অনলাইন প্রতিনিধি :-লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরই পতন হবে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকারের। তৃণমূল সরকারের পতন নিশ্চিত হয়ে গেছে। লোকসভার ফলাফলের পরই ভেঙে পড়বে তৃণমূল সরকার। গঠিত হবে বিজেপি সরকার। বিজেপি সরকার গঠিত হতেই পশ্চিমবঙ্গবাসী ফিরে পাবেন তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। তৃণমূলের স্বৈরতন্ত্র থেকে মুক্তি পাবেন মানুষ। তৃণমূল কংগ্রেস ইচ্ছাকৃতভাবে ইতিমধ্যে যেসব বিজেপি কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করছে তারা সবাই মুক্তি পাবেন মিথ্যা মামলা থেকে।বিজেপি সরকার গঠন করে প্রথমেই বিজেপি কর্মীদের বিরুদ্ধে তৃণমূলের দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি দিয়ে তাদের স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকার পূর্ণ অধিকার ফিরিয়ে দেবে। বৃহস্পতিবার বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের রঘুনাথপুর বিধানসভা কেন্দ্রের যেসব বিজেপি কর্মী সমর্থক তৃণমূলের দায়ের করা মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে রয়েছেন তাদের নিয়েও বিজেপি লিগ্যাল সেলের প্রতিনিধিদের নিয়ে আয়োজিত সভায় বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে এ কথা বলেন ত্রিপুরা সরকারের খাদ্য, পরিবহণ ও পর্যটন দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।তৃণমূলের অপশাসনের প্রতিবাদ করতে গিয়ে বিজেপি করার অপরাধে বাঁকুড়ার রঘুনাথপুর বিধানসভা কেন্দ্রে মিথ্যা মামলায় জড়ানো বিজেপি কর্মী ও বিজেপির লিগ্যাল সেলের আইনজীবীদের সাথে নিয়ে এক সভায় পৌরোহিত্য করেন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।তিনি দলীয়
কর্মীদের দুর্দিনে দল তাদের পাশে রয়েছে বলে আশ্বাস দেন।সভায় উপস্থিত ছিলেন রঘুনাথপুর কেন্দ্রের বিধায়ক বিবেকানন্দ বাউড়ি সহ রঘুনাথপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপির লিগ্যাল সেলের স্থানীয় আইনজীবীরা।দলীয় কর্মীদের উদ্বুদ্ধ করে শ্রী চৌধুরী বলেন, সব বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে যেতে।তৃণমূলীদের অত্যাচার ও সন্ত্রাসের সামনে মাথা নত না করার পরামর্শ দেন তিনি। তিনি বলেন,ভারতীয় জনতা পার্টির একনিষ্ঠ কার্যকর্তা হিসেবে আপনাদের সকলের সবথেকে বড় কাজ প্রতিবাদ, প্রতিরোধ করা ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো। বিজেপি প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করা।পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে ক্ষমতায় বসানোর মূল কারিগর আপনারা সবাই।বাংলার মাটি সভ্যতা সংস্কৃতির মাটি।বাংলার মানুষ ভয় পায় না, লড়াই করে এগোতে পারে।তৃণমূল বিজেপি কর্মীদের ভয় দেখিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য চমকাতে চাইছে। বিজেপি ত্রিপুরায় সিপিএমের সন্ত্রাসের রাজত্ব আর বন্দুকের সামনে লড়াই করে এসেছে। বামেদের শাসন উৎখাত করে ২০১৮ সালে ভারতীয় জনতা পার্টি ত্রিপুরায় সরকার গড়েছে।তিনি কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, নিজেদের কাজ ভালো করলেই ফল মিলবে। তৃণমূলীরা ভয় দেখিয়ে, প্রলোভন দেখিয়ে অনেককেই তাদের দলে টানতে চাইবে।কিন্তু ওদের সঙ্গে কেউ থাকতে পারবে না।তাই যারা গিয়েছেন তাদের ফিরে আসার প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গিয়েছে।২৫ মে কড়া নিরাপত্তায় ভোট হবে,তাই ভয়ের কিছু নেই বলে দলের কর্মী-সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা করেন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।সভায় রঘুনাথপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক বিবেকানন্দ বাউড়ি সহ স্থানীয় নেতৃত্ব ও লিগ্যাল সেলের নেতারা বক্তব্য রাখেন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলায় চুনি, ইংরেজিতে রুবি।চুনির রং কতটা টকটকে লাল, তার উপর এই মানিকের দাম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…
কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…