রাজ্যের সিপিএম দল সবসময় নেগেটিভ চিন্তাভাবনা নিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে।রাজ্যে নাকি আইনশৃঙ্খলা নেই। কাজ নেই। জল নেই। খাদ্য নেই। খুন সন্ত্রাস। ইত্যাদি ইত্যাদি। হেবিট হয়ে গেছে এসব বলা।মুখস্ত হয়ে গেছে। আমি বলতে চাই আমরা গুণ্ডামিতে বিশ্বাস করি না। সন্ত্রাসে বিশ্বাস করি না। ছেন উচ্ছৃঙ্খলতায় বিশ্বাস করি না। সিপিএম রাজ্যে অশান্তির বাতাবরণ সৃষ্টি করতে চাইছে। যেভাবে উন্নয়ন হচ্ছে, জনগণ যেভাবে বিজেপিকে আপন করে নিয়েছে তা পছন্দ হচ্ছে না।শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা গড়ার লক্ষ্যে ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বিভিন্ন দপ্তরের মন্ত্রীরাও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। রেল থেকে শুরু করে বিমান জাতীয় সড়ক, ইন্টারনেট, স্বাস্থ্য, শিক্ষা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন চলছে। যা আগে কখনও কল্পনা করা যায়নি।সিপিএম শাসনে রাজ্যের জনগণের মৌলিক অধিকার হরণ করেছে। দাবিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। শুধু বলতো কেন্দ্র দিচ্ছে না। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। দাবি আদায়ে সংগ্রাম করতে হবে। আমরা তো এইসব কথা বলছি না।রেগায় মজুরি বেড়েছে। সামাজিক ভাতা বেড়েছে। কর্মচারীদের ভালো মাত্রায় ডিএ দেওয়া হয়েছে। ব্যাপক হারে ঘর দেওয়া হয়েছে। কৃষকদের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে সহযোগিতা করা হচ্ছে। বাড়ি বাড়ি পানীয় জল সংযোগ থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ, গ্যাস সংযোগ ইত্যাদি কেন্দ্রীয় প্রকল্প রাজ্যে ব্যাপকভাবে রূপায়িত হচ্ছে। ফ্রিতে রেশন দেওয়া হচ্ছে। সবকিছুই তো দিচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। বলার কিছু নেই।
বললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা। বিলোনীয়ায় বিজেপির জনবিশ্বাস যাত্রায় শুক্রবার রাতে বিলোনীয়া শহর পরিক্রমায় অংশ নেন মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা। রাতে বিলোনীয়া বনকরে এক সভায় বক্তব্যে মুখ্যমন্ত্রী উপরোক্ত অভিমত ব্যক্ত করেন। সিপিএম দিবাস্বপ্ন দেখছেন। আবার নাকি ক্ষমতায় চলে আসবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন ২৩ নির্বাচনের পরে সিপিএমকে মাইক্রোস্কোপ দিয়েও আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। ব্লকে ব্লকে দুর্নীতি থেকে শুরু করে কেলেঙ্কারির শেষ নেই সিপিএম আমলে। বিজেপি জোট সরকার জনগণের কাছে স্বচ্ছতা এবং সততার প্রমাণ দিয়েছে। টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের যারা চাকরি পেয়েছে খোঁজ নিয়ে দেখুন স্বচ্ছতা রয়েছে কি না। সিপিএম সমর্থিত পরিবারেও চাকরি হয়েছে। ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ সবকা বিশ্বাস’ নীতি হলো বিজেপির মূলমন্ত্র বললেন মুখ্যমন্ত্রী। সরকারের সদিচ্ছা জনগণ বুঝতে পেরেছে। কাজের নিরিখে জনগণ আমাদের ভোট দেবে। সিপিএম জনগণের অধিকার কেড়ে নিয়ে বিগত দিনে শাসন চালিয়েছিল। কংগ্রেস সম্পর্কে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, উচ্ছৃঙ্খলতার আরেক নাম হচ্ছে কংগ্রেস। নাম উল্লেখ না করে বলেন, এক বিধায়কের লাইফ সার্কেল দেখুন। প্রথমে কংগ্রেস, তারপর তৃণমূল কংগ্রেস, তারপর বিজেপি।আবার কংগ্রেসে। সিপিএম এবং কংগ্রেস এদের যোগফলের মতনই তৃণমূল কংগ্রেস। পশ্চিমবঙ্গে দেখুন খুন সন্ত্রাস থেকে শুরু করে কিছুই বাদ নেই। কলকাতা থেকে কিছু কিছু প্রতিনিধি রাজ্যে আসতে শুরু করেছে। বিভিন্ন অভিযোগ তুলে রাজ্যে অস্থির বাতাবরণ তৈরি করার চেষ্টা সম্পর্কে আপনারা সতর্ক থাকুন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আগামী নির্বাচনে পদ্মফুল চিহ্নে বোতাম টিপে বিজেপিকে ভোট দিয়ে রাজ্যের আরও অগ্রগতি এবং সিপিএমের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবেন আবেদন রইল। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি দল পুনরায় ক্ষমতায় আসছে এটা নিশ্চিত। মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা সিপিএম এবং কংগ্রেস যারা করেন তাদের বিজেপি দলে আসার আহ্বান জানান।বললেন বিজেপি মানে গঙ্গা। গঙ্গাতে স্নান করলে শাপমোচন হয়।এদিন জনবিশ্বাস যাত্রায় মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা ছাড়াও স্থানীয় বিধায়ক অরুণ চন্দ্র ভৌমিক, বিধায়ক শঙ্কর রায়, বিজেপি দলের প্রদেশ এবং স্থানীয় বিভিন্ন নেতৃবৃন্দরা অংশ নেয়।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…