প্রশ্নের মুখে বৈধ সীমান্ত বাণিজ্য, আমদানির তুলনায় রপ্তানি নামমাত্র, পরিস্থিতি চিন্তাজনক!!
নির্মাণ কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে নির্দেশ, ডিসেম্বরে চালু হবে সেকেরকোট ফুয়েল স্টোরেজ ডিপো : সুশান্ত!!


অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে ডিজেল,পেট্রোল ও কেরোসিনের বাফার স্টক করতে ৬৫৬ কোটি টাকার ব্যয়ে সেকেরকোটে নির্মিত হচ্ছে ফুয়েল স্টোরেজ ডিপো।৮২.৫২ একর জায়গা নিয়ে নির্মিত হচ্ছে ফুয়েল স্টোরেজ ডিপো। ফুয়েল স্টোরেজ ডিপোতে ডিজেল, পেট্রোল,কেরোসিন মিলে ২০৬০০ কিলোলিটার জ্বালানি মজুত রাখা যাবে।ইতিমধ্যে এই প্রজেক্টের কাজ ৭৬ শতাংশ সম্পন্ন হয়ে গেছে।বাকি ২৪ শতাংশ কাজও দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করার কাজ চলছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফুয়েল স্টোরেজ ডিপোর যাবতীয় নির্মাণ কাজ শেষ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রবিবার সেকেরকোটস্থিত ফুয়েল স্টোরেজ ডিপোর নির্মাণ কাজের অগ্রগতি সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করতে আইওসিএল এবং খাদ্য দপ্তরের
আধিকারিকদের নিয়ে নির্মাণ স্থল পরিদর্শনকালে খাদ্য,পর্যটন ও পরিবহণমন্ত্রী খাদ্যমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এতথ্য জানান।
মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী জানান, সেকেরকোটস্থিত ফুয়েল স্টোরেজ ডিপোটি আগামী ডিসেম্বর মাসে চালু করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ চলছে।
শ্রীচৌধুরী জানান,তার দৃঢ় বিশ্বাস ডিসেম্বরের আগেই যাবতীয় নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে এবং ডিসেম্বর মাসেই ডিপোটি চালু করা যাবে। ডিপোটি চালু হলে পেট্রোল, ডিজেল ও কেরোসিনের পর্যাপ্ত মজুত থাকবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে গেলেও রাজ্যে পেট্রোল, ডিজেল, কেরোসিনের সংকট সৃষ্টি হবে না। কেন না, সেকেরকোটে ফুয়েল স্টোরেজ ডিপো চালু হলেও বর্তমানে চালু থাকা ধর্মনগরের ডিপোও চালু থাকবে। এতে রাজ্যের জ্বালানী জনিত সমস্যার সমাধান হবে বলে জানান মন্ত্রী। রবিবার নির্মিয়মাণ সেকেরকোটের ফুয়েল স্টোরেজ ডিপো পরিদর্শনকালে মন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন খাদ্য দপ্তরের সচিব দেবপ্রিয় বর্ধন, অধিকর্তা সুমিত লোধ, আইওসিএলের এবং পূর্ত দপ্তরের আধিকারিকরা।