কোচবিহার ট্রফিতে ত্রিপুরার বিরুদ্ধে বড় স্কোরের দিকেই এগোচ্ছে আয়োজক দল তামিলনাড়ু। চারদিনের ম্যাচের আজ প্রথমদিনে তামিলনাড়ু ৬০ ওভার খেলে প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ১৬৬ রান তুলে নেয়। বৃষ্টির জন্য ম্যাচ বেশ কিছুক্ষণ বন্ধ থাকায় ৯০ ওভারের মধ্যে ৬০ ওভারই খেলা হয়। তিরুনেলভেলির আইসিএল শঙ্করনগর মাঠে সকালে তামিলনাড়ু টস জিতে প্রথম ব্যাট নেয়। দুই ওপেনার মহম্মদ আলি ও কেটিএ মাধব প্রসাদ ওপেনিং জুটিতে ২৬১ বল খেলে ১২৭ রান যোগ করে। দলীয় পেসাররা এই জুটি ভাঙতে ব্যর্থ হওয়ায় অধিনায়ক আনন্দ ভৌমিক বল তুলে দেয় স্পিনার দীপ্তনু চক্রবর্তীর হাতে। দীপ্তনু তার ষোলতম ওভারে মহম্মদ আলিকে বোল্ড করে দলে স্বস্তি আনে। আলি ১৩৯ বল খেলে ৬১ রান করে। তার ইনিংসে ছয়টি চার ছিল। স্কোরবোর্ডে এক রান যোগ হলে দীপ্তনু তার পরের ওভারে মাধব প্রসাদকে ৬৪ (১২৫) ফিরিয়ে দেয়। আর্মান হোসেন ক্যাচ ধরে তাকে ফেরায়। ১২৮/২ হলে অধিনায়ক বদ্রিনাথ ২২ (৫৪) ও এবি দিয়াস (১৭) মিলে স্কোর ৬০ ওভারে ১৬৬/২ তুললে প্রথমদিনের খেলা শেষ হয়ে যায় । ত্রিপুরার হয়ে সফল বোলার দীপ্তনু চক্রবর্তী (২৩-০-৪১- ২)। বদ্রিনাথ-দিয়াস বিচ্ছিন্ন জুটিতে ৮৮ বলে ৩৮ রান যোগ হয়। তবে বৃষ্টির জন্য এ দিন খেলার অনেকটা সময় নষ্ট হওয়ায় আগামীকালই পরিষ্কার হয়ে উঠবে এই ম্যাচের গতিপ্রকৃতি কোন্দিকে গড়াবে। এদিকে, তামিলনাড়ুর বিরুদ্ধে রাজ্যদলে তেমন একটা পরিবর্তন হয়নি। এদিকে, ত্রিপুরা- তামিলনাড়ু ম্যাচের সময় বৃষ্টির জন্য নষ্ট হলেও কলকাতার ইডেন গার্ডেনে বাংলা বনাম মিজোরাম ম্যাচের প্রথমদিনের খেলা শেষে স্বাগতিক বাংলা মিজোরামের প্রথম ইনিংস মাত্র ৪৮ রানে খতম করে বাংলা তিন উইকেটে ১৭৩ রান তুলে চালকের আসনেই রয়েছে। বাংলা আপাতত ১২৫ রানে এগিয়ে থাকছে। হাতে রয়েছে আটটি উইকেট। মিজোরামকে মাত্র ৪৮ (৪১.৩ ওভার) লুটিয়ে দেবার ক্ষেত্রে বাংলার বোলার খগেন মুর্মু (৫ রানে ৭ উইকেট) দুর্দান্ত ভূমিকা নেয়। বাংলার পক্ষে বাল্মিকী ৮৫ বলে ৭২ রান করে। সুমিত নাগ করে ৫৫ রান। এদিকে, ভালামাদের সর্দার প্যাটেল স্টেডিয়ামে চণ্ডীগড় বনাম গুজরাট ম্যাচ কিন্তু প্রথমদিনেই জমে উঠেছে। প্রথমদিনেই ১৮ উইকেটের পতন হয়ে যায়। এতে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে এই ম্যাচটি সরাসরি ফয়সালা হবেই। চণ্ডীগড় যারা চার ম্যাচে তেরো পয়েন্ট অর্জন করেছে তাদের প্রথম ইনিংস মাত্র ৯৩ রানে গুটিয়ে দেয় গুজরাট। চল্লিশ ওভারই খেলতে পারে চণ্ডীগড়। গুজরাটের পক্ষে চার উইকেট লাভ করে রোহন প্যাটেল । চণ্ডীগড়ের ইনিংসে সর্বাধিক ৩৫ রান করে এরিয়ান ভার্মা। জবাবে গুজরাট ৪৮ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৬০ রান তুলে। যার অর্থ গুজরাট আপাতত ৬৭ রানে এগিয়ে থাকলো। হাতে আরও দুই উইকেট রয়েছে। চণ্ডীগড়ের পক্ষে নীল ৫২ রানে ৫ উইকেট তুলে। তবে এই ম্যাচের যে অবস্থা তাতে মনে হয় না ম্যাচটি চারদিন পর্যন্ত গড়াবে। তবে চণ্ডীগড় এখন ব্যাকফুটেই।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলায় চুনি, ইংরেজিতে রুবি।চুনির রং কতটা টকটকে লাল, তার উপর এই মানিকের দাম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…
কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…