দৈনিক সংবাদ অনলাইন প্রতিনিধি!! আগামী লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের দুই আসনেই কংগ্রেস কে সমর্থন করুক সিপিএম সহ অন্য দল গুলি। এমনটাই চান কংগ্রেস নেতা সুদীপ রায় বর্মণ। বিলোনীয়ায় কর্মী সভায় অংশ নিয়ে এই কথা বলেন তিনি। এদিন তিনি আরও বলেন, রাজ্যে কিসের সুশাসন চলছে? বেকারদের কর্মসংস্থান নেই। তাকে কি সুশাসন বলে? নেশা মুক্ত রাজ্য গঠনের ডাক আসলে নেশায়যুক্ত হয়ে পড়েছে যুবসমাজ। রাজ্যের আনায় কানায় গলিতে গলিতে নেশার করাল গ্রাস। এ হচ্ছে সুশাসন। নিয়োগ নেই ।খাদ্যের অভাবে সন্তান বিক্রি হচ্ছে। অভাব অনটনে আত্মহত্যা করেছে।আইনশৃঙ্খলা তলানিতে। প্রত্যেকদিন বিভিন্ন ঘটনা হচ্ছে। খুন, ধর্ষণ, আত্মহত্যা,সংঘর্ষ। এটাই কি সুশাসন? তবে হ্যাঁ সারা রাজ্যে ফ্লাক্স এর মাধ্যমে সুশাসনের ঢালাও প্রচার। তা দেখতে পাচ্ছি। বাস্তব নিরিখে একটা জঙ্গলের রাজত্ব কায়েম হয়েছে এ রাজ্যে। বললেন সুদীপ রায় বর্মন। শনিবার তিনি বিলোনিয়া সফরে আসেন। কংগ্রেস ভবনে দলের নেতা কর্মী ও সমর্থকদের সাথে সাংগঠনিক বৈঠক করেন। বৈঠকের আগে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় তিনি উপরোক্ত অভিমত ব্যক্ত করেন। সুদীপ রায় বর্মন বলেন, কংগ্রেস রাজ্যে মুখ্য বিরোধী দল না হলেও মুখ্য বিরোধী দলের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।
জনগণের বিভিন্ন ইস্যু, সমস্যা সরকারের দৃষ্টিতে নেওয়া এবং সুরাহা চাওয়া হচ্ছে। রাজ্যে কয়েক মাসে কংগ্রেসের সাংগঠনিক তৎপরতা বেড়েছে। জেলা সফর, ব্লক ভিত্তিক কর্মসূচি, প্রদেশ সভাপতির সফর, রক্তদান বৃক্ষরোপণ ইত্যাদি কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির নির্দেশে তিনি বিলোনিয়া সফরে এসেছেন। সাংগঠনিক বিভিন্ন দিক দেখার জন্য। সংগঠনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া, দুর্বলতা কি কি রয়েছে। সুদীপ রায় বর্মন বলেন,আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ইন্ডিয়া জোটের সিদ্ধান্ত অনুসারেই দল কাজ করবে। আমি প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য শুনেছি। সিপিএম এখানে নাকি একাই লড়বে। বিজেপিকে পরাস্ত করতে হলে ইন্ডিয়া জোট সবাই মিলে যে সিদ্ধান্ত নেবে সে সিদ্ধান্ত অনুসারে চলতে হবে। এটাতো বিধানসভা বা উপনির্বাচন নয়। লোকসভা নির্বাচন। তাতে আমরা এখান থেকে একা লড়বো একথা আমি বলতে পারব না। কে কিভাবে লড়বে তা উপর থেকে নির্দেশ আসলে আমরাও সেভাবে কাজ করব। সুদীপ বর্মনের মতে ভয়াবহ পরিস্থিতি চলছে সারা রাজ্য জুড়ে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙ্গে চুরমার। কর্মসংস্থানের কোন উদ্যোগ নেই। প্রচুর শূন্য পদ পড়ে আছে। অকাল বর্ষণে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত ।তাদের পাশে সরকার নেই। সব মিলিয়ে প্রশাসন সম্পর্কে ভালো ইঙ্গিত দেয় না। এইসব জনগণের সমস্যা এবং ইসুগুলোকে পুঁজি করেই কংগ্রেস দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে জনগণের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলবে। গণতন্ত্রের শেষ কথা মানুষই বলে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-ফের লাইনচ্যুত ট্রেন। ছিটকে গেছে তিনটি কামড়া। ঘটনাটি ঘটেছে ওড়িশার তিতলাগড় স্টেশনের কাছে।…
অনলাইন প্রতিনিধি :-প্রথম সংক্রমণের ৫ বছরের রেষ কাটতে না কাটতেই নতুন করে চিনে খোঁজ মিলেছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-গত ৫ আগস্ট হাসিনা জামানার পতনের পর বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে ফাটল দেখা দেয়। তবে…
শুক্রবার মরিশাসের সংসদে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেন আসন্ন ন্যাশনাল ডে বা জাতীয় দিবসের উদযাপনে প্রধান অতিথি…
কোনও চাওয়া যখন পথের থেকে বেশি সংখ্যায় পথবন্ধক তৈরি করে, তাকে পরিত্যাগ করাই বিধেয়। কারণ…
অনলাইন প্রতিনিধি:- নারী নির্যাতন কিংবা মহিলা সংক্রান্ত অপরাধের সংখ্যা রাজ্যে উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। পাশাপাশি…