সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী বিভিন্ন রেল প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে উল্লেখিত অভিমত প্রকাশ করেন শ্রীমোদি।দেশের রাজধানী শহর নয়াদিল্লী থেকে ভিডিও সম্মেলনের মাধ্যমে অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পের আওতায় ৫৫৩টি রেলস্টেশন পুন:উন্নয়নের সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী।এর মধ্যে ত্রিপুরার আগরতলা সহ উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের ২৩টি স্টেশন রয়েছে।সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে প্রায় ২ হাজার রেল প্রকল্পের সূচনা হয় এ দিন।এর মধ্যে মোট ১২টি রাজ্যের ৩০০ জেলায় ৪১ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে উল্লেখিত সংখ্যক স্টেশন সহ বহুমুখী প্রকল্প রূপায়ণ কাজের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয়েছে শ্রীমোদির হাতে। নয়াদিল্লীতে তার সঙ্গে এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সহ মন্ত্রকের দুই রাষ্ট্রমন্ত্রী রাওসাহেব পাতিল দানভে ও দর্শনা জারদেশ।এই উপলক্ষে রাজ্যের আগরতলা রেলস্টেশনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. মানিক সাহা, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক এবং অন্যরা। প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে বলেন, বিকশিত ভারত ও বিকশিত রেলপথ বিপুল পরিমাণ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করবে। তার বক্তব্য, এর সুযোগ পাবেন বিশেষত নয়া ভোটাররা। দেশের যুবশক্তি এর দিকে তাকিয়ে আছে বলে জানান তিনি।তার বক্তব্য, গত এক দশকে দেশের যুবশক্তি বুঝে গেছে যে তাদের স্বপ্ন মানে মোদির সমাধান।তিনি বলেন, যুবশক্তির কর্মনিষ্ঠা, কঠোর পরিশ্রম ও স্বপ্নের সমাধান করা মোদির গ্যারান্টি।আর এটাই বিকশিত ভারতের সারকথা বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ১৮ থেকে ১৯ বছর বয়সী প্রথম ভোটদানের সুযোগ পাবে ১ কোটি ৮৫ লক্ষ যুবক যুবতী। ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনের সময়ে ১ কোটি ৫০ লক্ষ থেকে এই সংখ্যা ৩৫ লক্ষ বেশি।৩০ বছরের কমবয়সী ভোটার ২২ লক্ষ। তার ভাষণে এ দিন যেন আত্মবিশ্বাস ঝরে পড়েছে। সাধারণ নির্বাচন হওয়ার আগেই যেন তিনি তার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভা গঠন করে ফেলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।তার ভাষণে অন্তত সেটাই যেন বলতে চেয়েছেন তিনি।তিনি বলেন, এতদিন ভারতীয় রেলকে শুধু রাজনীতির শিকার হতে হয়েছে।ফলে ব্যাহত হয়েছে এর উন্নয়ন ও সুরক্ষা কর্ম। তার সরকার এদিকে নজর দেওয়ার পাশাপাশি রেলকে কর্মসংস্থানের বড় মাধ্যম করে তুলেছে।এমনই দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী।এদিকে আগরতলা রেলস্টেশনে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. মানিক সাহা। তিনি তার ভাষণের প্রায় আগাগোড়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…