অনলাইন প্রতিনিধি :- প্রায় দুই দশক জুড়ে ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ৩৬০০ বর্গ মিটার (৩৮,৭৫০ বর্গফুট) বিস্তৃত যে প্রাসাদোপম বাড়িটিতে বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনা ছিলেন, আদতে সে বাড়ি তৈরি হয়েছিল ইংল্যান্ডের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের জন্য। পরে সে বাড়ি পরিণত হয় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে। কিন্তু বাংলাদেশে সরকার-বিরোধী ছাত্র-যুবদের তীর গণবিক্ষোভের জেরে গত ৫ আগস্ট সেই বাড়ি থেকে কার্যত প্রাণভয়ে বোনকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে পালিয়ে আসেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদি সরকারই তাকে অতি গোপনে ভারতে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করে। ঢাকা থেকে প্রথমে দিল্লির উপকণ্ঠে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের কাছে ভারতীয় বায়ুসেনায় হিন্ডন বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করেছিল হাসিনার বিমান। সেদিন তার সঙ্গে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও শীর্যস্তরের সেনা কর্মকর্তারা বিমানঘাঁটিতে দেখা করেন। এরপর দুদিনের মধ্যে হাসিনা ওই বিমানঘাঁটি ছেড়ে যান। সেই থেকে তিনি ভারতেই রয়েছেন। তবে হাসিনা ঠিক কোথায় আছেন, বা মোদি সরকার তাকে ঠিক কোন জায়গায় রেখেছে, এতদিন তা নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার জানা গেছে, হাসিনাকে ভারত সরকার রেখেছে ইন্ডিয়া গেইট ও খান মার্কেটের অনতিদূরে লুটিয়েন্স দিল্লির বাংলো-জোনের একটি অত্যন্ত সুরক্ষিত এ বাংলোয়। ওই বাংলোর ঠিকানা লোধি গার্ডেন। গত মাসে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস-এর একটি । প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত – প্রধানমন্ত্রীকে দিল্লির লোধি গার্ডেনের একটি বাংলোর সবুজ লনে পায়চারি করতে দেখা গেছে। তবে হাসিনার এখানে থাকার সংবাদ বৃহস্পতিবার প্রথম প্রকাশ করে শেখর গুপ্তা সম্পাদিত নিউজ পোর্টাল ‘দ্য প্রিন্ট’। ভারত সরকারই তার থাকার জন্য বাড়িটির ব্যবস্থা করে দিয়েছে। দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদনে উল্লেখ, শেখ হাসিনার মর্যাদা অনুসারে তাকে থাকার জন্য বেশ বড়সড় বাংলো দেওয়া হয়েছে। সাধারণত এ ধরনের বাংলো কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, বরিষ্ঠ সাংসদ কিংবা ও শীর্ষস্তরের আমলাদের জন্য বরাদ্দ হয়। তবে শেখ হাসিনার গোপনীয়তা ও নিরাপত্তার কথা ভেবে দ্য প্রিন্ট ওই বাংলোর প্রকৃত ঠিকানা বা সড়ক নম্বর প্রকাশ করেনি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ‘বিশ্বস্ত সূত্র’ উদ্ধৃত করে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিরাপত্তার খাতিরে যথার্থ প্রটোকল সঙ্গে নিয়ে শেখ হাসিনা মাঝেমধ্যে লোধি গার্ডেনের লনে হাঁটতে বের হন। মাছি গলতে পারে না, এমন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় হাসিনার অস্থায়ী এই ঠিকানাকে ঘিরে রাখা হয়েছে। সূত্রের খবর, শেখ হাসিনার জন্য একেবারে জেড প্লাস সুরক্ষার ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সাদা পোশাকে ২৪ ঘণ্টা তার চারপাশে নিরাপত্তারক্ষীরা থাকেন। বিশিষ্ট কূটনীতিক হিসেবে হাসিনাকে এই পর্যায়ের নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। সূত্র আরও জানিয়েছে, তিনি এই বাড়িতে দুই মাসের বেশি সময় ধরে বসবাস করছেন। এখানে তার থাকা-খাওয়ার সব ব্যবস্থা করা হয়েছে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০১৮ সালে নতুন নিয়োগনীতি চালু করেছে রাজ্য সরকার। ২০১৯ সাল থেকে রাজ্য সরকারের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-কেন্দ্রীয় সরকার ঢাকঢোল পিটিয়ে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সস্তায় ভালো গুণমানসম্পন্ন জনঔষধি তথা জেনারিক মেডিসিন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-শান্তিরবাজারে সিনিয়র টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হলো জগন্নাথপাড়া প্লে সেন্টার টিম। রবিবার বাইখোড়া ইংলিশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৩-২৪ অর্থ বছর পর্যন্ত রাজ্য সরকারের মোট ঋণের পরিমাণ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৮৭৮ কোটি…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বিগত ছয় মাসে ত্রিপুরা পুলিশ ক্রাইম ব্রাঞ্চকে ২২টি মামলা হস্তান্তর করা হয়েছে।২০২৪ সালের…