অনলাইন প্রতিনিধি :-জনগণের দাবি
বর্তমান পরিস্থিতিতে কৈলাসহর বিমানবন্দর চালু অতি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। একদিকে যেখানে ভারতের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি চলছে সেই সময় বাংলাদেশ সীমান্তে আইএসআই বাহিনীর গোপনে টহলদারি এক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে। যদি এই সময়ে কৈলাসহর বিমানবন্দর পুনরায় চালু হয় তাহলে রাজ্যের তিনটি জেলা ও আসাম রাজ্যের শ্রীভূমি জেলার নাগরিকরা কৈলাসহর বিমানবন্দরকে প্রথম পছন্দ করবেন। তাছাড়া ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে চিকিৎসা কিংবা ব্যবসার যোগাযোগের জন্য প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশের নাগরিকরাও কৈলাসহর বিমানবন্দরকে পছন্দের তালিকায় রেখেছে বলে জানা গেছে।দীর্ঘদিন থেকে কৈলাসহরবাসী বিমানবন্দর চালুর জন্য আন্দোলন করলেও আজও সেই আন্দোলন মান্যতা পায়নি।বিগত ২০১৮ সালের নির্বাচনের পূর্বে তৎকালীন বিজেপি দলের প্রদেশ সভাপতি কৈলাসহর এসে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে সরকার পরিবর্তন হলে কৈলাসহর বিমানবন্দর পুনরায় চালু ও কৈলাসহরে রেলপথ স্থাপন করা হবে।কিন্তু কৈলাসহরবাসী লক্ষ্য করছেন সরকার পরিবর্তনের সাত বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও আজ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত হয়নি। কংগ্রেস দল কৈলাসহর বিমানবন্দর ও কৈলাসহরের রেলপথ স্থাপন নিয়ে দীর্ঘদিন থেকে আন্দোলন করে আসছে। এই বিষয়ে বিধায়ক বীরজিৎ সিনহা বলেন, দেশ স্বাধীনের পর পণ্ডিত জহরলাল নেহেরু কৈলাসহর, খোয়াই, কমলপুর, আগরতলা ও কলকাতা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যোগাযোগের জন্য বিমানবন্দর স্থাপন করেন। কৈলাসহর বিমানবন্দরের প্রশস্ততা ও দৈর্ঘ্যতা কম। বড় বিমানের পাশাপাশি ছোট বিমান নামতে পারে না। যখন মনমোহন সিং প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তখন তিনি এক স্বাক্ষরে দেশে একশোটি বিমানবন্দর পুনর্নির্মাণের জন্য মঞ্জুর করেন।
সেই তালিকায় কৈলাসহর বিমানবন্দরের নাম ছিল। এর মধ্যে দেশে নিরানব্বইটি বিমানবন্দর চালু হলেও একমাত্র কৈলাসহর বিমানবন্দর চালু করা হয়নি। বিভিন্ন কারণে বাম সরকারের আমলে কিছু করা হয়নি। কৈলাসহর বিমানবন্দর যদি সঠিক ভাবে চালু করা হয় তাহলে জমি অধিগ্রহণ জরুরি। বর্তমানে সরকারের একটি আদেশে জেলাশাসক সার্ভে করে ৭২ একরের জায়গার একটি প্রস্তাব পাঠান। বিধায়ক বলেন, জেলা প্রশাসন থেকে তিনি বিষয়টি জেনেছেন। জমি অধিগ্রহণের পর এখানে বড় বিমান নামবে। তবে বর্তমানে একটি লক্ষ্যণীয় বিষয় হচ্ছে যে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের সম্মুখীন। বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এই বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। কারণ তখন কৈলাসহর বিমানবন্দর থেকে বিমান উঠলে গুরুত্বপূর্ণ বার্তায় পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হতো। বর্তমানে বর্ডারে উত্তেজনা চলছে। বিধায়ক বলেন, বিধানসভায় প্রশ্নের উত্তরে পরিবহণ মন্ত্রী বলেছেন ছোট বিমান উঠা নামার চেষ্টা করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় বিমান পরিবহণ মন্ত্রী আসবেন।বিধায়ক বলেন, আমরা প্রস্তুত কয়েক হাজার লোক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে স্মারকলিপি প্রদান করবে। আন্তর্জাতিক সীমান্তে থাকায় এই বিমানবন্দর বর্তমানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া পর্যটকরা এখানে আসেন। বিদেশি পর্যটকদের কাছে বিমান না থাকায় আসা যাওয়া কষ্টকর হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। তবে বিধায়ক আশাবাদী রাজ্য সরকার বর্তমান পরিস্থিতিতে কৈলাসহর বিমানবন্দর চালুর জন্য আন্তরিক ভূমিকা গ্রহণ করবে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-একদিকে আর্থিক সংকট অপরদিকে শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে চ্যালেঞ্জ দিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রেকর্ড ফলাফল…
অনলাইন প্রতিনিধি :এবছর কমলপুর দ্বাদশ শ্রেণি বিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে ৩৮০ নম্বর…
অনলাইন প্রতিনিধি :-মাত্র একদিন আগেই রাজ্যের বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ খোলেন বিদ্যুৎমন্ত্রী রতনলাল…
বিয়ের ছয়দিনের মাথায়, মধুচন্দ্রিমা যাপনে গিয়ে চোখের সামনে জঙ্গিদের বুলেটে স্বামীকে হারানো স্ত্রীর বুকফাটা কান্না…
দৈনিক সংবাদ অনলাইন :-বর্তমানে সারা বিশ্বের প্রতিদিনে খাদ্য তালিকা খাদ্যের আঁশের ওপর বেশ জোর দেওয়া…
অনলাইন প্রতিনিধি :-মু 'খের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতি মনোযোগ না দেওয়া এবং অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি খাবার বা…