গত সাড়ে চার বছরে রাজ্যে এখন পর্যন্ত চাকরি হয়েছে ২৩,৮২০ জনের । পাইপ লাইনে আছে আরও ৬,৩৮২ টি পদে চাকরি । নয়া পদ সৃষ্টি করা হয়েছে আরও ৮,৯৫১ টি । পুজোর মধ্যে ৩,১০৮ জন টেট উত্তীর্ণ অফার পেয়ে যাবে । সব মিলিয়ে আগামী ডিসেম্বর মাসে সরকারী চাকরিতে নিয়োগের সংখ্যাটা ৩৮ হাজারে গিয়ে দাঁড়াবে । শুক্রবার বিধানসভার বিরোধী দলের সদস্য বিধায়ক সুধন দাসের কর্মসংস্থানের ইস্যুতে আনীত বেসরকারী প্রস্তাবে আলোচনা করতে গিয়ে এ কথাগুলো বলেন শিক্ষামন্ত্রী রতন লাল নাথ এবং শ্রমমন্ত্রী ভগবান দাস । এর আগে বিরোধী দলের সদস্য সুধন দাস কর্মসংস্থান ইস্যুতে বেসরকারী প্রস্তাব উত্থাপন করে বর্তমান সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন । ভিশন ডকুমেন্টের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে সরকারের বিরুদ্ধে প্রতারণা ও ব্যর্থতার অভিযোগ তোলেন । টেট থেকে শুরু করে ১০,৩২৩ , নানা ইস্যুতে সরকারের সমালোচনা করে বলেন , কত কিছুইতো বলেছিলেন । সময় তো শেষ হয়ে গেছে । কিছুইতো করলো না সরকার । তাহলে বলুন , আপনারা প্রতারণা করেছেন । নতুবা আপনারা ব্যর্থ , এটা স্বীকার করে নিন । এই ইস্যুতে একই সুরে সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা ও অভিযোগের আঙুল তোলেন বিরোধী দলের বিধায়ক ভানুলাল সাহাও । এরপরও আলোচনায় অংশ নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথ বিরোধী সদস্যদের এমনভাবে পাল্টা চেপে ধরেন , আর কথা বলার সুযোগ পাননি । নাম না করেই রতনবাবু বলেন , আপানাদের নতুন বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করেন- ১০,৩২৩ – এর চাকরি বাতিলের জন্য কেন চিঠি দিয়েছিলেন ? ‘ নতুন বন্ধু ’ বলতে রতনবাবু কাকে ইশারা করেছেন তা বুঝতে কারো বাকি নেই । রতনবাবুর এই ‘ নয়াবন্ধু ’ টিপ্পনীতে ভানু বাবুরাও ছিলেন চুপ। শিক্ষামন্ত্রী বলেন , বাইরে রাস্তায় , মাঠে – ঘাটে দাঁড়িয়ে যা খুশি তাই বলা যায় । কিন্তু বিধানসভায় দাঁড়িয়ে অসত্য তথ্য বা কথা বলা যায় না । সেটা আপনারাও ভালো করেই জানেন । ফলে এখনও পর্যন্ত গত সাড়ে চার বছরে রাজ্যে বিভিন্ন দপ্তরের কতজনের কর্মসংস্থান হয়েছে , সেই তথ্য নিয়ে বিধানসভায় অসত্য কথা বলার সুযোগ নেই । এরপরই রতনবাবু কোন কোন স্তরে কত চাকরি হয়েছে , সেই তথ্য তুলে ধরেন । আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে আরও কত চাকরি হবে , সেই সংখ্যাও বলেন । আলোচনায় অংশ নিয়ে শ্রমমন্ত্রী ভগবান দাস বলেন , কেন্দ্রীয় সরকারের সার্ভে মোতাবেক ২০১৭-১৮ সালে রাজ্যে বেকারত্বের হার ছিলো ৬.৮ শতাংশ । ২০২০-২১ পর্যন্ত রাজ্যে বেকারত্বের হার কমে দাঁড়িয়েছে ৩.৬ শতাংশ । এখন পর্যন্ত রাজ্যে ৪৯ টি চাকরি মেলার মাধ্যমে ১,৩০৮ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে । প্রশিক্ষণ দিয়ে ১০,৬২৮ জনের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে । ত্রিপুরা আজীবিকা মিশনের মাধ্যমে মোট ২৯৬২ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে । ৩ লক্ষ গ্রামীণ মহিলাকে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া হয়েছে । পরে অবশ্য সুধন বাবুর প্রস্তাবটি সভা কর্তৃক বাতিল হয়ে যায় ।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলায় চুনি, ইংরেজিতে রুবি।চুনির রং কতটা টকটকে লাল, তার উপর এই মানিকের দাম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…
কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…