অনলাইন প্রতিনিধি :-তামিলনাড়ুর মতো তারকাখচিত দলকে অল্প রানে থামাতে হলে আরও ভালো বোলিং করা দরকার ছিল। যা ত্রিপুরার বোলাররা করতে পারেনি। তারপরও ২৩৫ রানের টার্গেটকে সামনে রেখে শ্রীদাম পাল রজত দে, মণিশংকর মুড়াসিংরা ব্যাটে আপ্রাণ চেষ্টাও করেছিলেন। লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। মাঝে দ্রুত তিন তিনটা উইকেট পতনের কারণে। তবে হোলকার স্টেডিয়ামে উইকেট বোলার ও ব্যাটার উভয়কে যথেষ্ট সহায়তা কিন্তু করেছিল। মণিশংকর, অজয় সরকার ও রজত দে এই তিনটি উইকেট দ্রুত না পড়লে লড়াইটা আরও ক্লোজ হতো। তবে এটাও ঠিক বড় ম্যাচে ক্যাচ ক্রুশিয়াল। ২/৩টি ক্যাচ ফিল্ডাররা মাটিতে ফেলে তামিলনাড়ুর ব্যাটারদের বড় ইনিংস করার কাজকে সহজ করে দেয়। সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ ক্রিকেটে শনিবার ত্রিপুরা তাদের প্রথম ম্যাচে তামিলনাড়ুর কাছে ৪৩ রানে হেরে যায়। ম্যাচে তামিলনাড়ু প্রথম ব্যাটিং করে ২০ ওভার খেলে পাঁচ উইকেটের বিনিময়ে ২৩৪ রান তুলে।এর জবাবে ত্রিপুরা ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৯১ রানেই থেমে যায়। ৪৩ রানের জয় পায় তামিলনাডু।এদিকে, রঞ্জি ট্রফিতে বসিয়ে রাখলেও এদিন টি-২০ ক্রিকেটে রজত দেকে টিমে নেয়। টিম ম্যানেজমেন্টকে অখুশিও করেনি রজত। শুভম ঘোষ অবশ্য বল হাতে দাগ কাটাতে পারেনি। এক ওভারে ১৮ দেওয়ায় তাকে আর বোলিংয়ে আনেননি অধিনায়ক। টস জিতলে ত্রিপুরা ফিল্ডিং নিত। তামিলনাড়ু ব্যাট নিয়ে ত্রিপুরার ইচ্ছে পূরণ করে। তৃতীয় ওভারের চতুর্থ বলে সাই সুদর্শনকে (৯) ফিরিয়ে দলের জন্য প্রথম ব্রেক থ্রো দেয় মণিশংকর মুড়াসিং। বাবা ইন্দ্রজিৎ ৭৮ (৩৯) (৫×৪, ৫×৬) ও নারায়ণ জগদীশম ৫০ (৩০) (৬০৪, ২০৬) দ্বিতীয় উইকেটে ১১৫ রানের একটা সলিড পার্টনারশিপ খেলে দলকে বড় স্কোরের পুঁজি এনে দেয়। এরপর অধিনায়ক শাহরুখ খান (৩১), বিজয় শংকর (৩৮) চালিয়ে খেলে স্কোর দু’শোর উপর টেনে তুলে। আরইএসের অপরাজিত ১৭ রান সুবাদে স্কোর ২৩৪/৫ পৌঁছে। ত্রিপুরার পক্ষে মণিশংকর মুড়াসিং (৩৪/২), অজয় সরকার (৫৫/২), অভিজিৎ সরকার (৪০/১) উইকেট পায়। টার্গেট স্কোর ২৩৫। বল ১২০টি। বিক্রম দাস ও শ্রীদাম পাল ইনিংস শুরু করে। বিক্রম (১০) আউট হলে তার পেছনে তেজস্বী জয়সওয়াল (১) ও অধিনায়ক মানদীপ সিং (৯) দ্রুত মাঠ ছাড়ে তবে অন্য প্রান্তে শ্রীদাম থাকায় স্কোর বোর্ড থেমে থাকেনি যদিও। শ্রীদাম পাল ৪৫ (২০) (৭০৪, ২০৬) শ্রীনিবাস শরথ (২৪) আউট হলে রজত দে ও মণিশংকর জুটি বাঁধে। এরা যখন দলকে নতুন করে স্বপ্ন দেখাচ্ছে ঠিক তখনই হঠাৎ তিন উইকেট দ্রুত পড়ে যায়। রজত দে ৩৮ (২৪) (৩০৪, ২০৬), মণিশংকর মুড়াসিং ৩৭ (১৬) (৪০৪, ২০৬) অজয় সরকারও আউট হতেই ম্যাচ তামিলনাডুর দিকে ঢলে পড়ে। ১৬৭/৬ থেকে ১৭৬/৮ ত্রিপুরার লড়াই তখনই শেষ। শুভম ঘোষ পারভেজ সুলতান সরকাররা স্কোর ১৯১/৯ রানের বেশি টেনে তুলতে পারেনি। গুরজপনীত সিং (২৮/২), বরুণ চক্রবর্তী (৪৯/২), রাই কিশোর (৩৪/২) উইকেট পায়।আগামী ২৫ নভেম্বর ত্রিপুরার পরের ম্যাচ কর্ণাটকের বিরুদ্ধে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-আগরতলাগভর্নমেন্ট কলেজের আসন সংখ্যা ৫০ থেকে বেড়ে ৬৩ করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। আইজিএম হাসপাতালে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-শারদউৎসব সম্পন্ন হওয়ার পর সামান্য দেরি হলেও বৃহস্পতিবার অনাড়ম্বর এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যসরকারের সাধারণ ডিগ্রি কলেজে প্রিন্সিপাল পদে নিয়োগ বিশবাঁও জলে। দু'বছর আগে রাজ্য সরকারের…
ভারত বাংলাদেশের মধ্যে সামরিক সম্পর্ক বদলায়নি। তবে। দুই দেশের মধ্যেকার কূটনৈতিক আদানপ্রদান কমিয়াছে। ফলে দুই…