সব বয়সি মানুষের শরীরে পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পান করা উচিত । অ্যাসিডিটির সমস্যা , পিরিয়ডের সময় তীব্র যন্ত্রণা , কাজের ক্লান্তি , অস্থির অবস্থা— এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে এক গ্লাস দুধ । দুধে প্রোটিন , ভিটামিন , ম্যাগনেশিয়াম , পটাশিয়ামের মতো জরুরি উপাদান থাকে । তবে অনেকেই জানেন না কোন সময় দুধ পান করা উচিত । দুধ পানের পূর্ণ লাভ পেতে সঠিক সময় ও পদ্ধতি জেনে নেওয়া উচিত ।দুধ পানের সঠিক সময়- দুধ যেহেতু ভারী খাবার এটি রাতে না খাওয়াই ভাল । রাতে দুধ খেলে হজমের জন্য সময় পায় না । ফলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় । তাই বিকেলবেলা দুধ পান করুন । তবে দুধ সঠিক ভাবে হজমের জন্য দুপুরের খাবার খাওয়ার দু ” দু’ঘণ্টা পর পান করতে পারেন । ভারী খাবার খাওয়ার পর কখনও দুধ পান করবেন না । কারণ দুধ হজম করতে সময় লাগে তাই খাবার পর দুধ পান করলে খাবার হজম ঠিক ভাবে হয় না । এতে অ্যাসিডিটির মতো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে । যারা বদহজম বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা খালি পেটে দুধ খেতে পারেন । যাদের এই ধরনের সমস্যা নেই তারা এড়িয়ে চলুন । সব সময় টাটকা এবং ভাল করে ফুটিয়ে দুধ পান করুন । বাসি দুধ এড়িয়ে চলুন । কারণ বাসি দুধের থেকে টাটকা দুধের গুণগতমান অনেক বেশি । দুধ পানের আগে বা পরে টক জাতীয় ফল বা আঁচার কিছু খাবেন না । এছাড়াও নোনতা খাবার , ফাস্ট ফুড , চিপস এ জাতীয় খাবেন না । খেতে হলে এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে তবেই খাবেন । না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে । অনেক চিকিৎসকই পরামর্শ দেন , ঘুমোতে যাওয়ার আগে দুধে সামান্য হলুদ মিলিয়ে খাবার । দুধে সামান্য হলুদ একদিকে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় তেমনি হজমেও সহায়তা করবে । চিকিৎসকের এই পরামর্শ মেনে চলুন । তবে খাবার খাওয়ার ঘণ্টাখানেক পরে অবশ্যই দুধ পান করবেন । এতে আপনার ঘুমের সমস্যা দূর হবে ।ঠান্ডা দুধের চেয়ে গরম দুধ পান করাই ভাল । গরম দুধ হজমে সাহায্য করে । তবে অতিরিক্ত দুধ পান করবেন না । দিনে ১৫০ থেকে ২০০ মিলিলিটারই যথেষ্ট । ফল ও দুধ মিশিয়ে অনেকে মিল্কশেক খান । কিন্তু এটি পুরোপুরি এড়িয়ে চলা উচিত । কারণ এই খাবার হজমের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করে । দুখে থাকা উপাদান ত্বককে স্বাস্থ্যকর , নরম ও তরতাজা রাখতে সহায়তা করে । ত্বক সুন্দর রাখতে চাইলে প্রতিদিন দুধ পান করতে পারেন । চায়ের সঙ্গে দুধ মিশিয়ে না খাওয়াই ভাল । কিন্তু যারা দুধ চা খেয়ে অভ্যস্ত তারা কম চর্বিযুক্ত দুধ এবং চিনি কম দিয়ে খেতে পারেন । দুধ নিয়মিত পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে । যাদের দুধে এলার্জি রয়েছে , তাদের দুধ খাওয়া সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত । এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে দুগ্ধজাত খাদ্য খেতে পারেন । কাশি , হাঁপানি , ডায়রিয়া , পেটের ব্যথা বা বদহজমের সমস্যা থেকে থাকলে দুধ এড়ানো উচিত ।
অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…
কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…
অনলাইন প্রতিনিধি:-মুখ্যমন্ত্রীডা. মানিক সাহার নির্বাচনি এলাকার আপনজন ক্লাবের চাঁদার নামে বড় অঙ্কের তোলাবাজির অভিযোগের রেশ…