অনলাইন প্রতিনিধি :-ব্লাড ব্যাঙ্কগুলিতে নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সময়োপযোগী।যাতে এই বিরল রক্তের গ্রুপের রোগীদের অসুবিধার সম্মুখীন হতে না হয়।
রবিবার কৃষ্ণনগর বয়েজ ক্লাবের উদ্যোগে বিজয় কুমার উচ্চতর বালিকা বিদ্যালয়ে আয়োজিত স্বেচ্ছা রক্তদান শিবিরের উদ্বোধন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা।
অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ডা. সাহা বলেন, রক্তদানের কোনও বিকল্প নেই।রক্তদান অন্যদেরও অনুপ্রাণিত করে। এটাই মূল লক্ষ্য।জনসংখ্যার প্রায় পনেরো শতাংশের নেগেটিভ রক্তের গ্রুপ রয়েছে, যা খুবই বিরল।তিনি বলেন, যখনই রক্তদান শিবিরে অংশ গ্রহণ নেন, তখন নেগেটিভ রক্তের গ্রুপের কতজন লোকজন উপস্থিত রয়েছেন সেবিষয়ে খোঁজ খবর নেন। নেগেটিভ ব্লাড গ্রুপের সংরক্ষণ রাখা সুনিশ্চিত করতে হবে,যাতে এই বিরল রক্তের গ্রুপের রোগীরা কোনও ধরনের অসুবিধার সম্মুখীন না হন।রক্তদানকে শুধুমাত্র আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে এটিকে আন্দোলনে পরিণত করা উচিত। যা ত্রিপুরায় নবজাগরণ বয়ে আনবে।
অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী সমাজে ইতিবাচক পরিবেশ গড়ে তুলতে ক্লাবগুলির ভূমিকার উপর গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন,একটি ক্লাব সকলের জন্য।সমাজের সকল সদস্যের অবদান অপরিহার্য।একটি ক্লাবের উচিত একটি ইতিবাচক পরিবেশ প্রতিফলিত করা, যেখানে অধ্যাপক, ইঞ্জিনীয়ার, ডাক্তার, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ থাকবেন।ক্লাবগুলিতে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হওয়া উচিত মহিলাদেরও।কারণ বর্তমান পরিস্থিতির নিরিখে তারা স্ব স্ব এলাকা বা সমাজের প্রতিনিধিত্ব করবেন। পাশাপাশি ব্লাড ব্যাঙ্কগুলিতে রক্তের সঠিক মজুত এবং রক্তদান শিবিরের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার উপর গুরুত্ব তুলে ধরেন ডা. সাহা।অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র তথা বিধায়ক দীপক মজুমদার সহ আয়োজক সংস্থার কর্মকর্তাগণ।
রবিবার আগরতলায় দুটি পৃথক রক্তদান শিবিরের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা। মুখ্যমন্ত্রী দুটি অনুষ্ঠানেই সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে রক্তদানে এগিয়ে আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।সিভিল সার্ভিস অফিসার্স ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয় রাজ্য অতিথিশালায়। মুখ্যমন্ত্রী প্রদীপ জ্বালিয়ে এই শিবিরের উদ্বোধন করেন। মুখ্যমন্ত্রী রক্তদাতাদের সাথে কথা বলেন এবং তাদের উৎসাহিত করেন, ধন্যবাদ জানান।অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মুখ্যসচিব জে কে সিনহা, রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক অমিতাভ রঞ্জন, প্রধান মুখ্য বনসংরক্ষক ড. কে এম কানকোরে প্রমুখ।
মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা সিভিল সার্ভিস অফিসার্স ইনস্টিটিউটের রক্তদান শিবিরে আরও বলেন,রাজ্যে শীর্ষস্তরের অফিসার ও তাদের পরিবারবর্গের দ্বারা আয়োজিত এই রক্তদান সারা রাজ্যে একটি বিশেষ বার্তা নিয়ে যাবে।এটা একটা দৃষ্টান্তও বটে।তিনি বলেন, কর্মসূত্রে দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে অফিসাররা এসেছেন। সবার ঐক্যবদ্ধ এই আয়োজন যেন বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যকেই প্রতিফলিত করছে।মুখ্যমন্ত্রী বলেন, অফিসাররা হচ্ছেন প্রশাসনের কাণ্ডারী।তাদের মাধ্যমেই সরকারের কাজকর্ম রূপায়িত হয়ে থাকে।অফিসারদের সাহায্য ও দ্রুত তৎপরতার ফলেই খুব অল্প সময়ের মধ্যে রাজ্যে পঞ্চায়েত স্তর পর্যন্ত ই-অফিস ব্যবস্থা চালু করা গেছে।মুখ্যমন্ত্রী সিভিল সার্ভিস অফিসার্স ইনস্টিটিউটের সামাজিক কর্মকাণ্ডের ভূয়সী প্রশংসাও করেন।
অনলাইন প্রতিনিধি :-উত্তপ্ত মহারাষ্ট্রের নাগপুরের মহল এলাকা ৷ ধর্মীয় গ্রন্থ পুড়িয়ে দেওয়ার গুজব ছড়ানোয় পাথর…
অনলাইন প্রতিনিধি :-আবারও সিবিএসসি পরিচালিত দশমমানের ককবরক ভাষা পরীক্ষায় বঞ্চিত হলেন রাজ্যের ছাত্রছাত্রীরা।সোমবার অনুষ্ঠিত দশম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-প্রিডায়াবেটিস এই বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই।এক গবেষণায় জানা গেছে, ৮০ শতাংশই…
অনলাইন প্রতিনিধি :-যাবতীয় প্রস্তুতিচূড়ান্ত।চলতি বছরের আগামী এপ্রিল মাসের শেষ দিকে অথবা মে মাসের প্রথম দিকে…
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে এমন অনেক পরিস্থিতি দেখা গেছে,যেখানে শত্রুরা বন্ধুতে পরিণত হয়েছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-হার্ভেকে গত ম্যাচে হারানোর পরই এ গ্রুপ থেকে সমীরণ চক্রবর্তী স্মৃতি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের…