লক্ষ্য ২০৪৭।এজন্য দীর্ঘমেয়াদি চিন্তাভাবনা রেখে উন্নয়নের রূপরেখা ঠিক করতে হবে।আর তা যদি সম্ভব হয় তাহলে ২০৪৭- এর মধ্যে ভারত একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে বাধ্য।বক্তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।শনিবার ছিল নীতি আয়োগের গভর্নিং কাউন্সিলের বৈঠক।২০৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন করতে চলেছে।এই সময়ের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে বানানোর পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার।এদিন নীতি আয়োগের অষ্টম গভর্নিং কাউন্সিলের বৈঠকে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।তবে মোদি যখন তার অষ্টম নীতি আয়োগের গভর্নিং কাউন্সিলের বৈঠকে ভাষণ দিচ্ছিলেন তার ভাষণ শোনার জন্য ১১ জন বিরোধী দলের বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা গরহাজির ছিলেন এটা একটা নজিরবিহীন ঘটনা।এদিন নীতি আয়োগের বৈঠকশেষে আয়োগের সিইও বিভিআর সুব্রহ্মনিয়াম বলেন,১১ জন মুখ্যমন্ত্রী আজকের বৈঠকে হাজির হননি।নয়াদিল্লীর প্রগতি ময়দানের নবগঠিত কনভেনশন সেন্টারে এদিন বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। জি-২০ সম্মেলনের বর্ষে এই প্রথম প্রগতি ময়দানের কনভেনশন সেন্টারে নীতি আয়োগের বৈঠক অনুষ্ঠিত হলো।এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তার ভাষণে বলেন,রাজ্যগুলির মতামত নেওয়া আমাদের একান্ত বাঞ্ছনীয়।কেন না রাজ্যগুলিরও একটি লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। রাজ্যগুলির,জেলাগুলির যে লক্ষ্য তা জাতীয় লক্ষ্যের সাথে মিলেমিশে দেশের একটি লক্ষ্যমাত্রা পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে আগামীর লক্ষ্যে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাজ্যগুলিকে অর্থনৈতিকভাবে বলিষ্ঠ কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে যাতে রাজ্যগুলি স্বয়ম্ভর হতে পারে এবং জাতীয় ক্ষেত্রে তাদের যোগদান রাখতে পারে।আখেরে এতে করে রাজ্যের নাগরিক, দেশের নাগরিকরা সমৃদ্ধ হবে।
এ দিনের বৈঠকে বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে কথা হয়।স্বাস্থ্য, দক্ষতা উন্নয়ন, মহিলা ক্ষমতায়ন, পরিকাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদির উন্নয়ন ঘটিয়ে ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করাই হবে নীতি আয়োগের এ জাতীয় বৈঠকের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য বলে জানান সিইও।বৈঠকে পৌরোহিত্য করেন
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ,নির্মলা সীতারামন, পীযূষ গোয়েলসহ উত্তরপ্রদেশ, আসাম, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, ত্রিপুরাসহ বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা।পশ্চিমবঙ্গ, পাঞ্জাব, দিল্লী সহ ১১টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা এই বৈঠক বয়কট করেন।প্রতি বছরই নীতি আয়োগের গভর্নিং কাউন্সিলের বৈঠক হয়।গত বছর এই বৈঠক হয় ৭ আগষ্ট। করোনাকালে ২০২০ সালে এই বৈঠক হয়নি।নীতি আয়োগের প্রথম বৈঠক হয় ২০১৫ সালের ৮ ফেব্রুয়ারী।এদিকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার শনিবার কেন্দ্রকে দোষারোপ করে বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার নীতি আয়োগের বৈঠকে সব রাজ্যকে যোগদান করাতে ব্যর্থ হয়েছে।মূলত নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠান সব বিরোধী রাজনৈতিক দল বয়কট করাতেই নীতি আয়োগের বৈঠকও এ দিন বিরোধীরা বয়কট করেছে।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ আজকের সমাজে একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে পরিচিত।এই রোগটি ধীরে ধীরে বাড়ছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষাসূচি এগিয়ে আনা হবে।২০২৫ সালে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক এবং…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠার পর রাজ্যের কৃষকদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সরকারের…
গুণ-বিচার পরে, আগে তো দর্শনধারী!এই আপ্তবাক্য আজকের ডিজিটাল জেট যুগে একেবারে সর্বাংশে সত্য। দর্শন অথে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডবলইঞ্জিনের সরকারের ক্ষমতা ঠুনকো।কোনও প্রতিশ্রুতি পালন বা পদক্ষেপ নিতে পারছে না।অন্তত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার উত্তরাখণ্ডের গারওয়াল থেকে কুমায়ুন এর দিকে গন্তব্য ছিল বাসটির। বাসে তখন কমপক্ষে…