অনলাইন প্রতিনিধি :-মানুষের জীবন অতি মূল্যবান।জীবন রক্ষার দায়িত্বও নিজেদের নিতে হয়। অসচেতনার জন্য প্রায়দিনই পথ দুর্ঘটনায় জীবনহানি ঘটে চলছে। সচেতনতা ও সতর্কতা অবলম্বনের মাধ্যমে সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি এড়ানো সম্ভব।এজন্য যানবাহন চালক, সহযাত্রী ও পথচারীদের সড়ক সুরক্ষা বিষয়ক সমস্ত নিয়মাবলি মেনে চলা দরকার।সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জনসচেতনতা। রবিবার স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে পরিবহণ দপ্তর আয়োজিত সড়ক সুরক্ষা কর্মসূচির উদ্বোধন করে মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা একথা বলেন।
অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা বলেন, কোথাও কোনও ব্যক্তি দুর্ঘটনার কবলে পড়লে তার প্রাণ বাঁচাতে তাৎক্ষণিক সকলকে মানবিকবোধ নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে।তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতে প্রতিবছর প্রায় দেড় লক্ষ লোক প্রাণ হারাচ্ছেন ও প্রায় পাঁচ লক্ষ লোক আহত হয়ে পঙ্গু হয়ে পড়ছেন।নেশা আসক্ত হয়ে যানবাহন চালানো, ফুটপাত ব্যবহার না করা, যত্রতত্র পার্কিং করে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা ইত্যাদি কারণেই সড়ক দুর্ঘটনাগুলি ঘটে থাকে। গাড়ি চালানোর সময় সচেতনতা অবলম্বন করা অত্যন্ত জরুরি।এতে করে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব। ট্রাফিক নিয়মবিধি মেনে চলা ও সড়ক সুরক্ষার বিষয়ে জনসচেতনতা সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে সড়ক দুর্ঘটনা অনেকাংশে হ্রাস করা সম্ভব।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ত্রিপুরায় বর্তমানে রেজিস্ট্রিকৃত যানবাহনের সংখ্যা ৭ লক্ষ ৮৭ হাজার ২০৩টি।এরমধ্যে দ্বিচক্র যানের সংখ্যা ৫ লক্ষ ৫৬ হাজার ৫১৯টি।এই যানবাহনগুলির সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণ ও সড়ক দুর্ঘটনা কমানোর জন্য পরিবহণ দপ্তর থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।স্টেট রোড সেফটি কাউন্সিল, রোড সেফটি কমিটি, লিড এজেন্সি গঠিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে পরিবহণ মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন,২ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে পরিবহণ দপ্তরের উদ্যোগে সড়ক সুরক্ষা পর্যবেক্ষণের জন্য জেলা পরিবহণ আধিকারিকদের অধীনে ৮টি গাড়ি এবং আরক্ষা দপ্তর তথা রাজ্য ট্রাফিক পুলিশের জন্য ৮টি গাড়ি প্রদান করা হয়েছে।সঠিক পরিকাঠামোর মাধ্যমে জনগণের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে জনসচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনার ফলে অনেকেই অকালে মৃত্যুবরণ করছে।এরফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বহু পরিবার। অনুষ্ঠানে এছাড়া, বক্তব্য রাখেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র ও জারি করা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই জনমনে প্রশ্ন উঠেছে, আগরতলা শহরে কি তালিবানি সংস্কৃতির আমদানি হয়েছে?শহরে ফ্ল্যাট এবং দোকান ভাড়া দিতে গেলে এবং ভাড়া নিতে হলে মালিক- ভাড়াটিয়া উভয়কে স্থানীয় ক্লাবের অনুমতি অথবা অনুমোদন নিতে হবে। এমন নজিরবিহীন কাণ্ডের কথা তো এর আগে কোথাও দেখা যায়নি, শোনাও যায়নি। তাছাড়া অন্যের বাড়ি (ফ্ল্যাট) এবং দোকান কি করে ক্লাবের আওতাধীন হয়?এই রাজ্যে কি আইন, প্রশাসন বলতে কিছুই নেই? গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে পথচলতি মানুষের এই ফতোয়া দেখে অনেকের মনেই প্রশ্ন উঠছে।
উল্লেখ্য,সোমবার থেকে সম্ভবত দুই-তিন বছর আগে আগরতলা মিলন সংঘ এলাকায় এমনই একটি ফতোয়া লক্ষ্য করা গিয়েছিল।তবে ওইটি ভাড়া দেওয়া বা নেওয়ার বিষয়ে নয়। ওইটি ছিলো জমি সংক্রান্ত। একেবারে মিলনসংঘ এলাকায় জাতীয় সড়কের পাশে একটি জায়গায় স্থানীয় ক্লাবের পক্ষ থেকে নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছিল।ক্লাবের অনুমতি ছাড়া এই জমি ক্রয়-বিক্রি করা যাবে না।এই নিয়ে পত্রিকায় খবর প্রকাশ হতেই পরদিন নোটিশ খুলে নেওয়া হয়েছিল।এখন আবার নতুন করে তালিবানি ফতোয়া দেখা গেলো শহরের মঠ চৌমুহনী এলাকায়। প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ যখন লাগামহীন হয়ে পড়ে তখনই এই ধরনের বিষয় ঘটতে থাকে।এমনটাই অভিমত জনগণের।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…