অনলাইন প্রতিনিধি :-পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী
শনিবার মহাকরণে অনুষ্ঠিত হলো রাজ্যভিত্তিক পর্যালোচনা বৈঠক। রাজ্যের উন্নয়ন ও কর্মকাণ্ড বিষয়ক এই ম্যারাথন পর্যালোচনা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সরকারের খাদ্য ও গণবন্টন, উপভোক্তা বিষয়ক এবং নতুন ও পুনর্নবীকরণ জ্বালানি মন্ত্রকের কেবিনেট মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা, রাজ্যের বিদ্যুৎ ও কৃষিমন্ত্রী রতনলাল নাথ, খাদ্য ও গণবন্টন, পর্যটন এবং পরিবহণ মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী, মুখ্যসচিব সহ বিভিন্ন দপ্তরের শীর্ষ আধিকারিকরা। বৈঠকে রাজ্যের বিভিন্ন দপ্তরের কাজকর্মের পর্যালোচনা ছাড়াও বিশেষভাবে আলোচনা হয় খাদ্য ও গণবণ্টন ব্যবস্থা এবং পুনর্নবীকরণ শক্তি ব্যবস্থার যাবতীয় কাজকর্মের উপর।
পর্যালোচনা বৈঠকে রাজ্যের বিভিন্ন দপ্তরের কাজকর্ম ও কেন্দ্রীয় প্রকল্প রূপায়ণের অগ্রগতি সম্পর্কিত যে তথ্যচিত্র উপস্থাপন করা হয়েছে, তাতে সন্তোষ ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রীযোশী। রাজ্যের খাদ্য ও গণবন্টন ব্যবস্থা পরিচালনার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।শুধু তাই নয়, পিএম সূর্যঘর যোজনা এবং পিএম কুসুম যোজনা রূপায়ণে রাজ্যের দারুণ সফলতা নিয়েও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূয়সী প্রশংসা করেন।জানা গেছে,পিএম কুসুম যোজনা বাস্তবায়নে গোটা দেশেই নজির স্থাপন করেছে ত্রিপুরা।বলা যায়,এক্ষেত্রে ত্রিপুরা প্রথম স্থানে রয়েছে। এই প্রকল্পে কৃষকরা দারুণভাবে উপকৃত হচ্ছেন।
ভবিষ্যৎ বিদ্যুৎ সংকটের কথা চিন্তা করে কেন্দ্রীয় সরকার পিএম সূর্যঘর যোজনা চালু করেছে। এতে জোর দেওয়া হচ্ছে সোলার ব্যবস্থার উপর। রাজ্যের ইতিমধ্যে প্রকল্প রূপায়ণের কাজ শুরু হয়ে গেছে। জানা গেছে, বৈঠকে এই প্রকল্প সম্পর্কে জনগণকে আরও বেশি করে অবহিত করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। জানা গেছে, রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে রাজ্যে একটি পুনর্নবীকরণ শক্তি সেন্টার খোলার জন্য আর্থিক সহায়তার দাবি জানানো
হয়েছে।এই সেন্টারে টেস্টিং এবং মনিটরিং- দুই ব্যবস্থাই
থাকবে। শুধু তাই নয়,ম্যান পাওয়ার বাড়ানোর জন্যও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কাছে দাবি জানানো হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে।
পর্যালোচনা বৈঠকে খাদ্য ও গণবন্টন ব্যবস্থা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। জানা গেছে, রাজ্য সরকার যে ধান ক্রয় করে, এর মিলিং চার্জ বাড়ানোর জন্য দাবি জানানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, রাজ্যে অন্ত্যোদয় কার্ডের কোটা বৃদ্ধিরও দাবি জানানো হয়েছে। কেননা, চুক্তি মোতাবেক রিয়াং উদ্বাস্তুদের অন্ত্যোদয় কার্ড প্রদান করতে হবে। এই শর্ত বাস্তবায়ন করতে হলে রাজ্যে অন্ত্যোদয় কোটা বৃদ্ধি করা আবশ্যক। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রীযোশীর কাছে এই দাবি জানানো হয়েছে। এছাড়াও ওবিসি সম্প্রদায়ের জনগণের উন্নয়নে ঋণ প্রদানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের সাথে কথা বলারও দাবি উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও এডিবি, জাইকা সহ বিভিন্ন সংস্থা ও প্রকল্পে ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধিরও দাবি জানানো হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে।জানা গেছে,আগরতলায় এফসিআইর আঞ্চলিক অফিস স্থাপনেও সম্মতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী।
অনলাইন প্রতিনিধি :-উত্তর সিকিমের বিভিন্ন জায়গায় আটকে থাকা পর্যটকদের এয়ারলিফ্ট দিয়ে উদ্ধারকাজ শুরু করল সেনা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পাকিস্তানের করাচিতে মালির কারাগার থেকে ২১৬ জন কারাবন্দি কয়েদি পালিয়ে গেছে। ঘটনাটি ঘটে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি হামলায় একদিনে ৫২জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত পাঁচ শতাধিক। অবরুদ্ধ…
অনলাইন প্রতিনিধি:-চলতি মাসের ১৫ থেকে ১৭ জুন কানাডাতে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে জি-৭ শীর্ষ সম্মেলন। এই…
অনলাইন প্রতিনিধি :-তুরস্কের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের মারমারিস এলাকায় মঙ্গলবার ভোরে ৫ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পে মৃত্যু…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইতালির সবচেয়ে সক্রিয় দক্ষিণ-পূর্বের মাউন্ট এটনার আগ্নেয়গিরির একটি বড় অংশ ধসে পড়ে।…