বর্তমান সময়টা হচ্ছে বিজ্ঞান, তথ্য ও ব প্রযুক্তির।তার সাথে একইভাবে প্রযোজ্য হচ্ছে মার্কেটিং।মোদ্দা কথা, প্রযুক্তি এবং মার্কেটিং,এই দুইটি ক্ষেত্রে যে যতটা এগিয়ে থাকবে, তার ততটা উন্নতি এবং অগ্রগতি।এই নিয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশ নেই।গোটা বিশ্ব এখন প্রযুক্তি ও মার্কেটিং,এই দুটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে ধাবিত হচ্ছে।স্বাভাবিকভাবেই সময়ের চাহিদা অনুযায়ী সমাজ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এখন প্রযুক্তি নির্ভয় হয়ে পড়ছে।যাকে বলে ‘ডিজিটাল’।যে কাজগুলি করতে জনগণকে আগে দিনভর নানা জায়গায় ছুটে বেড়াতে হতো।এখন ঘরে বসেই সেই কাজ মুহূর্তেই সেরে ফেলা যায় বা যাচ্ছে। ফলে সাধারণ মানুষ এখন অনেকটাই প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়েছে।এই ক্ষেত্রে ‘কোভিড মহামারি’ গোটা বিশ্বে ‘ডিজিটাল’ বিপ্লব ঘটিয়েছে বলা যায়। সমাজ নীতি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে রাজনীতি, প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রযুক্তির অন্তর্ভুক্তি ঘটেছে। তবে প্রতিবেদনে আমার আলোচ্য বিষয় হচ্ছে বিশ্বজুড়ে রাজনীতির ডিজিটাল রূপান্তর নিয়ে। পরিবর্তনের এই বিশ্বে প্রায় প্রতিটি নাগরিকের হাতে হাতে এখন স্মার্ট ফোন। সেই স্মার্টফোনে এখন নানা অ্যাপ্লিকেশন। তাকেও পিছনে ফেলে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে গেছে ডিজিটাল দুনিয়া।হাজির হয়েছে এ আই, অর্থাৎ আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স। যাকে বাংলায় ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলা হচ্ছে। বিশ্বে সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ভারতের ইতিমধ্যে আর্টিফিশিয়াল ইন্টি লিজেন্সের ব্যবহার শুরু হয়ে গেছে।বাদ নেই রাজনীতির ক্ষেত্রেও।মুহূর্তের মধ্যে দেশের কোটি কোটি মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার পথ,এর থেকে সহজ আর কি হতে পারে?রাজনীতি হলো নাগরিকদের কথা শোনা এবং প্রতিনিধিও নাগরিকদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক গড়ে তোলা।বর্তমান সময়ে সম্পর্কের ক্রমাগত বিবর্তন, সকলকে যোগাযোগের নতুন পদ্ধতির দিকে নিয়ে গেছে। নাগরিকরা আজ রাজনীতিতে অনেক বেশি সচেতন এবং অংশগ্রহণমূলক হয়েছে।ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সীমাহীন তথ্য অ্যাক্সেসযোগ্য হওয়ায় কারণে জনগণ এখন অনেক বেশি জানতে পারছে। জনগণকে প্রভাবিত করার জন্য এখন রাজনৈতিক দল এবং দলের নেতা- নেত্রীদেরও দক্ষতার সাথে ডিজিটাল মাধ্যম ও প্ল্যাটফর্ম গুলিকে ব্যবহার করতে হচ্ছে।তথ্য থেকে জানা গেছে, ‘ডিজিটাল রাজনীতি’ প্রথম শুরু হয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামাই প্রথম মোবাইলে রাজনৈতিক অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ভোট প্রচার করেছিলেন।ওই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল বলে খবর।যা পরবর্তীকালে গোটা বিশ্বকে রাজনীতির ডিজিটাল রূপান্তরের দিকে নিয়ে যেতে পথ দেখিয়েছে।
রাজনীতিতে ‘প্রচার’ হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড।যার মাধ্যমে রাজনৈতিক দলের সাথে সাধারণ মানুষের যোগসূত্র স্থাপিত হয়। এই প্রচারের ক্ষেত্রে যে দল যতটা এগিয়ে থাকবে, ভোটে জয়লাভের ক্ষেত্রে সেই দল অনেকটা এগিয়ে থাকে।সময়ের বিবর্তনে এই প্রচার অভিযান এখন প্রায় নবুই শতাংশ ডিজিটাল নির্ভর। রাজনৈতিক দলগুলি এবং দলের নেতা-নেত্রীরা এখন বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে যুক্ত করছে।সাধারণ মানুষও তাতে যুক্ত হচ্ছেন।কে কোথায় কি করছে?কোথায় কি ঘটছে?কেন ঘটলো?কে বা কারা ঘটালো?কে কোথায় কি বললো?কেন বললো? সাধারণ মানুষ ডিজিটালের কল্যাণ মুহূর্তে সব কিছু জেনে যাচ্ছে। ফলে এখন মানুষ তাদের বিচার বুদ্ধি দিয়ে নিজেরাই তুল্য- মূল্য, সত্য-অসত্য, ভালো-মন্দ বিচার করতে পারছে।তবে ডিজিটাল রাজনীতির একটা সমস্যা তো অবশ্যই আছে। সেটা হলো প্রতারিত এবং বিভ্রান্ত হওয়ার।তাই আমরা যতই আধুনিক এবং প্রযুক্তি নির্ভর হই না কেন, চোখ কান খোলা রাখতে হবে।থাকতে হবে সতর্ক।’সাবধানের মার নেই’ এটা ভুলে গেলে চলবে না।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…