অনলাইন প্রতিনিধি :-দেশের
পর্যটন মানচিত্রে ত্রিপুরা গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে নেবে।পর্যটনের অন্যতম শর্ত হলো শান্তি।এই রাজ্যে শান্তি আছে,সংহতি আছে, আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অসাধারণ ভাণ্ডার।বক্তব্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর।আজ মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা মহকুমার সুরমা বিধানসভা কেন্দ্রের সানাইয়া রিয়াং পাড়ায় পর্যটক অভ্যর্থনা কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন।এর আগে উদ্বোধন করেন হালাহালী সংলগ্ন নাকাশি পাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নতুন একটি ভবন। পর্যটক অভ্যর্থনা কেন্দ্রের উদ্বোধন করতে গিয়ে জমায়েতে বক্তব্য রাখেন মুখ্যমন্ত্রী।বলা দরকার সুরমা বিধানসভা কেন্দ্রের কিছুটা প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত সানাইয়া রিয়াং পাড়া। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জলপ্রপাতের জন্য বিখ্যাত। মুখ্যমন্ত্রী মঞ্চে প্রদীপ জ্বালিয়ে জলপ্রপাতের উদ্বোধন করেন।বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, ত্রিপুরায় পর্যটনের রাখতে গিয়ে তিনি বলেন,ত্রিপুরায় পর্যটনের সম্ভাবনা প্রচুর।বিগত এক বছরে ত্রিপুরায় ভারতীয় পর্যটক এসেছেন প্রচুর।আবার বিদেশি পর্যটকও এসেছেন।তবে পর্যটনের উন্নয়ন তখনই সম্ভব যখন রাজ্যে শান্তি বিরাজ করবে।উদাহরণ দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন,কাশ্মীর যখন অশান্ত ছিল তখন সেখানে পর্যটক কম আসতেন।এই রাজ্যের নিজস্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য আছে।সাংস্কৃতিক টিম পর্যটকদের সামনে ত্রিপুরার সংস্কৃতি তুলে ধরতে পারে।সেক্ষেত্রে আয়ের পথ চালু হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন,বাইরে থেকে যারা আসছেন তারা আমাদের অতিথি।আমরা অতিথিদের আপ্যায়ন করি। এটা আমরা যেন ভুলে না যাই।এলাকার জলপ্রপাতকে কেন্দ্র করে বিগত চার বছরে কিছু কিছু পরিকাঠামো গড়ে উঠেছে।রাজ্য পর্যটন উন্নয়ন নিগম এর জন্য ব্যয় করেছে পাঁচ কোটি ছেচল্লিশ লক্ষ টাকা।আরও অর্থ নিগম খরচ করবে।কেন্দ্রও সাহায্য করছে বলে মুখ্যমন্ত্রী জানান।
সভায় পর্যটন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, পর্যটনকে আয়ের উৎস হিসাবে দেখতে হবে। রাজ্যে পর্যটনের অনেক পথ খোলা আছে।সরকার এর জন্য চেষ্টা করছে।নতুন প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে পর্যটনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, গত দু’বছর ধরে রাজ্যের পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পর্যটন দপ্তর একের পর এক সময়োপযোগী পরিকল্পনা নিয়ে তা বাস্তবায়িত করছে। আগামীদিনে অর্থের সংস্থান করে রাজ্যের আরও নতুন নতুন এলাকায় পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলতে পরিকল্পনা গ্রহণ করবে পর্যটন দপ্তর।রাজ্যের পর্যটন শিল্পকে বিশ্বমানে পৌঁছাতে পর্যটন দপ্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।এ থেকে রাজ্যে বিরাট কর্মসংস্থানের পথও খুলবে।
স্বাগত ভাষণ দেন সুরমার বিধায়িকা স্বপ্না দাস পাল। তিনি বলেন, কেন্দ্রের স্বদেশ দর্শন কর্মসূচিকে সামনে রেখে কাজ হচ্ছে।তাই অবহেলিত সানাইয়া রিয়াং পাড়া ও জলপ্রপাত এখন সবার সামনে চলে এসেছে। সভাপতিত্ব করেন দুর্গা চৌমুহনী ব্লকের চেয়ারপার্সন ভানু প্রতাপ লোধি। ছিলেন বিধায়ক মনোজ কান্তি দেব সহ আরও অনেকে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের বিভিন্ন বিদ্যুৎ পরিষেবায় ধারাবাহিক বিঘ্ন ঘটায় জনজীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। ঘনঘন…
পাকিস্তানের সহিত যুদ্ধ বিরতি লইয়া ভারতীয় সামাজিক মাধ্যমে এই সময়ে তোলপাড় চলিতেছে।যদিও একাংশ সংবাদ মাধ্যম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের প্রধান হাসপাতাল জিবিতে রোগীর যন্ত্রণার শেষ নেই।হাসপাতালে বিদ্যুৎ পরিষেবা নিয়েও রোগীকে প্রচণ্ড…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ভুল করে’ সীমান্ত পার করে পাক সীমান্তে ঢুকে পড়েছিলেন ভারতের বিএসএফ জওয়ান পূর্ণম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশের হাপুরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের আদর্শে পরিচালিত শ্রীমতী ব্রহ্মদেবী সরস্বতী বালিকা বিদ্যামন্দির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বৈঠকে বসছে মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা সংক্রান্ত কমিটি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে সকাল ১১টায় বৈঠকে…