অনলাইন প্রতিনিধি:-এডিসির আর্থ সামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।এরমধ্যে অন্যতম ত্রিপাক্ষিক চুক্তি।শুধু তাই নয়, পুষ্পবন্ত প্যালেসে তাজ হোটেল নির্মাণ বাবদ ও কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগিতায় এডিসি পেলো ২৫৮ কোটি টাকা সহ ২০০ বেকারের চাকরি। ত্রিপুরা উপজাতি এলাকা স্বশাসিত জেলা পরিষদ উন্নয়নে দুটি জাতীয় সড়কও গড়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।এরপরও একটি অংশ ত্রিপাক্ষিক চুক্তি নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে ব্যস্ত রয়েছে। এই তথ্য প্রমাণ কেন্দ্রীয় সরকারের কাছেও প্রদান হয়েছে। সময়ে এদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ হবে একজনকেও ছাড়া হবে না। আজ নয়াদিল্লী থেকে এমনটাই জানালেন তিপ্রা মথার সুপ্রিমো প্রদ্যোত কিশোর দেববর্মণ।
তিনি জানান,এরমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের সাথে বিভিন্ন বৈঠক হয়ে গিয়েছে। এখন আবার এপ্রিল মাসেই ত্রিপাক্ষিক চুক্তির বৈঠক হচ্ছে দিল্লীতে। এভাবেই রাজ্যের মানুষের সব সমস্যা নিরসনে আমাদের সাথে একমত কেন্দ্রীয় সরকার।তিনি বলেন, দেশের বর্তমান সরকার রাজ্যের উপজাতি জন সমাজের সব সমস্যা সমাধান ধাপে ধাপে করছে।যা রাজ্যে গত ৭০ বছরে হয়নি। কেন্দ্রীয় সরকার ত্রিপুরার জম্পুই হিল থেকে কাংরাই এবং বুড়িঘাট থেকে সেরমুন পর্যন্ত দুটি জাতীয় সড়কের অনুমোদন প্রদান করেছে। এভাবেই ধাপে ধাপে ত্রিপাক্ষিক চুক্তির শর্তগুলি পূরণ হবে। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর ভূয়সী প্রশংসা করে প্রদ্যোত কিশোর দেববর্মণ বলেন, ত্রিপাক্ষিক চুক্তির জন্যে রাজ্যের জাতি-উপজাতি, পাহাড়ি-বাঙালি সহ মানুষের অর্থ সামাজিক উন্নয়ন হবে।রাজ্যের উপজাতি জনসমাজের এখনও অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের মতো অধিকার চাইতে হচ্ছে। এটা আমাদের কাছে বেদনাদায়ক। এর মূলে রয়েছে রাজ্যের পূর্বতন বাম সরকারের ব্যর্থতা। তবে এখন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও কেন্দ্রীয় সরকার ত্রিপাক্ষিক চুক্তির শর্তগুলি বাস্তবায়নে আমাদের সাথে একমত। এ লক্ষ্যেই ২০২৪ সালে গত দুই মার্চ দিল্লীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পৌরোহিত্যে বহুচর্চিত ত্রিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। জাতীয় সড়ক, ২০০ চাকরি, সহ আর্থিক সাহায্য প্রদান এ সবই হল ত্রিপাক্ষিক চুক্তির অবদান। যা একটি অংশের সহ্য হচ্ছে না। তবে ভালো দিক হলো রাজ্যের মানুষ এদের প্ররোচনায় পা দিচ্ছেন না। প্রদ্যোত কিশোর দেববর্মণ বলেন, ত্রিপাক্ষিক চুক্তি অনুযায়ী ১২৫তম সংবিধান সংশোধনী বিলে অনুমোদন প্রদান করবে কেন্দ্রীয় সরকার। এডিসিকে সরাসরি অর্থ প্রদান করবে কেন্দ্রীয় সরকার। ত্রিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে আমরা সব অধিকার ফিরে পাবো। মানুষ তাদের ভাষার অধিকার, ভূমির অধিকার, আর্থ সামাজিক অধিকার, শিক্ষার অধিকার, অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের অধিকার ফিরে পাবে। কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের, স্কুল, কলেজ, টেকনিকেল কলেজ, ওমেন্স কলেজ, পানীয় জলের সমস্যা নিরসন, বিদ্যুৎ সমস্যার নিরসন, হাসপাতাল সহ আর্টিকেল ২৩-তে অনুমোদন প্রদান ও ত্রিপাক্ষিক চুক্তি অনুযায়ী কেন্দ্রীয় সরকারকে অনুমোদন করতে হবে। এটাই হলো সাংবিধানিক সমাধান। এর জন্যে আমাদের আরও কিছু দিন অপেক্ষা করতে হতে পারে। কোনও প্ররোচনায় পা দিলে আদতে আমাদেরই ক্ষতি হবে। তাই তিনি সকলকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিচালিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল এপ্রিল মাসের শেষে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মেডিকেল কলেজে ছাত্রছাত্রীদের পাস করিয়ে দেবার নাম করে ডা. সোমা চৌধুরী নামে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্য ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা টিএফএর সংবিধান সংশোধন করার নামে নিজেদের অধিকার কেড়ে নেওয়ার…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এডিসির ৩০২ টি স্কুলে শিক্ষক ১ রয়েছে।জাতীয় স্তরে প্রাথমিক স্কুলে ছাত্র- শিক্ষকের অনুপাত…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বামফ্রন্টের টানা ২৫ বছরে রাজ্যের পর্যটন শিল্পের কোনও উন্নয়নই হয়নি। সম্পূর্ণ অন্ধকারে ডুবে…
একা রামে রক্ষা নেই, সুগ্রীব দোসর। কথাটা বোধহয় এক্ষেত্রে একেবারে যথার্থভাবে ধ্বনিত হয়।গত কয়দিন ধরেই…