ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের হাতেকলমে তথা প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা শুরু হবে পয়লা ডিসেম্বর থেকে। চলবে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ মর্মে পর্ষদের তরফে অচিরেই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। এ নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে বলে জানা গেছে। প্রাপ্ত খবর অনুসারে হাতেকলমে পরীক্ষা চলবে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক উভয় ক্ষেত্রেই। মাধ্যমিকে হাতেকলমে পরীক্ষা হবে মোট পাঁচটি পেশাগত তথা ভোকেশনাল বিষয়ে। উচ্চমাধ্যমিকে নিয়মিত বিষয়ের পাশাপাশি পেশাগত বিষয়েও হাতেকলমে পরীক্ষা হবে। পুরো বিষয়ে পর্ষদের তরফে জোর প্রস্তুতি চলছে বলে খবর। প্রাথমিকভাবে এ নিয়ে রাজ্য প্রশাসনকে অবগত করার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষৎ।
মাধ্যমিকে মোট একশো ছয়ত্রিশটি বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীরা মোট পাঁচটি পেশাগত বিষয়ে পরীক্ষা দেবে। সব মিলিয়ে মাধ্যমিকে পেশাগত বিষয়ে হাতেকলমে পরীক্ষা দেবে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার পরীক্ষার্থী। মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে মোট পাঁচটি পেশাগত বিষয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে পর্ষদের তরফে। তবে প্রায় কোনও বিদ্যালয়েই পর্ষৎ অনুমোদিত পাঁচটি বিষয়ে পড়ার সুযোগ নেই । বেশিরভাগ বিদ্যালয়ে তিন অথবা চারটি বিষয় রয়েছে। অনুরূপভাবে উচ্চমাধ্যমিকেও পাঁচটি পেশাগত বিষয়ে পড়ার অনুমোদন রয়েছে পর্যদের। মাধ্যমিকের মতো উচ্চমাধ্যমিকেও বিভিন্ন বিদ্যালয়ে তিন অথবা চারটি পেশাগত বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
উচ্চমাধ্যমিকে এবারই প্রথম পেশাগত বিষয়ে পড়ার ব্যবস্থা শুরু হয়েছে। এর ভিত্তিতে ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা প্রথমবারের মতোপেশাগত বিষয়ে পরীক্ষায় বসবে। মাধ্যমিকের সঙ্গে উচ্চমাধ্যমিকের ২০২৩ সালের পরীক্ষার্থীরাই পয়লা ডিসেম্বর থেকে পেশাগত বিষয়ের জন্য হাতেকলমের পরীক্ষায় বসবে। এবার প্রথমবারের মতো উচ্চমাধ্যমিকে চব্বিশটি বিদ্যালয়ের প্রায় পাঁচশোজন পরীক্ষার্থী পেশাগত বিষয়ে পরীক্ষা দেবে। অন্য সব বিষয়ের মতো পেশাগত বিষয়ে হাতেকলমে পরীক্ষা হবে ৩০ নম্বরের। মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক উভয় ক্ষেত্রে মোট পঞ্চাশ করে একশোজন পরীক্ষক পেশাগত বিষয়ে পরীক্ষা গ্রহণ করবেন বলে জানা গেছে। পরীক্ষার্থীরা স্ব স্ব বিদ্যালয়ে পরীক্ষায় বসবে।
তবে তাদের জন্য পরীক্ষক থাকবে বহিরাগত, মানে অন্য বিদ্যালয়ের।
অনুরূপভাবে উচ্চমাধ্যমিকের নিয়মিত বিষয় জীববিদ্যা, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন শাস্ত্র, মনস্তত্ত্ব, ভূগোল, সঙ্গীত সহ বিভিন্ন বিষয়ের হাতেকলমে পরীক্ষা রয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকের তিন বিভাগ কলা, বাণিজ্য, বিজ্ঞানের সব কয়টিতে হাতেকলমে পরীক্ষায় বসার সুযোগ রয়েছে। সব মিলিয়ে একশো পঁচাশিটি বিদ্যালয়ের চার হাজারের কিছু বেশি পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় বসার জন্য পর্ষদে আবেদন করেছে। উচ্চমাধ্যমিকের ক্ষেত্রেও পেশাগত এবং মূল বিষয়ের পরীক্ষার্থীরা স্ব স্ব বিদ্যালয়ে হাতেকলমে পরীক্ষায় বসবে।
তাদের জন্য পরীক্ষক নিয়োজিত হবেন বহিরাগত তথা ভিন্ন বিদ্যালয়ের। সব মিলিয়ে উচ্চমাধ্যমিকের মূল বিষয়ের হাতেকলমে পরীক্ষার জন্য প্রায় ছয়শো পরীক্ষক প্রয়োজন পড়বে। ২০ নভেম্বর থেকে পর্ষদের তরফে তাদের নিয়োগপত্র ছাড়া হবে। এ বিষয়ে জানতে চেয়ে যোগাযোগ করা হয় পর্ষদের সচিব ড. দুলাল দে-র সঙ্গে। তিনি বলেন, এ নিয়ে এখন মন্তব্য করার সময় হয়নি।
অনলাইন প্রতিনিধি :-এডিসির ৩০২ টি স্কুলে শিক্ষক ১ রয়েছে।জাতীয় স্তরে প্রাথমিক স্কুলে ছাত্র- শিক্ষকের অনুপাত…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বামফ্রন্টের টানা ২৫ বছরে রাজ্যের পর্যটন শিল্পের কোনও উন্নয়নই হয়নি। সম্পূর্ণ অন্ধকারে ডুবে…
একা রামে রক্ষা নেই, সুগ্রীব দোসর। কথাটা বোধহয় এক্ষেত্রে একেবারে যথার্থভাবে ধ্বনিত হয়।গত কয়দিন ধরেই…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রিলায়েন্স গ্রুপ রাজ্যের প্রাকৃতিক সম্পদগুলি ব্যবহারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। মঙ্গলবার বিধানসভায়…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…