অনলাইন প্রতিনিধি || আমাদের রাজ্যে এতো সুন্দর পর্যটন ক্ষেত্র রয়েছে যা রাজ্যের মানুষের অনেকেরেই জানা নেই। বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে নারিকেল কুঞ্জের একাধিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মানুষের জনসম্মুখে উঠে আসে। আর দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর প্রথমবার নারিকেল কুঞ্জ পরিদর্শনে এসে এতো সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখে আমি মুগ্ধ হই এবং নারিকেল কুঞ্জে বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে একটি রিভিউ মিটিং করি। রাজ্যের পর্যটন দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী উপরিউক্ত কথাগুলি বলেন।মন্ত্রীর সঙ্গী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন এমডিসি ভূমিকা নন্দ রিয়াং, পর্যটন দপ্তরের সেক্রেটারি উত্তমকুমার চাকমা,দপ্তরের অধিকর্তা তপনকুমার দাস, ধলাই জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক,গণ্ডাছড়া মহকুমাশাসক অরিন্দম দাস সহ বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকগণ এবং সমাজসেবী সমীর রঞ্জন ত্রিপুরা, বিকাশ চাকমা, বেসরকারী সংস্থার কর্ণধার দ্বীপ দেবনাথ সহ ওইএলাকার সোসাইটির সদস্যগণ।মন্ত্রীর উপস্থিতিতে রিভিউ মিটিংয়ে একাধিক কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী বলেন,নারিকেল কুঞ্জে পর্যটকদের জন্য তৈরি হবে সেলফি পয়েন্ট,পর্যটকদের নিরাপত্তা কঠোর করতে নারকেল কুঞ্জে এক কোটি পঁচিশ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হবে।
রাউণ্ডারি ওয়াল,লাগানো হবে নতুন করে নারিকেল গাছের চারা, নারিকেল কুঞ্জে আইসল্যাণ্ডে কোনও ধরনের পকনিক স্পট বসানো যাবে না। পিকনিক করতে আসা পর্যটকরা ডম্বুর জলাশয়ের অন্য অন্য দ্বীপগুলি ব্যবহার করতে পারবে। বাগানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং গরু প্রবেশ না করার জন্য সোসাইটির সদস্যদের দায়িত্ব নিতে হবে। মন্ত্রী বলেন,নারিকেল কুঞ্জে সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হবেন মহকুমাশাসক এবং মেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন মহকুমা পুলিশ আধিকারিক। নারিকেল কুঞ্জ গণ্ডাছড়া থেকে যাওয়ার পথে দুইটি ব্রিজের কাজ চলছে।পূর্তদপ্তরের আধিকারিক জানান, দুই মাসের মধ্যে অর্ধসমাপ্ত বেইল ব্রিজের কাজগুলি সম্পূর্ণ হবে।মন্ত্রী সর্বপ্রথম নারকেল কুঞ্জের বিদ্যুৎ পরিষেবার খুঁজ খবর নেন।
বিদ্যুতের সমস্যার কথা শুনে একপ্রকার ক্ষুব্ধ হন বেসরকারী সংস্থা ফিডকোর উপর।তিনি বলেন,বিদ্যুৎ পরিষেবা নারিকেল কুঞ্জে উন্নত করতে হবে।পর্যটন দপ্তরের আধিকারিক অভিযোগ করেন, অত্যাধুনিক লগ হাটগুলিতে নিম্নমানের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম যেমন এমসিবি ব্যবহার করা হয়েছে যার দরুন দ্রুত বিদ্যুৎ সমস্যা দেখা দিচ্ছে।মন্ত্রী নির্দেশ দেন তা সরেজমিনে তদন্ত করার জন্য।পর্যটকদের জন্য একাধিক টয়লেট বাথরুম তৈরি করা হবে। সুইমিং পুলের ব্যবস্থা করা হবে,অত্যাধুনিক লগ হাটে থাকা পর্যটকদের জন্য বিশেষ বারের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান তিনি।পরিশেষে মন্ত্রী ওয়াটার স্কুটারের উপভোগ করেন,সব মিলে পর্যটন দপ্তরের মন্ত্রী ডম্বুর জলাশয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে আপ্লুত হন।এছাড়া ডম্বুর জলাশয়ের পর্যটকদের জন্য রয়েছে ওয়াটার স্কুটার,ওয়াটার বেলুন,সাইক্লিন ব্যবস্থা, হাউস বোট ইত্যাদি। বর্তমানে নারকেল কুঞ্জ পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন বেসরকারী সংস্থা হিরো দ্বীপ। বেসরকারী সংস্থার পরিবেশনাই মুগ্ধ হলেন মন্ত্রীসহ উপস্থিত আধিকারিকগণ।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…