২০২৪ সালের আগেই ঘর গোছাতে উঠেপড়ে নামছে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব । রাজ্যে রাজ্যে যা পরিস্থিতি এখন বিজেপির মধ্যে প্রয়োজন অনুভূত হচ্ছে যে , নতুন করে জোট শরিক দরকার । ২০১৪ সালে বিজেপির কাছে যে জোটশরিক ছিল , এখন সেই ঘর প্রায় শূন্য । প্রায় কেউই নেই । কিন্তু অন্যদিকে এককভাবে বিজেপি গরিষ্ঠতা পাবেই এরকম নিশ্চয়তা তথা আত্মবিশ্বাসের উপর নির্ভর করে বসে থাকতে অমিত শাহ , নরেন্দ্র মোদি এবং জগৎ প্রকাশ নাড্ডারা রাজি নন । তাই রাজ্যে রাজ্যে আঞ্চলিক দলগুলিকে কাছে পেতে এখন থেকেই ঝাঁপাচ্ছে । জগৎ প্রকাশ নাড্ডা তো বটেই , এবার অমিত শাহ যাচ্ছেন বিভিন্ন রাজ্যে ।
এই মাসেই বিহার যাবেন তিনি । দুদিনের সফরে । এর আগেই ঝাড়খণ্ডের অপারেশন লোটাস সফল করতে বিজেপির ক্রাইসিস ম্যানেজার টিমকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে । ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা , কংগ্রেস , রাষ্ট্রীয় জনতা দলের জোট সরকারের কাছে মোট ৪৯ জন বিধায়ক আছে . কিন্তু তার মধ্যে থেকে ১২ জনকে কাছে নিয়ে আসতে সফল হলেই বিজেপি সরকার গড়ে ফেলতে পারবে । আর সেই লক্ষ্য নিয়েই বিধায়কদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হচ্ছে । কিন্তু ৩২ জন বিধায়ককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে রায়পুরে । ছত্তিশগড়ে যেহেতু কংগ্রেসের সরকার , তাই সেখানে বিজেপির হাত পৌঁছবে না এই আশা করা হচ্ছে ।
অন্যদিকে দক্ষিণ ভারত সফরে যাবেন জগৎ প্রকাশ নাড্ডা এবং অন্য মন্ত্রীরা । আজ থেকেই এই প্রচারাভিযান শুরু হয়েছে । প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কেরলের কোচি শিপইয়ার্ডে উদ্বোধন করেন এয়ারক্র্যাফট কেরিয়ার যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিক্রান্ত । প্রথমত , আইএনএস বিক্রান্ত ১৯৫৭ সালে ব্রিটেনের থেকে নেওয়া হয়েছিল । সেই বিক্রান্ত বহু যুদ্ধের সাক্ষী । সেটি নয়ের দশকে বদলে ফেলে নতুন করে আইএনএস বিক্রান্ত গঠনের পরিকল্পনা নেওয়া হয় । আজ কেরলে যে নয়া বিক্রান্তের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে সেটি আধুনিক তো বটেই , সর্বোপরি সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত ।
প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন দক্ষিণ ভারতের প্রান্তে এই বিক্রান্ত থেকেই ভারতের আত্মনির্ভরতা এবং শক্তিশালী হওয়ার পথে যাত্রা শুরু হলো । এদিকে শিবসেনা থেকে আকালি দল । সংযুক্ত জনতা দল থেকে তেলুগু দেশম। একের পর এক জোটশরিক বিগত আট বছরে এনডিএ জোট ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছে । সংখ্যাগত শক্তিতে বিজেপির কোনও সমস্যা নেই । কারণ এককভাবেই বিজেপি লোকসভায় তিনশোর বেশি আসনে জয়ী হয়েছিল । কিন্তু রাজ্যে রাজ্যে বিজেপির শক্তিক্ষয়ও হয়েছে ।
আগামী বছর আট রাজ্যের ভোটের আগেই তাই জোট নিয়ে আসরে নামছেন মোদি ও তার সেনাপতিরা । কারণ , ২০২৪ সালে এককভাবে ২৭২ আসন পাওয়া না গেলে জোট অথবা সমর্থক দলের দরকার হবে । বর্তমানে এমন কোনও দল নেই এনডিএ জোটে যাদের কাছে এমনকী ১০ টির বেশি আসনও থাকতে পারে । সেই কারণে দক্ষিণ ও পূর্ব ভারতে জোট শরিক চাইছে বিজেপি । চন্দ্ৰবাবু নাইডু , আকালি দলকে আবার জোটে ফিরে পেতে চায় বিজেপি ।
অনলাইন প্রতিনিধি:-প্রথমদিনের মতোই উড়ান আয়োজিত ত্রিপুরা লিটারেচার ফেস্টিভ্যালের দ্বিতীয়দিনও ছিল শ্রোতা ও দর্শকে পরিপূর্ণ। সাহিত্য,…
অনলাইন প্রতিনিধি :-শনিবার আমেরিকার পেনসিলভ্যানিয়া প্রদেশের ইয়র্ক কাউন্টির ‘ইউপিএমসি মেমোরিয়াল হাসপাতাল’ নামে ওই হাসপাতালে ঢুকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-আগরতলা-গুয়াহাটি-আগরতলার মধ্যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলাচল এখন শুধুই সময়ের অপেক্ষা। এই মন্তব্য করেন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২৪ ঘণ্টা ধরে তেলঙ্গানার শ্রীসৈলাম সুড়ঙ্গে আটকা পড়েছেন আট শ্রমিক। কাদাজলে ভরে গিয়েছে…
মার্কিন প্রেসিডেন্ট গণতান্ত্রিক রায়ের দুই লাইনের এক মন্তব্যে, শুরু হয়েছে।পরিস্থিতি এমন জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছে যে,…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বিগত বামফ্রন্ট সরকারের আমল থেকেই কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার দুর্নীতির আখড়া হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে।দুর্নীতির…