দৈনিক সংবাদ অনলাইনঃ বিরোধী জোট বনাম এনডিএ। পরবর্তী সংঘাত ও রাজনৈতিক লড়াই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। আর সেই লক্ষ্যেই উভয় পক্ষের রণকৌশল গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেলো। বিজেপির সাম্প্রতিককালের অন্যতম রাজনৈতিক ক্ষতি হলো গত দু’বছরের একের পর এক জোটরশিক এবং সমর্থক দলকে হারানো। তেলেগুদেশম থেকে যে প্রবণতার সূত্রপাত, সর্বশেষ সংযোজন তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি এবং নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের পক্ষে দুঃসংবাদ যে, এই আশঙ্কাজনক প্রবণতার সমাপ্তি ঘটছে না। বরং আরও বাড়ছে। কারণ, এবার নীতীশ কুমারকে নিয়ে নতুন জটিলতা। হঠাৎ নীতীশ কুমারের কন্ঠে বিদ্রোহের আভাস। উপলক্ষ হিসাবে তিনি সামনে রেখেছেন একটি বিশেষ ইস্যু। জাতপাত ভিত্তিক সেন্সাস। এই ইস্যুতে বিহারের বিজেপি ছাড়া সব দল এবং উত্তরপ্রদেশের সমাজবাদী পার্টি একজোট।
তাদের দাবি, ২০২১ সালে যে জনগণনা হওয়ার কথা ছিল এবং আগামী কিছুদিনের মধ্যে যে প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে, সেই সেন্সাসের মধ্যেই পৃথকভাবে জাতিগত সেন্সাসও করতে হবে আর এই দাবিতে নারাজ মোদি সরকার। সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যেভাবে সেন্সাসের কাজ হয় অর্থাৎ তফশিলি জাতি উপজাতিদের পরিসংখ্যান স্বাভাবিকভাবেই যেমন উঠে আসে, জনগণনা প্রক্রিয়ায় তেমনই থাকবে। কিন্তু সম্পূর্ণ পৃথকভাবে কোনও জাতিগত সেন্সাস হবে না। আর এই কেন্দ্রের আপত্তিকে গ্রাহ্য করতে নারাজ নীতিশ কুমার। তিনি এই ইস্যুতে এমনকী প্রধান প্রতিপক্ষ লালু প্রসাদ যাদবের দল রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গেও জোট বাঁধতে তৈরি। আর একজোট হয়ে তিনি এবং তেজস্বী যাদব দিল্লীতে এসে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই নিয়ে দাবিপত্র পেশ করে গিয়েছেন। সুতরাং রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে নীতীশ কুমারের যে কী অবস্থান হবে সেটা এখনও বিজেপির কাছে স্পষ্ট নয়। তাই আশঙ্কা একটা রয়েই যাচ্ছে। ঠিক এই আবহে আজ দিল্লীতে এসে জল্পনা আরও বাড়িয়ে দিয়ে গেলেন কে চন্দ্রশেখর রাও। তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর দিল্লী সফর বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে থাকছে। কারণ তিনি এসে আজ দফায় দফায় দুই বিরোধী নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন। আর দুপুরে তার সঙ্গে দেখা করতে আসেন অখিলেশ যাদব। অর্থাৎ বিরোধী জোট গঠনের একটি গোপন প্রক্রিয়া যে শুরু হয়েছে সেটা ক্রমেই স্পষ্ট। এর আগে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন দিল্লী এসে কেজরিওয়ালের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন। চন্দ্রশেখর রাও স্থির করেছেন আগামী পনেরো দিন ধরে বিভিন্ন রাজ্যে যাবেন। তিনি অঘোষিত একটি বিজেপি বিরোধী ফ্রন্ট গঠনের চেষ্টা করছেন বলে তার দলের পক্ষ থেকেই জানানো হচ্ছে। প্রত্যেক বিরোধী দলনেতা এবং বিজেপি বিরোধী দলগুলির মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেই তিনি বৈঠক করবেন বলে জানা যাচ্ছে। আপাতত প্রধান অ্যাজেন্ডা রাষ্ট্রপতি পদে বিরোধীদের সর্বসম্মত প্রার্থী মোনোনয়ন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-প্রধানমন্ত্রীনরেন্দ্র মোদি সবকা সাথ সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রয়াসের স্লোগান দিয়েছেন। আর…
প্রতিবেশী বাংলাদেশে গত ছয়মাস ধরে চলতে থাকা অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে একেবারে নিঃশব্দে এগিয়ে…
অনলাইন প্রতিনিধি:-প্রতিশ্রুতি দিয়ে রক্ষা করছে না সরকার। জেআরবিটির মাধ্যমে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ নিয়ে টালবাহানা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যেররাজধানী শহর আগরতলার যোগাযোগ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে উড়াল সেতু। শহরের পশ্চিম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যেরসরকারী স্কুলে পরীক্ষার সূচি প্রকাশ হতেই রাজ্যের কোমলমতি ছাত্রছাত্রীদের উপর জুলুমের অভিযোগ উঠেছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট একটি প্রতীককে ত্রিপুরা সরকারের রাজ্য প্রতীক/লোগো হিসেবে ব্যবহারের…